বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে – বকুল ফুলের গাছের উপকারিতা
বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে বকুল ফুলের গাছের উপকারিতা জেনে নিন। বকুল ফুল বাংলাদেশের অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি ফুল। বকুল ফুল সাধারণত বাংলাদেশের প্রায় সকল অঞ্চলে কম বেশি দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের উচিত বকুল ফুলের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখা। সাধারণত বকুল ফুল দেখতে অনেক ছোট হলো এটি অনেক সুন্দর হয়ে থাকে এবং দেখতে অনেক সুন্দর দেখায়।
বাংলাদেশ ব্যতীত পৃথিবীর আরো অনেক দেশে ফুল দেখতে পাওয়া যায়। এ ফুল দেখতে যেমন সুন্দর তেমনি অত্যন্ত সুন্দর এ ফুলের সুগন্ধ। আমাদের প্রত্যেকের উচিত একবার করে বকুল ফুলের সুগন্ধ নেওয়া। সাধারণত বিভিন্ন ধরনের মালা তৈরিতে বকুল ফুল ব্যবহৃত হয়ে থাকে। বকুল ফুলের উপকারিতা অনেক এবং বকুল ফুল সম্পর্কিত সকল তথ্য আমাদের এই আর্টিকেল রয়েছে তাই মনযোগ সহকারে পড়ুন।পোস্ট সূচিপত্র: বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে
বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে
বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে জেনে নিন। ফুলের রাজ্যে বকুল ফুল তার মিষ্টি গানের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত সবার কাছে। দেখতে ছোট হলে এর ঘ্রাণ থাকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত। তাই প্রিয় শিল্পী খোপা সাজিয়ে তুলতে কিংবা মিষ্টি সুবাসে চারপাশ ভরিয়ে রাখতে এক মুঠো বকুল ফুল তুলে রাখেন অনেকেই। শুকিয়ে যাওয়া ফুলের ঘ্রাণ থাকে লম্বা সময় পর্যন্ত।
তাই কৈশরের ভালোবাসা পৃষ্ঠা বন্ধু বকুল ফুল কিংবা পুরনো চিঠির ভাঁজে ভাঁজে খুঁজে পাওয়া যায় বকুল ফুলের সুবাস। বর্ষা ঋতুরে ফুল বৃষ্টিস্নান তো সকাল যেমন তার মিষ্টি গ্রামে মাতিয়ে রাখে তেমনি আবার সন্ধ্যার আলো ফুরিয়ে এলে রাতের চাঁদের সঙ্গে সারারাত জুড়ে বকুলতলা সাদা ফুলে আচ্ছন্ন হয়ে থাকে সুবাসে সুবাসে।
মূলত ছায়ার জন্য বকুল ফুলের গাছের বাড়ির আঙ্গিনায় কিনবা বাগানের কোনে রোপন করা হয়। মাঝারি আকারে গাছ ফুল বড়জোর এক সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর পাতা ঢেউ খেলনা সবুজে সোমার হয়ে সারা গাছ ভরিয়ে রাখে সিগ্নতায়। বকুল ফুল একেক জায়গাতে এক এক নামে পরিচিত হয়ে থাকে।
বহুল বোকা বাকুল বাকাল কিংবা বকুল ফুল নামের এই মিষ্টি গানের ফুল পরিচিত সবার কাছে প্রায়। বকুল ফুলের পাশাপাশি এর ফল হয়ে থাকে। দেখতে গোলাকার কিংবা বড়ের মত এই ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ আর পাকা অবস্থায় লাল বর্ণের হয়ে থাকে। এই ফলের সবকিছুটা মিষ্টি সঙ্গে কাজ যুক্ত হয়ে থাকে। বকুল ফুলের নিজস্ব এই সৌন্দর্য ছাড়াও আছে ওষুধি নানা রকম গুণাবলী।
