কাতিলা গামের উপকারিতা ও অপকারিতা

কাতিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন। কাতিলা গাম এর অনেক উপকারিতা রয়েছে ও কাতিলা গামের অপকারিতা কিন্তু সেগুলো সম্পর্কে অনেকেই কেউ অজানা এমনকি অনেকে হয়তো কাতিলা গাম নাম কখনো শুনেনি।

কাতিলা গাম উপকারিতা ও অপকারিতা
কাতিলা গাম মধ্যে উপস্থিত এনজাইম রয়েছে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে বেশি উপকারী। তাহলে চলুন আপনারা যারা কাতিলা গাম উপকারিতা, গাছ লাগানোর উপকারিতা কাতিলা গাম খাওয়ার নিয়ম সহ এই সম্পর্ক আরো বেশ কিছু বিষয় জানতে চান তারা নিচের অংশগুলোতে ধারাবিকভাবে জেনে নিন।

পোস্ট সূচিপত্র: কাতিলা গামের উপকারিতা ও অপকারিতা

কাতিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা

কাতিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন। কাতলা গ্রামের উপকারিতা অনেকগুলো রয়েছে তার মাঝে কিছু উপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের জানানো হল আশা করি যারা কাটলে আমার উপকারিতা সম্পর্কে জানেন না এগুলো জানতে পেরে উপকৃত হবে। কাতিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা দেওয়া হলো:
  • কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে।
  • যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে।
  • শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।
  • ক্লান্তি দূর করে।
  • ত্বকের জন্য উপকারী।
  • হজম শক্তি বাড়ায়।
  • চুলের জন্য উপকারী।
  • শরীরে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয়।
  • শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করে।
  • হাত পায়ের জ্বালাপোড়া দূর করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় করে 

অনেকের কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো  সমস্যা রয়েছে। কোষ্ঠকাঠিন্য জন্য কামিলা গাম অনেক উপকারী। এর মধ্যে রয়েছে রেচন এবং এনজাইম কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা নিরাময় করতে কাজ করে থাকে। সেজন্য যাদের কষ্ট কাটানো সমস্যা রয়েছে তারা কাতিলা গাম খেতে পারেন।

যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে 

যাদের যৌন শক্তি কম রয়েছে তাদের জন্য কাতিলা গাম অনেক উপকারী। নিয়মিত কাতিলা গাম খেতে পারেন তাহলে এটা যৌন শক্তি তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি করবে এরকম যদি বীর্য পাতলা হয়ে থাকে সেটা ঘন করবে। তাই জনশক্তি বৃদ্ধি করতে পারবেন বীর্য ঘন করতে কাতিলা গাম খেতে পারেন।

শরীর ঠান্ডা রাখে 

গরমের সময় বাইরে কাজ করার পর শরীর অত্যন্ত গরম হয়ে যায়। এবং এতে করে শরীরের অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে তাই আপনি যদি কাতিলা গাম এবং তার সাথে তাল মিশরি লেবুর রস এবং মধু একসাথে মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে শরীর ঠান্ডা থাকবে।

ক্লান্তি দূর করে 

অনেক সময় অতিরিক্ত পরিশ্রমের কাজ করার ফলে শরীরে অতিরিক্ত ক্লান্ত হয়ে পড়ে। সেজন্য যদি শরীরে ক্লান্তি দূর করতে চান তাহলে সেই সময় কাতিলা গাম খেতে পারেন। তাহলে এটা দ্রুত আপনার শরীরের ক্লান্তি ভাব দূর করে দেবে। 

ত্বকের জন্য উপকারী 

কাতিলা গাম উপকারিতা ও অপকারিতা মধ্যে কার্যকরী উপকারিতা হল এটা ত্বকের জন্য বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকের কালচে দাগ গ্রহণ বা ব্রণের দাগ এছাড়া তোকে আরও বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে অনেক উপকারী এ কাতিলা গাম।

