অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায় জেনে নিন

 অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায় জেনে নিন। আপনি কি অনলাইনে ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট এর সম্পর্কে জানতে চান? অনলাইন ইনকামের মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা আয় করা সম্ভব। তাহলে আমাদের আজকের সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। 
অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায় জেনে নিন
আপনি যদি আজকে আর্টিকেলটি সম্পন্ন মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন তাহলে আমি আপনাকে বলতে পারি আপনি  অবশ্যই অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন। কারণ আজকের আর্টিকেলটিতে এমন কিছু সাইটের কাজ আছে তা নিয়ে আমি আলোচনা করছি যে আপনি একবার পড়ে সহজে বুঝতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্র: অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায় 

অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায়ঃ ৫

আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে সবাইকে অনলাইন থেকে কিছু না কিছু ইনকাম করতে বা আয় করতে। কিন্তু কিভাবে করব তা আর জানতে চাই না বা জানার আগ্রহ থাকে না একটা খোঁজ নিও দেখিনি। অনলাইন থেকে আয় করার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে আপনি হয়তো জানেন না। 

এজন্য আজকে একটি আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় কি সম্পর্কে।আপনি যদি আজকে রাতে পড়েন তাহলে অনলাইনে ইনকাম সম্পর্কে আপনার মোটামুটি একটা ধারণা চলে আসবে। অনলাইনে ইনকাম করার আগ্রহ বাড়বে। অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় কি নিচে অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫ টি সেরা উপায় তুলে ধরা হলো:

ধাপ ১: ফেসবুক থেকে আয়: বর্তমানে পৃথিবীতে অসংখ্য মানুষের ফেসবুক ব্যবহার করে যা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নামে পরিচিত। কিন্তু আপনি জানেন কে ফেসবুক হতে পারে আপনার অনলাইন ইনকাম এর একটি সঙ্গী। অনেকে আছে যারা এখন পর্যন্ত জানে না যে কিভাবে ফেসবুকে ইনকাম করতে হয় সে বিষয়ে। 
    তাই আজকে আর্টিকেলটিতে আমি আপনাকে জানাবো কিভাবে ফেসবুক থেকে ইনকাম করবেন। আপনার হাতে যদি একটু স্মার্টফোন থাকে এবং এ ফোন যদি আপনার একটা নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে আপনি আমার মত ফেসবুক থেকে ইনকাম করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে আপনার ফেসবুকে একাউন্ট থেকে প্রফেশনাল মুডে নিয়ে যেতে হবে। 

    এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে কিভাবে প্রফেশনাল মুডে যাবেন? কোন সমস্যা নাই আমরা তো আছি আপনার সাথে। প্রথমে আপনাকে আপনার ফেসবুকের প্রোফাইলে যেতে হবে। এবং তারপর আপনার ফেসবুকের প্রোফাইলের একটু নিচে একটা থ্রি ডট চিহ্ন আছে। আপনাকে তাতে ক্লিক করতে হবে এবং ওইখানে গিয়ে আপনার ফেসবুকের প্রফেশনাল মুড চালু করতে হবে। 

    এবং তারপর আপনাকে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি কমপক্ষে পাঁচ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে এবং আপনার অ্যাকাউন্টটিতে কমপক্ষে ৬০ হাজার মিনিট ভিউ টাইম থাকতে হবে। এখন আপনি বলতে পারেন আপনি এই ফলোয়ার এবং ভিউ টাইম কই পাবেন? 

    এর জন্য সহজ মাধ্যম হচ্ছে আপনি আপনার ফেসবুকে অ্যাকাউন্টটিতে নিয়মিত ছবি কয়েক সেকেন্ডের নতুন নতুন ভিডিও দিতে পারেন তাতে আপনার জন্যই ভালো। এবং আরেকটা কথা ন্যূনতম তিন মিনিটের ভিডিও দিতে হবে তার কম দেওয়া যাবে না। এর ফলে আপনার প্রতিদিন যেমন প্রতিনিয়ত ফলোয়ার বাড়বে যে আপনি আপনার ভিউয়ার বাড়বে। 

    এভাবে যদি আপনি টানা কাজ করতে থাকেন তাহলে আপনি অতি তাড়াতাড়ি ফেসবুক থেকে একটা ভালো এমন ইনকাম করতে পারবেন। ফেসবুকে ইনকামের জন্য মনিটাইজেশন করতে হয়। মনিটাইজেশন করা থাকলে এটি ডলারের মাধ্যমে আয় করা যায়। যা আমরা বিকাশ রকের ব্যাংক একাউন্ট থেকে টাকা সংগ্রহ করতে পারব।