যাদের প্রচন্ড মাথাব্যথা সমস্যা আছে তারা বকুল ফুল শুকিয়ে তার গুড়া নাকে নিঃশ্বাসের সঙ্গে নিলে মাথাব্যথা থেকে আরাম মিলে। কোথাও কেটে গেলে সেখানে বকুলের ছাল দিয়ে পরিষ্কার করে নিলে খুব সহজে ক্ষতস্থান ভালো হয়ে ওঠে। এছাড়া পাকা বকুল ফুলের খোসা আমাশয় কষ্ট কাঠিন্য সঙ্গে শরীরের শক্তি বাড়াতে বেশ উপকারী।
আরো পড়ুন: চিরতা যাদুকরী যত গুনাগুণ চিরতা কতদিন খাওয়া যায়
এছাড়া বকুল ফুলে গেছে ছাল কিংবা ফলের বিভিন্ন অংশ জ্বর সর্দি ঠান্ডা দাঁতের গোড়া শক্ত করতে কিংবা যাদের দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে তাদের ক্ষেত্রে বেশ উপকারী। অন্যদিকে বাড়ির আঙিনায় বকুলের ছায়া আপনার আশেপাশে যেমন সুন্দর এক পরিবেশ সৃষ্টি করে তেমনি ফুলের মিষ্টি গান দূর পর্যন্ত জানিয়ে দেয় বর্ষার বকুলের আগমন বার্তা।
বকুল ফুলের গাছের উপকারিতা
বকুল ফুলের গাছের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। রামায়ণ হিন্দু সংস্কৃতির বেশ কিছু প্রাচীন ধর্মগ্রন্থ বকুলের উল্লেখ্য রয়েছে। এমনও একটা মিট আছে যে কোন সুন্দরী রমণীর মুখে কিছু মদ ছিটিয়ে দিলে বকুল গাছের ফুল বের হয়। তার মুখ আয়ুর্বেদে ও ও বগলের ওষুধ তাৎপর্য অপরিসীম।
- শুকনো বকুল ফুল মাথা ব্যথা এবং তীব্র ব্যথা পোষণ করতে নাশক হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ আশ্চর্যজনক উদ্ভিদের ফুল এবং ফল উভয় অন্যান্য অ্যাস্ট্রিনজেন্টের এর সাথে মিশ্রিত করে লোশন তৈরি করে যা আলসার এবং ক্ষতের চিকিৎসা করে।
- বকুলের পাকা ফল একটি পালে চেপে দীর্ঘস্থায় আমাশয় চিকিৎসা ব্যবহার করা হয়। বাচ্চাদের কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ের জন্য বীজগুলিকে পিষে কিছু ঘি বা মাখন দেবে পেস্ট তৈরি করা হয়।
- বকুল গাছের বাক্য একটি তুস এবং জন নিরাময়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মহিলাদের মধ্যে গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়াতে বলা হয়। এমনকি বাকলের ক্বাথ দাঁতের রোগের চিকিৎসা ব্যবহৃত হয়।
- বকুলের বিজ থেকে তেল আলো জ্বালানো এবং রং করতে ব্যবহৃত হয়।
- বাকল বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত সুগন্ধযুক্ত অপরিহার্য তেল প্রস্তুত করতে ব্যবহৃত হয়।
- ফুলগুলি অলংকারে তৈরি করা যায় এবং বালিশ এবং শয্যার জন্য ফিলিংস হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
- এমনকি স্প্যানিশ চেরি বিজ গ্রাম অঞ্চল আকর্ষণীয় জৈবনিক নেকলেস তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
- স্প্যানিশ চিরির ফল ফুল বীজ এবং বাকোলের প্রসাধনে শিল্পে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
বকুল ফুলের গাছ কি বাড়ির আঙ্গিনায় লাগানো যায়