হজম শক্তি বাড়ায় 

কাতিলা গাম মধ্যে উপস্থিত এনজাইম রয়েছে যা হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে বেশি উপকারী। কারো যদি হজম শক্তি কম থাকে এবং খাবার খাওয়ার পরে খাবার ভালোভাবে হজম না হয় এবং মলত্যাগের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে তারা এই কাতিলা গাম খেয়ে দেখতে পারেন ভালো উপকারিতা পাবেন।

চুলের জন্য উপকারী 

অনেকে তুলে বিভিন্ন রকম সমস্যা রয়েছে যেমন চুল ঝরে যাওয়া সমস্যা রয়েছে আর এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে কাতিলা গাম অনেক উপকারী। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং প্রোটিন যার চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এতে করে চুল পড়া প্রতিরোধ হয়।

শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করে দেয় 

বিষাক্ত পদার্থ জমা হয়ে গেলে বিভিন্ন রকম রোগ হয়ে থাকে। কাতিলা গাম শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতে কাজ করে এবং মেটাবলিজম ঠিক রাখতে সাহায্য করে। তাই এই উপকারিতা পেতে কাতিলা গাম খেতে পারেন।

শরীরে শক্তি বৃদ্ধি করে 

অতিরিক্ত পরিশ্রমের কাজ করার ফলে শরীরে শক্তি কমে যায় এতে করে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সেজন্য আপনি যদি চান শরীরের শক্তি বৃদ্ধি করতে তাহলে কাতিলা গাম খেতে পারেন। এটা দ্রুত শরীরে শক্তি বৃদ্ধি করতে কাজ করে থাকে। 

হাত-পায়ের জ্বালাপোড়া দূর করে 

অনেকের হাত পা জ্বালাপোড়া করা সমস্যা রয়েছে। কিন্তু আপনার যদি হাতটা জ্বালাপোড়া করা সমস্যা থাকে তাহলে সেটা ভালো করার জন্য কাতিলা গাম অনেক উপকারী হবে। আপনি যদি নিয়মিত পরিমাণ মতো কাতিলা গাম খেতে পারেন তাহলে এটা হাত পায়ে জ্বালাপোড়া দূর করবে।

কাতিলা গামের অপকারিতা

কাতিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জেনে নিন। যে জিনিসের উপকারিতা রয়েছে সেজন্য সে অপকারিতা রয়েছে। তেমনি কাতিলা গাম এর উপকারিতা থাকলেও রয়েছে বেশ কিছু অপকারিতা। তবে নিয়ম মেনে খেলে কোন ক্ষতি হবে না। কিন্তু সঠিক নিয়ম না খেলে অর্থাৎ নিয়ম মেনে না খেলে সকল অপকারিতা হতে পারে। 
  • কাতিলাগাম কিছুটা আঠা জাতীয় সে জন্য এটা বেশিক্ষণ প্রান্তে ভিজে না রেখে খেলে পেটের ভেতর গিয়ে সমস্যা করতে পারে। এমনকি অন্ত ব্লক করে দিতে পারে।
  • কোন ওষুধের সাথে সেবন করলে এটা পেটের ভেতর গিয়ে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 
  • কাতিলা গাম শক্তি বৃদ্ধি করে কিন্তু সঠিক নিয়ম না খেলে এবং বেশি পরিমাণ খেলে হজমে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। 
  • মুখে সেবন করা ওষুধের সাথে কাতিলা গাম খেলে ওষুধ এর গুণাগুণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
  • কাতিলা গাম কখনো কম সময় পানিতে ভিজিয়ে রেখে খাবেন না তাহলে এটা পেটের ভিতরে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যা সৃষ্টি করবে। 
গর্ভাবস্থায় এবং শিশুকে দুধ খাওয়া অবস্থায় কাতিলা গাম খেলে এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে বেশি পরিমাণ এবং কম সময় পানিতে ভিজিয়ে রেখে খাবেন না। এতে ক্ষতি হতে পারে।