    ধাপ ২: ইউটিউব থেকে আয়: পৃথিবীর অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশে অনেক বড় বড় ইউটিউবার আছে। যারা কিনা প্রতি মাসে ৫০০-১০০০$ডলার ইনকাম করছে শুধুমাত্র ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে। তবে আপনি যাই করেন সফলতা পেতে হলে একটু কষ্ট ও সময় অবশ্যই ব্যয় করতে হবে। আজকে যারা বড় বড় ইউটিউবার তারা একদিন আমার আপনার মতোই ছিল। 
      তারা একদিনে এত বড় ইউটিউবার হয়ে যায়নি। কিন্তু কিভাবে হয়েছে আপনি আপনার কি জানতে মন চায়? আপনিও তো ওদের মতো একজন ইউটিউবার হয়ে টাকা ইনকাম করতে চান? তাহলে আজকে রাতে অংশটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। আপনি যদি ওদের মতো ইউটিউবার হতে চান তাহলে শুরুতে আপনার একটা ভালো ক্যামেরা লাগবে তা কিন্তু নয়। 

      যারা আজকে বড় বড় ইউটিউবার হয়েছে তারা তাদের ইউটিউব চ্যানেল শুরুর সময় তাদের মোবাইলে ক্যামেরা দিয়ে শুরু করেছিল। যা আমাদের কাছে এই সময়ে সবার কাছে স্মার্টফোন নামে ব্যবহারিত হচ্ছে প্রায় সবার কাছে এই স্মার্টফোন রয়েছে। আপনি যদি তাদের মতো একজন ভালো কন্টেন ক্রিয়েট হতে চান তাহলে আপনি আপনার ইউটিউব জানিয়ে শুরু করতে পারেন।
       
      আপনি আপনার হাতে থাকা মোবাইলটি দিয়ে বিভিন্ন ব্লক ভিডিও বানিয়ে ইউটিউবে আপলোড করতে পারেন। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে যে শুরুতে হয়তো আপনার ভিডিওটা দিও না আসতে পারে এবং আপনার সাবস্ক্রাইব নাও থাকতে পারে। এটা দুশ্চিন্তার কোন কারণ না। এটা দেখে কিন্তু পিছিয়ে আসা যাবে না। আপনাকে আপনার কাজ প্রতিনিয়ত করে যেতে হবে। 

      প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ৩ থেকে ৪টি ভিডিও আপলোড করতে হবে সাথে এসিইও করতে হবে। এভাবে আপনি প্রতিনিয়ত ভিডিও আপলোড করার পর আপনার চ্যানেলে যখন এক হাজার সাবস্ক্রাইবার ও চার ঘন্টা ওয়াচ টাইম বা ভিউয়ার্স পূরণ হবে তখন আপনি google এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন। 

      এবং আপনি একবার যদি গুগল এডসেন্স পেয়ে যান তাহলে প্রতি মাসে একটা হ্যান্ডসাম অ্যামাউন্ট ইনকাম করতে পারবেন শুধুমাত্র ইউটিউবে ভিডিও বানিয়ে। এতে আপনি অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

      ধাপ ৩: আর্টিকেল লিখে আয়: আর্টিকেল মানে হল লেখালেখি করা। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় সেক্টর হচ্ছে আর্টিকেল রাইটিং। আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করেন তাহলে এই সেক্টর টি আপনার জন্য খুবই উপকারী। কেননা আপনি শুধুমাত্র লেখালেখি করে সেক্টর থেকে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

        সাথে আপনার স্কিল টাও ভালো থাকতে হবে। তাহলে আপনি সহজে সেক্টরের হিরো হয়ে উঠতে পারবেন। এখন আপনার মনে প্রশ্ন জাগতে পারে আপনি লেখালেখি করবেন কোথায়? এ প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে আপনি চাইলে গুগলের নিজস্ব ব্লগার  ওয়েবসাইটে  লিখে পাবলিশ করতে পারেন কিনা আপনি চাইলে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ও  ব্যবহার করতে পারেন। 

        তবে একটা কথা না বললেই নয়, আপনি ওয়ার্ডপ্রেস এর google যেখানে ব্লগিং করেন না কেন আপনার কিন্তু একটা ডোমেন হোস্টিং অবশ্যই লাগবে। তবে google এ নিজে শুধু ব্লক সাইডে একটা ব্লক পোষ্ট মেনু ও ১৫ জিবি হোস্টিং ফ্রি দেওয়া থাকে। আপনি চাইলে সেগুলো ব্যবহার করলে করতে পারেন। 

        কিংবা আপনার পছন্দের কাস্টম রুমে কিনা সেটা করতে পারেন। একটা কথা হচ্ছে আপনি যে ব্লগিং করবেন তা কোন নিশ লেখালেখি করবেন কিছু ভেবেছেন কি? ভাবিনি তাই না! তোমার সঙ্গে আমরা আছি তো চিন্তা কিসের। আপনি চাইলে বিভিন্ন লেখালেখি করতে পারেন যেমন লাইফস্টাইল, সাহিত্য সংস্কৃতি, চিকিৎসা সেবা, 

        বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, তথ্যপ্রযুক্তি, শিক্ষা ,ধর্মীয়, তথ্য ইত্যাদি আরো অনেক নিশ নিয়ে কাজ করতে পারেন। তবে কোনটা নিয়ে কাজ করে সেটা সম্পূর্ণ আপনার উপর নির্ভরশীল। আপনার যেটা পছন্দ হবে সেটা নিয়ে কাজ করতে পারেন। এমনকি আপনি চাইলে সবগুলো বিষয় নিয়ে কাজ করতে পারবেন আবার একটা নিউজ নিয়ে কাজ করতে পারবেন। 

        এখন কথা হচ্ছে আপনার লেখা ব্লক একজন ডিজিটাল কিভাবে পাবে? প্রশ্ন আপনার মনে হয় এতক্ষণ খাচ্ছিল তাই না! আপনার ব্লগ গুগলে এক নাম্বার পজিশনে নিয়ে আসতে আপনাকে জানতে হবে সাথে আপনার লেখা ব্লগ আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ইউনিক অর্থাৎ নতুন হতে হবে। কারো কাছ থেকে কপি করে লেখা যাবেন না। 

        আপনার এলাকাটা যদি একটু সুন্দর লিখতে পারেন তাহলে তো সবার উপর থাকবে। আর সবার উপরে থাকলে আপনার ইনকামিং বেড়ে যাবে। ওই বিষয়ে সম্পর্কে যদি মানুষ জানতে চাই তাহলে সবার আগে আপনার লেখাটা আসবে। এবং বিজিতো সে লেখাটির উপর চাপ দিয়ে আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করবে এবং ব্লক দিয়ে পড়বে উদাহরণস্বরূপ: 

        আপনি গুগলে সার্চ করে আমাদের ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পোস্ট করেছেন ঠিক সেই রকম। এভাবে আপনি যদি প্রথম একটা কাজ করে আপনার বিভিন্ন ব্লক ওয়েবসাইট দিয়ে রেঙ্ক করাতে পারেন তাহলে আপনি ওয়েবসাইট থেকে মাসে একটা ভালো পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন। এটা যত ভিউয়ার্স হবে তত ইনকাম বাড়বে।

        ধাপ : ৪ঃওয়েবসাইট বানিয়ে ইনকাম: আপনি হয়তো তোমার থেকে জেনে গেছেন যে বিভিন্ন রকম ইনকাম করা যায়। তার মধ্যে একটি হচ্ছে ওয়েবসাইট বানিয়ে ইনকাম। মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করা সম্ভব। ওয়েবসাইট বানানোর একদম ফেসবুক একাউন্ট খোলার মতই সহজ। 
          ইনকাম করতে পারবেন। এখন আপনি বলতে পারেন কিভাবে এই ওয়েবসাইট বানাবেন? এই প্রশ্নের সহজ উত্তর হচ্ছে আপনি ইউটিউব থেকে ওয়েবসাইট তৈরি করা ছোট্ট একটি টিউটোরিয়াল দেখে নিতে পারেন। টোটাল দেখার পর যদি আপনাদের বুঝতে অসুবিধা হলে একটু ওয়েট ডেভেলপমেন্টের কোর্স করতে পারেন। 

          এবার আপনি সিলেক্ট সিলেক্ট করবেন যে ওয়েবসাইট এ কোন নিশ নিয়ে লেখালেখি করবেন। পুরনো জনপ্রিয় নিশ রয়েছে যেমন: স্বাস্থ্য, তথ্য প্রযুক্তি, লাইফস্টাইল, ই কমার্স, অনলাইনে ইনকাম, ইসলামিক পোস্ট, সকল সেবা, ইত্যাদি। আপনি এসব নিয়ে ওয়েবসাইট বানিয়ে বিক্রি করে মাসে একটা বড় এমন ইনকাম করতে পারবেন। তবে ওয়েবসাইট বানানো ডিজাইনের দিকে খেয়াল রাখবেন যেন ডিজাইন দেখে ক্রয় করতে চান।

          ধাপ ৫: ফ্রিল্যান্সিং করে আয়: বর্তমান আমাদের দেশে ফ্রান্সের কোন বাইরে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স তারা এনে দিচ্ছে বাংলাদেশে। যোগদান করে আপনি টাকা আয় করার পাশাপাশি গৌরবের অংশীদার হতে পারবেন এবং সফলতা অর্জন করবেন। এখন আসেন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করবেন। 
            ফ্রিল্যান্সিং বলতে মুক্ত পেশাকে বোঝানো হয়েছে । আপনি আপনার সময় অনুযায়ী অন্যের একটি কাজ করে দিবেন এবং তার বিনা আপনি একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পারিশ্রমিক পাবেন। এখানে কাজ করার জন্য আপনার কোথাও যেতে হবে না আপনি ঘরে বসে যে কোন কোম্পানি বা ব্যক্তির হয়ে কাজ সম্পাদনা করে দিবেন এবং আপনার ক্লায়েন্ট হবে বিভিন্ন দেশে। 

            সময় সাথে সাথে পরিবর্তন হতে থাকবে। যাই হোক সবার প্রথমে এখানে আপনার দরকার একটু নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করা। এটা হতে পারে গ্রাফিক্স ডিজাইন হতে পারে ফটো এডিটিং ভিডিও এডিটিং ওয়েব ডিজাইন ইন ওয়েবসাইট মেকিং কপিরাইটিং লোগো ডিজাইন ইত্যাদি। 