বকুল ফুলের গাছ কি বাড়ির আঙিনায় লাগানো যায় জেনে নিন। বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে জেনে নিন। ফুলের রাজ্যে বকুল ফুল তার মিষ্টি গানের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত সবার কাছে। দেখতে ছোট হলে এর ঘ্রাণ থাকে দীর্ঘ সময় পর্যন্ত। তাই প্রিয় শিল্পী খোপা সাজিয়ে তুলতে কিংবা মিষ্টি সুবাসে চারপাশ ভরিয়ে রাখতে এক মুঠো বকুল ফুল তুলে রাখেন অনেকেই।
শুকিয়ে যাওয়া ফুলের ঘ্রাণ থাকে লম্বা সময় পর্যন্ত। তাই কৈশরের ভালোবাসা পৃষ্ঠা বন্ধু বকুল ফুল কিংবা পুরনো চিঠির ভাঁজে ভাঁজে খুঁজে পাওয়া যায় বকুল ফুলের সুবাস। বর্ষা ঋতুরে ফুল বৃষ্টিস্নান তো সকাল যেমন তার মিষ্টি গ্রামে মাতিয়ে রাখে তেমনি আবার সন্ধ্যার আলো ফুরিয়ে এলে রাতের চাঁদের সঙ্গে সারারাত জুড়ে বকুলতলা সাদা ফুলে আচ্ছন্ন হয়ে থাকে সুবাসে সুবাসে।
মূলত ছায়ার জন্য বকুল ফুলের গাছের বাড়ির আঙ্গিনায় কিংবা বাগানের কোনে রোপন করা হয়। মাঝারি আকারে গাছ ফুল বড়জোর এক সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এর পাতা ঢেউ খেলনা সবুজে সোমার হয়ে সারা গাছ ভরিয়ে রাখে সিগ্নতায়। বকুল ফুল একেক জায়গাতে এক এক নামে পরিচিত হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ আমলকি খাওয়ার ২0টি উপকারিতা – আমলকি খাওয়ার অপকারিতা
বহুল বোকা বাকুল বাকাল কিংবা বকুল ফুল নামের এই মিষ্টি গানের ফুল পরিচিত সবার কাছে প্রায়। বকুল ফুলের পাশাপাশি এর ফল হয়ে থাকে। দেখতে গোলাকার কিংবা বড়ই মত এই ফল কাঁচা অবস্থায় সবুজ আর পাকা অবস্থায় লাল বর্ণের হয়ে থাকে। এই ফলের সবকিছুটা মিষ্টি সঙ্গে কাজ যুক্ত হয়ে থাকে। বকুল ফুলের নিজস্ব এই সৌন্দর্য ছাড়াও আছে ওষুধি নানা রকম গুণাবলী।
যাদের প্রচন্ড মাথাব্যথা সমস্যা আছে তারা বকুল ফুল শুকিয়ে তার গুড়া নাকে নিঃশ্বাসের সঙ্গে নিলে মাথাব্যথা থেকে আরাম মিলে। কোথাও কেটে গেলে সেখানে বকুলের ছাল দিয়ে পরিষ্কার করে নিলে খুব সহজে ক্ষতস্থান ভালো হয়ে ওঠে। এছাড়া পাকা বকুল ফুলের খোসা আমাশয় কষ্ট কাঠিন্য সঙ্গে শরীরের শক্তি বাড়াতে বেশ উপকারী।
এছাড়া বকুল ফুলে গেছে ছাল কিংবা ফলের বিভিন্ন অংশ জ্বর সর্দি ঠান্ডা দাঁতের গোড়া শক্ত করতে কিংবা যাদের দাঁতের মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ে তাদের ক্ষেত্রে বেশ উপকারী। অন্যদিকে বাড়ির আঙিনায় বকুলের ছায়া আপনার আশেপাশে যেমন সুন্দর এক পরিবেশ সৃষ্টি করে তেমনি ফুলের মিষ্টি গান দূর পর্যন্ত জানিয়ে দেয় বর্ষার বকুলের আগমন বার্তা।
বকুল ফুল কি
বকুল ফুল কি জেনে নিন। বকুল গাছ। বকুলা বাম নিমু সব এলেঙ্গি এর কর্মবর্ধমান চাহিদার জন্য খবরে অনেক বেশি। এটা বিশ্বাস করা হয় যে বকুল ফুল ফোটে যখন তাদের উপর একটি সুন্দরী মহিলার মুখ থেকে একটি মিষ্টি মত ছিটিয়ে দেওয়া হয় তারা ভারত বসন্ত বা বসন্তের আশ্রয়দাতা। ফুলের পুষ্ফুটিত পর্যায়ে মে থেকে জুন পর্যন্ত। বকুল মিমুসোপস এলেঙ্গি একটি মাঝারি আকারে চিরহরিৎ গাছ।