কাতিলা গামের পুষ্টিগুণ 

কাতিলা গামের পুষ্টিগুণ জেনে নিন। কাতিলা গাম এত উপকারী হওয়ার কারণ হলো এর মধ্যে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুন। আর এই পুষ্টিগুণ গুলো যখন আমাদের শরীরে প্রবেশ করে তখন সেগুলো অনেক উপকারী হিসেবে কাজ করে। কাতিলা গামের পুষ্টিগুণ গুলো হলো:
  • ক্যালরি 
  • ফাইবার 
  • কার্বোহাইড্রেট 
  • সোডিয়াম 
  • হাইড্রেটস 
  • প্রোটিন 
এই সকল পুষ্টি উপাদান গুলো কাতিলা গামের মধ্যে রয়েছে। এজন্য কাতিলা গাম আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। 

কাতিলা গাম কখন খেতে হয় 

কাতিলা গাম কখন খেতে হয় সম্পর্কে জেনে নিন। কাতিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা যদি পরিপূর্ণভাবে পেতে চান তাহলে কাতিলা গাম খাওয়ার নিয়ম জানতে হবে। সঠিক নিয়মে খেতে পারলে ভালো উপকারিতা পাবেন। জেনে রাখুন কাতলা গ্রাম কখন খেতে হয় কিভাবে খেতে হয়।
কাতিলা গাম কখন খেতে হয় সম্পর্কে জেনে নিন
এক চামচ কাতলা দাম এক গ্লাস পানির মধ্যে ভিজিয়ে রাখবেন। কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখার পরে এটা জেলির মতো আকার ধারণ করবে। তখন তার সাথে লেবুর রস তাল মিছরি মধু একসাথে ভালোভাবে মিশ্রণ করে পান করবেন। তবে যাদের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে তারা বেশি মিষ্টি দিয়ে খাবেন না।

ডায়াবেটিসের সমস্যা কারী ব্যক্তিরা কম মিষ্টি করে খাবেন। কখন খেতে হয়? এটা অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন একটি গ্রীষ্মকালীন চলার সময় সকালে এবং বিকাল দুইবেলা খেতে পারেন। আর শীতকালীন সময়ে দিনে একবার সকালে খেতে পারেন। এই নিয়ম যদি নিয়মিত খেতে পারেন তাহলে সবচেয়ে ভালো উপকারিতা পাবেন। 

কাতিলা গাম কোথায় পাওয়া যায় 

কাতিলা গাম কোথায় পাওয়া যায় জেনে নিন। কাতিলা গাম বিভিন্ন জায়গায় পেতে পারেন। তবে আপনার নিকটস্থ বাজারের যেখানে গাছ-গাছালি ওষুধ বিক্রি করা হয় সেগুলো দোকানে খোঁজ করলে পেয়ে যেতে পারেন। অথবা অনলাইনের মাধ্যমে দারাজ থেকে অর্ডার করলে ঘরে বসে পেয়ে যাবেন।

তা আপনি প্রথমে আপনার নিকট তো বাজারে খুঁজে দেখবেন যদি না পান তাহলে অনলাইনে তার থেকে অর্ডার করতে পারেন। তো অর্ডার করার আগে সেখানে অনেক রিভিউ দেখতে পাবেন সেগুলো দেখে নিবেন। আশা করি সঠিকভাবে দেখে জানতে পেরে কামিলা গাম নিতে পারেন। আশা করি জানতে পারলেন কাতিলা গাম কোথায় পাওয়া যায়।

কাতিলা গাম দাম

কাতিলা গাম দাম জেনে নিন।কাতিলা গাম এর দাম নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়। কেননা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন দামে বিক্রি করা যায়। অনেক জায়গায় কিছুটা কম দামে পাওয়া যাবে আবার অনেক জায়গায় বেশি দাম হয়ে থাকে। তারপর সব জায়গায় হিসাব করে একটি গড় দাম জানা যায়। 