            এসবের যেখানে একটি কাজে আপনি দক্ষতা অর্জন করতে পারলে আপনি একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে পারবেন। আপনি যদি একাধিক কাজ পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার টাকা ইনকামের সুযোগ একাধিক থাকবে। তবে যে কাজটি আপনি শিখেন নাই সে কাজে আপনাকে অনেক দক্ষ হতে হবে। দুই তিন বছর তাদের অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে। 

            তারপর আপনাকে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে যেমন ফ্রিল্যান্সার আপওয়ার্ড ফিভার ইত্যাদি মার্কেটপ্লেস আপনার বিভিন্ন তথ্য দিয়ে একাউন্ট খুলে রাখতে হবে। এরপরে আপনি যে যে যে কাজে পারদর্শী সেগুলো সাইটে মেনশন করে দিতে হবে। একটা বিষয় আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে বর্তমান সময় অনলাইন ইনকাম সাইট অনেক আছে। 

            কিন্তু সঠিক ও ভালোবাসা খুব কম। কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই ভালোভাবে সাইটটি দেখে নিতে হবে। যদি সবকিছু দেখে আপনার কাছে ভালো বলে মনে হয় তাহলে আপনি ওই সাইটে কাজ শুরু করতে পারেন। তারপর আপনি যে কাজ পাবেন তা প্রমাণ করার জন্য আপনার পূর্বের সম্পাদিত কোন কাজ থাকলে সেটা সাথে রাখতে হবে। 

            এতে করে আপনার ক্লাইন্ট এসে আপনার কাজটি দেখে পছন্দ করে সে কাজে আপনাকে নিয়োজিত করবে। থাকবো অবশ্যই ভালো একটি কাজ করা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নতুন হিসাব পেয়ে কাজগুলোর নতুন কাজ পেতে বেশি সহায়তা করবে। হয়তো এমনও হতে পারে আপনার সবকিছু ঠিকঠাক থাকার পরও আপনার কাজ পেতে একটু অসুবিধা হতে পারে। 

            সেক্ষেত্রে আপনার পরিচিত কেউ যদি ফ্রিল্যান্সার থাকে তাতে কিছুটা পরামর্শ নেবেন। আপনি তার রেফারেন্সের মাধ্যমে দু একটা কাজ করে দেখতে পারেন। আপনার কাজ যখন আপনাকে ভালো একটা রিভিউ দিবে তখন দেখবেন থাকবে এছাড়া আপনি বিভিন্ন গ্রুপে গিয়ে আপনার সার্ভিস সম্পর্কে জানাতে পারেন। এখান থেকে ক্লাইন্ট দেখতে পারেন। 

            আমাদের মত ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে প্রথম কাজটা পাওয়া একটু কঠিন হয়। তবে আপনি যদি ভালোভাবে সার্ভিস দিয়ে কাজ করতে পারেন তাহলে আপনি একটা মার্কেটপ্লেসে কাজ করে মাসে ৫০০$ ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

            অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায়ঃ ১০

            ধাপ ৬: ভিডিও দেখে আয়: অনলাইনে ভিডিও থেকে ইনকাম করার বিষয়টি অনেকে জানেন না। সত্যি কথা বলতে গেলে অনলাইন থেকে ভিডিও থেকে ইনকাম করার বিষয়টি অনেকের কাছে অবাক লাগলো ও বিষয়টা কিন্তু সত্য। বর্তমানে এমন কিছু ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনারা প্রতিদিন ভিডিও দেখার জন্য পেমেন্ট করা হবে।
            অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায়ঃ ১০
            আপনারা মনে রাখবেন অনলাইনে ভিডিও দেখে ইনকাম করার মতো স্ক্যাম বাবু ভুয়া সাইডে রয়েছে অনেক। স্যার আপনাকে তো ভিডিও দেখিয়ে পর্বতে কোন পেমেন্ট করবে না। এ ধরনের প্রতারণা হাত থেকে বাঁচতে অবশ্যই আপনাকে সবসময় সতর্ক থাকতে হবে। 

            একটা বিষয় সবসময় মনে রাখবেন যে অনলাইন কখনোই কোন ওয়েবসাইট আপনাকে ভিডিও দেখে খুব বেশি পেমেন্ট করবে না। যখন দেখবেন যখন কোনো সেট আপনাকে বেশি টাকা দিয়ে ভিডিও দেখার কথা বলবে ওই ওয়েবসাইটটি খুব একটা ভালো না। তাই সত্যিকার অর্থে জেনে শুনে কাজ শুরু করা উচিত।