ইংরেজি সাধারণ নামের মধ্যে রয়েছিস স্প্যানিশ এবং বুলেট উড। এর কার্ড মূল্যবান ফল বুঝছো এবং এটি ঐতিহ্যগত ওষুধের ব্যবহৃত যেত গাছ ঘনাছায়া দেয় এবং ফুল সুগন্ধ নির্গত করে এটি বাগানের একটি মূল্যবান সংগ্রহ। বকুল ফুলের গাছের কর্ম বর্ধমান চাহিদা অনেক বেশি। বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে বকুল ফুলের গাছের উপকারিতা আছে।
আরো পড়ুনঃ কথাবার্তাতে স্মার্ট হওয়ার ১০ টি উপায় কোন গুলো
বকুল ফুল গাছের অফার করার জন্য অনেক কিছু রয়েছে এবং সুবিধার ক্ষেত্রে এটিকে ইন্ডিয়ান মেডলার বা বুলেট উড গাছ বলা হয়। যাই হোক ভারতীয়রা চুলের যত্ন এবং ত্বকের যত্নের জন্য এর উপকারী বৈশিষ্ট্য গুলোর জন্য অপরিচিত নয়। বকুল ফুলগুলো একটি উদ্যায়ের তেল নিষ্কাশন করতে ব্যবহৃত হয় যখন ফল।
এবং বীজগুলো তাদের যৌগ যেমন অ্যালকোহল এবং আরো অনেক কিছুর জন্য ব্যবহার করা হয়। এমনকি গাছের বাকল কিছু জটিল যোগ্য রয়েছে যা বিভিন্ন থেরাপিউটিক ঠিক সুবিধার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এই বকুল গাছ একটু ঔষধি গাছ হিসেবে বিভিন্ন আয়বেদিক বইয়ের পাওয়া যায়। বকুল ফুল ডায়রিয়া এবং দাঁতের সমস্যা যেমন ক্যারিস এবং মাড়ির রোগে উপশম দেয় বলে বিশ্বাস করা হয়।
কোমল ডালা পালা তুথ ব্রাশ হিসেবে ব্যবহার করা এবং ডালের গুড়া দাঁতের জন্য এক্সফলিয়েটর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এর খালের গুড়া এবং বাবলা কাচের দ্রবণ দিয়ে কার গোল করলে মাড়ি থেকে রক্ত পড়া ও ফুলে যাওয়া মাড়িতে খুব উপকার পাওয়া যায়। এডি কার্ডিও ভাস্কুলার সুবিধা রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। তবে এটির ব্যাক অ্যাপ করার জন্য কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই। ফুলের প্রধা ও বিরোধী এবং নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
বকুল ফুল কোন মাসে ফটো
বকুল ফুল কোন মাসে ফোটে জেনে নিন। আমাদের কাছে বকুল নামে পরিচিত বাড়ি ফিরে এই গাছটি উল্লেখ্য প্রাচীন আয়ুর্বেদী ও শাস্ত্রের পাশাপাশি কালিদাসের মেঘদূত্বে পাওয়া যায়। এটা বিশ্বাস করা হয় যে বকুল ফুল ফোটে যখন তাদের উপর একটি সুন্দরী মহিলার মুখ থেকে একটি মিষ্টি মদ চিটিয়ে দেওয়া হয়। তারা বসন্ত এর আশ্রয় দাতা বা ভারতের বসন্ত।
ফুলের পুষ্পিত পর্যায়ে মে থেকে জুন পর্যন্ত ফুলগুলি ছোট। বকুল ফুল ছোট প্রায় দুই সেন্টিমিটার হয়। ফুলের মাঝখান থেকে বেরিয়ে আসা একটি মুকুট আছে সকাল হলে ফুল ঝরে যাবে তবে সুগন্ধটা যেমন আছে তেমনি থাকবে। বকুল ফুলের তাজা এবং মিষ্টি গন্ধ আছে। এটি একটি চির সবুজ গাছ এবং গভীর ফাটল যুক্ত গারো বাকলের কারণে এর স্বতন্ত্র চেহারা রয়েছে।বাকোলের ভেতরের দিকে লাল যেখানে লালচে ২০০ বাকল যা শক্ত বায়রের অংশ তৈরি করে। বকুল গাছ সারাদেশে জন্ম এবং মসৃণ ও চকচকে পাতা থাকে। ফুলগুচ্চ আকার জন্ম এবং সুগন্ধযুক্ত হয়। এগুলো হলদে ইস আভাসহ সাদা রঙ্গের । ফুল রোদে সুখে ভালোভাবে সংরক্ষণ করলে বছর পর বছর সুগন্ধা ধরে রাখা যায়।