সে হিসেবে প্রতি কেজি কাতিলা গামের দাম ৯০০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা হয়ে থাকে। এবং ৫০০ গ্রাম কাতিলা গাম এর দাম ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে আপনার এলাকায় কেমন দাম সেটা ভালো করে জেনে নিবেন। এখানে যে দাম বলা হলো এর থেকে বেশি দাম কেউ চায় তাহলে সেখান থেকে নিবেন না। 

দারাজ থেকে নিতে পারেন তাহলে অনেক কম টাকা নিতে পারবেন। তবে রিভিউ দেখে দারাজ থেকে ক্রয় করবেন। কামিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেয়া হলে অবশ্যই কাতিলা গাম কিনবেন।

কাতিলা গাম ও তালমাখনা খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন 

কাতিলা গাম ও তালমাখনা খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন। কাতিলা এক চামচ এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখবেন। আলাদা পাতার দুই চামচ গম ভিজিয়ে রাখবেন। সকালে খালি পেটে কাতিলা গাম খালি পেটে খেয়ে নেবেন। এ দু ঘন্টা পর এক চামচ কালোজিরা। 

এক চা চামচ মধু দিয়ে খাবেন। টিফিন করার পর অশ্বগন্ধা মনের পাউডার এক চামচ খেয়ে নেবেন। রাত্রে ঘুমানোর আগে এক চামচ ইসবগুলের ভুষি পানি দিয়ে খেয়ে নিবেন। এভাবেই কাতিলা গাম ও তালমাখনা খাওয়ার নিয়ম। 

কাতিলা গাম এর কাজ কি 

কাতিলা গামের কাজ কি জেনে নিন। এক কথা বলতে গেলে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে। এমনকি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। গর্ভবতী মায়ের পুষ্টি অক্ষুন্ন রাখতে সাহায্য করে। হাত ও পায়ের জ্বালা ভাব দূর করতে সাহায্য করে কাতিলা গাম। ওজন কমাতে ত্বক কে চকচকে করতে ইমিউনি সিস্টেমের উন্নতি করতে পুরুষদের মধ্যে লিপিডো ও উন্নত করতে। 

কাতিলা গাম ভূমিকা অনস্বীকার্য।কাতিলা গাম আমাদের সকলের জন্য অনেক উপকারী।কামিলা গাম আমাদের শরীরকে শীতল করে রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত কাতিলা গাম খেলে শরীরে দুর্বলতা দূর হয়। এক কথায় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়া অতিরিক্ত গরম জড়িত কারণে স্ট্রোকে সম্ভাবনা কমাতে পাশাপাশি দুজন বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে কাতিলা গাম সাহায্য করে।

কাতিলা গাম এর ইংরেজি 

কাতিলা গাম এর ইংরেজি জেনে নিন। কাতিলা গাম এর ইংরেজিতে বলে Tragacanth Gum,Gond Katira (Katila gum)-একটি কাতিলা গাম নামে বাংলায় পরিচিত।

কাতিলা গাছের ছবি 

কাতিলা গাছে ছবি দেখে নিন। কাতিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা তো জানতে পারলেন। কিন্তু আমাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা কাতিলা গাছে ছবি দেখতে চেয়ে থাকেন। যে কাতিলা গাছের  ছবি দেখতে কেমন হয়। তাহলে দেখে নিন কাতিলা গাছের ছবি কেমন হয়। নিচে কাতিলা গামের গাছের ছবি দেওয়া হলো:
কাতিলা গাছের ছবি

লেখকের মন্তব্য 

কাতিলা গাম খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আপনারা জানতে পেরেছেন। কাতিলা গাম খাওয়ার নিয়ম কাতিলা গাছের ছবি কাতলা গামের পুষ্টিগুন কাতিলা গামের  অপকারিতা ও কোথায় পাওয়া যায়। এগুলো সব জানতে পেরেছেন। কাতিলা গাম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য মিষ্টি ছাড়া উপকারি।

আমি নিজেই উপকৃত হয়েছি দেখি আপনাদের সাথে এগুলো শেয়ার করলাম।এগুলো নিয়ে যদি আপনাদের মাঝে আরও প্রশ্ন থাকে আমাকে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url