            ধাপ ৭: ছবি বিক্রি করে আয়: আমাদের বর্তমান জেনারেশন স্মার্টফোন নিয়ে এমন কোন মানুষ নেই। তাই অনেকের কাছে আবার বিভিন্ন ধরনের ক্যামেরা ও থাকে। তাই আপনারা চাইলে আপনার এই মোবাইলের মাধ্যমে খুব সহজেই অনেক অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনাকে শুধু বিভিন্ন আকর্ষণের জিনিসের ছবি তুলতে হবে। 
              সেটা আপনি আপনার মোবাইলের ফোন দিয়ে তুলতে পারেন অথবা ক্যামেরা দিয়েও তুলতে পারেন। তারপর আপনি চাইলে সে ছবিগুলো একটু এডিট করে অথবা RAW ফাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট আপলোড করে সেখান থেকে একটি ছবির জন্য ৫০ ডলার থেকে শুরু করে ৫০০ ডলার পর্যন্ত আয় করবেন। 

              আপনি যদি অল্প অল্প ফটো দিতেন জেনে থাকেন তাহলে এতে আপনার সুবিধা বেশি। ফটোশপ ইত্যাদির মাধ্যমে ছবি আকর্ষণীয়তা বাড়িয়ে তুলতে পারেন। অনলাইনে ছবি দেখে জন্য অনেক ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন আপনি তার মধ্যে 500px,Envato ইত্যাদি খুব জনপ্রিয়। 

              আপনি এসব ওয়েবসাইটগুলোতে যে ছবিগুলো বিক্রি করবেন সেগুলো আবার ওই ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন মানুষ ক্রয় করে নেবেন। এসব ছবি গ্রাফিক ডিজাইন এর জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন বইয়ের কাভারে বেনারসি স্টোনের সব ছবি বিক্রি করা যায়।
                ধাপ ৮: অনলাইন সার্ভে করে আয়: বাংলাদেশে অনেক কোম্পানি আছে যারা গ্রাহকের কাছ থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের সার্ভে করে থাকেন। দেশের সার্বিক অবস্থা দেশের জনগণ কতটা সন্তুষ্ট এটা দেখার জন্য সরকারি সার্ভারগুলো দেখে থাকেন। যার ফলে বড় বড় কোম্পানিগুলো বেশিরভাগ অনলাইন সার্ভিস ব্যবস্থা করে থাকে। 

                এ সকল সার্ভে সাধারণত পেইড হয়ে থাকে। আপনি চাইলে এসব সার্ভে করে প্রতি মাসে ভালো অংকের ইনকাম করে ফেলতে পারেন। বড় বড় কোম্পানিগুলোতে একটি জন্য ১০ থেকে ৫০ ডলার পর্যন্ত খরচ হয়ে যায়। এতে করে ওই সার্ভারগুলোতে নির্দিষ্ট একটি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পরিচালনা করা হয়। এজন্য আপনাকে প্রথম নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট অ্যাকাউন্ট খুলে রাখতে হবে। 

                তারপর আপনার সব ইনফরমেশন দিয়ে একাউন্টে আপডেট করে নিলে আপনি কাজটি শুরু করার জন্য প্রস্তুত হবেন। তবে প্রতিটি সার্ভেটে আপনি কোয়ালিফাই হতে পারবেন না এতে শুধুমাত্র যে সার্ভারগুলো আপনার একাউন্টে দেওয়া তথ্যের সাথে মিলবে সেগুলো আপনি করতে পারবেন তার বাইরে পারবেন না।

                ধাপ ৯: অনলাইন রিসেলিং করে আয়: অনলাইনে পণ্য বিক্রি বোতল জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশের বড় বড় কয়েকটি অনলাইন প্রতিষ্ঠান রয়েছে। অনলাইন মাধ্যমে ব্যবসা করে থাকেন। আপনি চাইলে ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। কিন্তু সে ক্ষেত্রে আপনার বড় পর্যায়ের শুরু করতে হবে।
                  এক্ষেত্রে আপনি চাইলে অনলাইনে রিসেলিং করে বেশ ভালো ইনকাম করতে পারেন। মূলত অনলাইনে পণ্য বিক্রয় কাজ কিন্তু এক্ষেত্রে বেশি কিছু করা লাগে না। আপনি শুধু একটু সিলিং কোম্পানিতে আপনার একাউন্ট খুলবেন এবং সেখান থেকে তো অনেক ছবি বিবরণ নিয়ে আপনি নিজে একটি পেজ খুলে বিক্রি করবেন। 

                  কোম্পানির কাছে অনেক কম দামে পণ্য পাবেন ওইগুলো থেকে সামান্য বেশি দাম দিয়ে বিক্রি করে আপনি নিজের লাভ বের করে নেবেন। বেশ কিছু রেসলিং কোম্পানি রয়েছে। এখানে আপনাকে পর্ণ বিক্রয় করার জন্য নিজের কোন পণ্য লাগবে না। এবং পণ্য ছবি বিবরণ আপনি নিচে একটা পেজ খুলে বিক্রি করবেন।