শুকনো ফুলগুলি মহিলারা গলার হার বা মালা এবং অন্যান্য অলঙ্কার তৈরিতে ব্যবহার করেন। গাছের ফল ডিম্বাকৃত এবং কাঁচা অবস্থায় সবুজ রঙের হয় ফল পাকলে হলুদ হয়ে যায়। পাকা ফল চকচকে এবং ধূসর বাদামী হওয়ার তাদের সাধারণত এক বা দুইটি বিজ থাকে। এবং পরিপক্ক অবস্থায় কোস্টিক হয়। এপ্রিল মাসে ফুল ফোটে এবং জুন মাসে ফল আসে।
বকুল ফুলগুলো একটি উদ্যায়ের তেল নিষ্কাশন করতে ব্যবহৃত হয় যখন ফল এবং বীজগুলো তাদের যৌগ যেমন অ্যালকোহল এবং আরো অনেক কিছুর জন্য ব্যবহার করা হয়। এমনকি গাছের বাকল কিছু জটিল যোগ্য রয়েছে যা বিভিন্ন থেরাপিউটিক ঠিক সুবিধার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। এই বকুল গাছ একটু ঔষধি গাছ হিসেবে বিভিন্ন আয়বেদিক বইয়ের পাওয়া যায়।
বকুল ফুল ডায়রিয়া এবং দাঁতের সমস্যা যেমন ক্যারিস এবং মাড়ির রোগে উপশম দেয় বলে বিশ্বাস করা হয়। কোমল ডালা পালা তুথ ব্রাশ হিসেবে ব্যবহার করা এবং ডালের গুড়া দাঁতের জন্য এক্সফলিয়েটর হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে বকুল ফুলের গাছের উপকারিতা আছে।
আরো পড়ুনঃ Select plus শ্যাম্পুর গুনাগুণ অপকারিতা
এর বাকলের গুড়া এবং বাবলা কাচের দ্রবণ দিয়ে কার গোল করলে মাড়ি থেকে রক্ত পড়া ও ফুলে যাওয়া মাড়িতে খুব উপকার পাওয়া যায়। এডি কার্ডিও ভাস্কুলার সুবিধা রয়েছে বলে বিশ্বাস করা হয়। তবে এটির ব্যাক অ্যাপ করার জন্য কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য নেই। ফুলের প্রধা ও বিরোধী এবং নিরাময়ের বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
লেখকের মন্তব্য
বকুল ফুলের কি ভাইরাস থাকে বকুল ফুলের গাছের উপকারিতাএ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। বকুল ফুলের অনেক উপকারিতা রয়েছে। বকুল ফুল আমাদের সকলের অনেক পছন্দ। বিশেষ করে মেয়েদের জন্য বকুল ফুল অনেক বেশি পছন্দ। মেয়েরা বকুল ফুলের মালা বানায় এবং বকুল ফুল অনেক বেশি পছন্দ করে। বকুল ফুলের সুগন্ধ অনেক। বকুল ফুল আমাদের বাড়ির আশেপাশে লাগানো থাকে এতে সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায়।
আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করছি। এই পোস্টটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন কিছু জানতে ইচ্ছে হয় তাহলে কমেন্টে জানাতে পারেন এবং এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করে দিবেন বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url