                  ধাপ ১০: ড্রপশিপিং এর মাধ্যমে আয়: ড্রপশিপিং অনলাইনে ব্যবসার অন্তর্গত একটি কাজের মাধ্যমে খুব সহজে ইনকাম করা সম্ভব। মনে করেন যে আপনার এলাকায় পরিচিত একজন কোন একটা পণ্য তৈরি করা যেটা বাজারে ৫০০ টাকা বিক্রি করে। আপনার খোঁজ নিন দেখলেন যে ওই পণ্যটি বড় বড় মার্কেট অথবা কোন ই-কমার্সের ১৫০০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। 
                    কোন একটি সবজি হিসেবে থেকে ৫ টাকা কেজি মুল্য কিনে ওইগুলো ৫০ টাকায় বিক্রি করে দেওয়া। এক্ষেত্রে আপনি নিজের বড় একটি কমার্স সাইট প্রোফাইল খুলে বিক্রি করতে পারবেন। এটি মূলত ড্রপশিপিং।

                    অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায়ঃ ১৫

                    ধাপ ১১: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়: আফিলিয়েট মার্কেটিং বর্তমান প্রিয় উপার্জনের মাধ্যম। মানুষের আস্তে আস্তে অ্যাফিলিয়েট মাধ্যমে সংখ্যা বেড়ে চলেছে। বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার ই কমার্স সাইট রয়েছে। এসব কমার্স সাইটে প্রত্যেকটা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং নামে সেকশন থাকে। এখন কেউ যদি আপনি দেওয়া লিংকে ক্লিক করে পণ্যটি কিনে তাহলে আপনি সেটা নির্দিষ্ট পরিমাণ কমিশন পাবেন। এভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

                    ধাপ ১২: অনলাইনে পড়িয়ে আয়: আমাদের আশেপাশটা অনেক মানুষ দেখতে পারেন যারা বারে বারে গিয়ে অথবা অনেক কোচিং সেন্টার খুলে সেখানে পড়াচ্ছেন। এক্ষেত্রে বর্তমান বাংলাদেশের যে বিষয়টি জনপ্রিয় উঠেছে সেটি হল অনলাইন টিচার কনসেপ। 

                    আপনি ছেলে ঘরে বসে অনেক ছাত্রদের পড়ে অনেক বেশি টাকা উপার্জন করতে পারেন। প্রথম ২৫০ শতাংশ শিক্ষক অনলাইনে শিক্ষা দিচ্ছেন। বর্তমান আমাদের দেশে এরকম বেশ কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে অনলাইনে পড়ানো হয়। এর মধ্যে আমাদের অন্যতম তারা অনলাইনে পড়িয়ে থাকে।

                    ধাপ ১৩:পিটিসি থেকে আয়: বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে অর্থ পান। সাইটকে পিটিসি সাইড বলে। প্রকল্প শুরু করার আগে নিবন্ধন করতে হয় তবে বেশিরভাগ ভুয়া হয়ে থাকে। তাই তাদের আগে নিশ্চিত হতে হয় সেটা প্রকৃত সাইট কিনা ভুয়া সাইট।

                    ধাপ ১৪:গ্রাফিক্স ডিজাইন করে আয়: অনলাইনে ঘরে বসে ডিজাইন করে ইনকাম করা যায়। ভালো মানের একজন গ্রাফিক ডিজাইন দিয়ে তৈরি একটি নকশা অনেক জনের কাছে বিক্রি করা যায়। এত এত ভালো নকশা থেকে দীর্ঘদিন পর্যন্ত আয় হতে থাকে। অনলাইনে এ ধরনের অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে গ্রাফিক্স এর কাজ বিক্রি করা যায়। এছাড়া অনলাইনে মার্কেটে স্কুল ডিজাইনদের অনেক চাহিদা রয়েছে।

                    ধাপ ১৫: ভার্চুয়াল সহকারি: দিন দিন ভার্চুয়াল সহকারি সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এর মধ্যে ফোন কল ইমেল যোগাযোগ ইন্টারনাল রিসোর্ট ডেট এন্ড ট্রি এডিটিং রাইটিং গ্রাফিক্স টেক্সট সাপোর্ট সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবস্থাপনার মতো কাজ করে। ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যাচ, ফ্রিল্যান্সার ডট কম, আপু আরেক এর মত সাইটগুলোতে এ ধরনের কাজ সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায়।

                    অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায়ঃ ২০

                    ধাপ ১৬: অনুবাদ করে আয়: যারা বাংলা ইংরেজি দুই পাশে অন্য ভাষার দক্ষতা আছে তারা এই সফটওয়্যার কাজ করার জন্য একদম পারফেক্ট। যাদের  আরবি কোরিয়ান চাইনিজ বিদেশি ভাষা আছে তারা ইংরেজিতে অনুবাদ বা ইংরেজি অনুবাদ করতে পারেন তারা এই সেক্টর করে ভালো আই করতে পারবেন।

                    ধাপ ১৭: কন্টেন রাইটিং করে আয়: যারা লেখালেখি করেন তাদের জন্য এই কন্টেন রাইটিং। সত্যি আপনি যদি দক্ষতা না থাকেন তাহলে অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে কাজ করে লিখে দক্ষতা অর্জন করে নিতে পারেন। এরপর আর্টিকেল লেখার মানের ওপর ভিত্তি করে আয় আসবে। কাজের দক্ষতা অনুসারে নিয়ম নীতি মেনে লেখালেখি করতে হবে। নির্দিষ্ট সময় নির্দিষ্ট টার্গেট টার্গেট করে নিজের দক্ষতায় বাড়াতে হবে।


                    ধাপ ১৮: ডাটা এন্ট্রি করে আয়: অনলাইনে সবাইকে কাজ করার একটি হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। এদের মাধ্যমে কম্পিউটার ইন্টারনেট দ্রুত গতি টাইপিং এর দক্ষতা আছে তারাই কাজটি করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটে এ ধরনের কাজ পাওয়া যায়। তবে যাদের এই কাজের দক্ষতা আছে তারা সহজে কাজ করবেন দূরত্ব আয় বাড়াতে পারবেন।

                    ধাপ ১৯: ই-কমার্স ওয়েবসাইট: আপনি যদি কমার্স ওয়েবসাইট থাকে তাহলে এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন রকম প্রোডাক্ট সেল করতে পারবেন। তাই আপনি চাইলে ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং সেখানে নিজের পণ্য বিক্রি করতে পারবেন। এটি নিয়ে মার্কেটিং করতে পারবেন যার থেকে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।

                    ধাপ ২০: নার্সারি বা ফুলের বাগান: আপনার বাসায় আশেপাশে যদি ফাঁকা জায়গায় থাকে তাহলে আপনি সেখানে নার্সের ফুলের বাগান তৈরি করতে পারবেন এবং সেখানকার বিভিন্ন রকম ফুলের গাছ সেগুলো অনলাইনে বিক্রি করবে প্রতি মাসে অনেক ভালো ইনকাম করতে পারবেন।

                    অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায়ঃ ২৫

                    ধাপ ২১: ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট: বর্তমানে অনেক বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট এর লোকজনদের ভাড়া করে থাকেন। সেজন্য আপনি যদি দিন ম্যানেজমেন্ট এ কাজ করতে পারেন তাহলে এখান থেকে খুব সহজে প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

                    ধাপ ২২: জুতা বা স্যান্ডেলের দোকান: আপনার কাছে যদি ব্যবসা করার মতো টাকা থাকে তাহলে জুতা স্যান্ডেলের দোকান করতে পারবেন। আরে জুতা সুন্দর করলো অনলাইনে সেল করতে পারেন যেখান থেকে মানুষ জুতা কিনবে। এটি অফলাইন অনলাইন দুটি জায়গা থেকে টাকা ইনকাম করা যাবে।

                    ধাপ ২৩:মোবাইল সামগ্রী: বর্তমানে সবার কাছে মোবাইল রয়েছে সেজন্য প্রয়োজন বেশি। মোবাইলের স্কিন পেপার ব্যাক কভার চার্জার হেডফোন মেমোরি সব বিভিন্ন রকমের সামগ্রী আপনি বিক্রয় করে মাসে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

                    ধাপ ২৪: কসমেটিক সামগ্রী: বর্তমান কসমেটিকের চাহিদা বেশি। এটি সবাই অনলাইন থেকেও ক্রয় করে থাকে। যার ভয়ে আপনি চাইলে এগুলো অনলাইনে সেল করতে পারেন এবং দোকানের সেল করতে পারেন। যার ফলে আপনার অফলাইন অনলাইন দুটি মাধ্যমে ইনকাম হচ্ছে।

                    ধাপ ২৫: ওয়েডিং প্ল্যানিং: পতন যুগের মানুষ তাদের বিয়ের স্মৃতি করে রাখার জন্য ওয়েটিং প্ল্যানিং করে। এতে খুব ভালো ইনকাম হয়। তবে এই কাজ করার জন্য আপনাকে ভালোভাবে কাজগুলো সম্পর্কে শিখতে হয় এবং বুঝতে হবে তারপর আপনাকে কাজ করতে হবে।

                    অনলাইনে ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট

                    অনলাইনে ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট জেনে নিন। সকল প্রকার প্রযুক্তি উন্নতির সাথে সাথে জীবন যাপনে অনেক উন্নতি নিয়ে এসেছে তার নতুন নতুন অনলাইন ইনকাম। আমাদের চারপাশে দেশে বিদেশে ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে পড়াশোনা বা যাবতীয় কাজ করে থাকে। অনলাইনের মাধ্যমে বাড়িতে বসে আয় করা যায়। তাছাড়া অনলাইন কোর্স করে সকলের দক্ষতার সাথে কাজ করে।
                    অনলাইনে ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
                    অনলাইন শিক্ষার জনপ্রিয় যেমন পাচ্ছে এবং শিক্ষাথীদের চাহিদা ও তেমন বেড়েছে। এত সকলেই অনলাইনের উপর ঝুঁকি বেশি। যার ফলে আমরা অযথা সময় নষ্ট না করে অনলাইনে কাজ করে ইনকাম করতে পারি। অনলাইনে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করা যায়। ফ্রি টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাওয়া যায়। ব্লক করে আপনার ওয়েবসাইট ছাড়তে পারেন। 

                    আপনার ব্লগ ভিডিও জাতীয় কিছু আপলোড করে এবং আপনার ব্লগকে বিষয়ের উপর আর্টিকেল লিখে ওয়েবসাইটে ছেড়ে ইনকাম করতে পারেন। সংগীত ভবন খাবার বিভিন্ন ধরনের ব্লক করে আপনার ওয়েব সাইটে থাকতে পারেন। 

                    অনলাইনে ফিরে ইনকামের উপায় গুলো কি মাধ্যমে আপনি সবকিছু জানতে পেরেছেন। অনলাইনে ইনকাম গুলো আপনারা চাইলে বিকাশে পেমেন্ট ব্যাংকের সবকিছু মাধ্যমে উঠাতে পারেন। তাই আপনারা সময় নষ্ট না করে অনলাইনে ফ্রি ইনকাম করুন।

                    স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং

                    স্টুডেন্ট অবস্থায় আয়ের উপায় ফ্রিল্যান্সিং জেনে নিন। আপনি যদি ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অনলাইনে সম্পর্কে জানতে হবে। স্টুডেন্ট অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং করে নিজের খরচ নিচে জোগাড় করা যায়। এতে পরিবার থেকে টাকা নেয়ার প্রয়োজন পড়বে না। তাই আমরা স্টুডেন্ট লাইফে পড়াশোনার পাশাপাশি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আয় করতে পারি। 

                    অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় কি এ বিষয়ে অনেকের কাছে নতুন হলে সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষের কাছে নতুন কিছু নয়। অনলাইন ইনকাম হচ্ছে একটি স্বাধীন পেশা। আপনি ছেলে কিংবা মেয়ে ছাত্র কিংবা ছাত্রীর চাকরিজীবী  বলতে গেলে সকল শ্রেণীর লোক এমন কি আপনি নিজে অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।

                    ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করা যায়। প্রথম প্রথম আপনার সমস্যা হতে পারে তাই বলে ধৈর্য হারাবেন না। আপনি যদি নিয়মিত কাজ করেন তাহলে আপনি একজন দক্ষ ফিরিয়ে উঠতে পারবেন এবং সফল ফ্রিল্যান্সার হবেন। এটা যেমন আপনি নিজের খরচ বহন করবেন। তেমন আপনি আপনার পরিবারের পাশে দাঁড়াতে পারবেন। 

                    অনলাইনে ইনকাম সেক্টরে পিছনে অসংখ্য মানুষ আছে যারা ঘরে বসে অনলাইন থেকে নিজের ইনকাম করেছে। আপনি যখন নিজের ঘরে রোজ নিচে জোগাড় করবেন। তখন দেখবেন আপনার ভিতরে একটা অন্যরকম ভালো লাগার কাজ করবে। তাই অবশেষে চেষ্টা করুন নিজে স্বাবলম্বী হওয়ার।

                    অনলাইনে টাকা ছাড়া ব্যবসা করার উপায় গুলো 

                    অনলাইনে টাকা ছাড়া ব্যবসা করার উপায় গুলো জেনে নিন। টাকা ছাড়া ব্যবসা করার উপায় অনেকগুলো রয়েছে। এমনিতে টাকা পয়সা ছাড়া ব্যবস্থা করা যাবে না কিন্তু টাকা পয়সা ছাড়া অনলাইনে অনেক কাজ রয়েছে সেগুলো করার ফলে ভালো ইনকাম আসে।

                    টাকা ছাড়া অনলাইনে কাজ করার মধ্যে যেগুলো কাজ করে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন সেগুলো হলো ব্লগিং করে ফ্রিতে টাকা ইনকাম। টাকা ছাড়া অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় কি থেকে সহজেই হাজার হাজার টাকা ইনকাম করা সম্ভব।

                    এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা ছাড়া ইনকাম কিভাবে ইনকামের উপর অংশ অনেকগুলো উপায় বলে দিয়েছি যেকোনো করতে কোন টাকা পয়সা লাগবে না। এগুলো করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।তাই আপনারা চাইলে ঘরে বসে টাকা ছাড়া অনলাইনে ইনকাম করতে পারবেন।

                    লেখকের মন্তব্য

                    অনলাইন থেকে ইনকাম করার ২৫টি সেরা উপায় আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন।বর্তমানে অনলাইন সেক্টরে ইনকাম করে সকলে সফলতা অর্জন করেছেন। আপনার একটি মন্তব্য আমাদের পোস্ট লিখতে এবং বিভিন্ন বিষয়ে জানাতে আরও বেশি আগ্রহ করে তোলে। 

                    আর হ্যাঁ আজকে পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত মানুষদের সাথে একটু শেয়ার করে দিয়ে তাদের উপকৃত করুন। বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।

                    এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

                    পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
                    এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
                    মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

                    পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

                    comment url