বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। পৃথিবীতে
সবচেয়ে নিরীহ এবং আদরের প্রাণী হিসেবে সবার কাছে পরিচিত বিড়াল। বিড়াল পছন্দ
করে না এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। বাসা বাড়ির যেখান-সেখানে বিড়ালের দেখা পাওয়া
যায়। সে দেখা মেলে বললে হয়তো ভুল হবে।
কেননা মানুষের করা যে প্রাণীটি মানুষের
কাছে সবচেয়ে কাছাকাছি থাকে সেটা হচ্ছে নিঃসন্দেহ বলা যায় বিড়াল। বিড়াল যেমনি
আদরে তেমনি এর বিশেষ কিছু উপকারিতা দিক রয়েছে অপকারিতা দিক রয়েছে। আজ আমরা
জানবো বিড়ালের কিছু উপকারী ও অপকারিতা দিক সংক্রান্ত সবকিছু। চলুন দেরি না করে
বিড়ালের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পন্ন
মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিন। বিড়াল পালনের উপকারিতা
জানা যায় যে মানুষের সামনে কাছে বিড়াল শুয়ে থাকলে মানুষ অনেক উপকারে আসে। জান
বিড়াল যখন গর্ভ শব্দ করে তখন মানুষের স্নায়বিক অবস্থায় অনেক অনেক উন্নতি হতে
থাকে।
বিভিন্ন গবেষণা দেখা গেছে যে বিড়ালের ঘর ঘর শব্দের ফলে মানুষের হাড়ের সমস্যা
শরীর ব্যথা বেশি ও হজমের সমস্যা দূর হয়। যে বাড়িতে বিড়াল পালন করা হয় সে
বাড়িতে কোন জীন আসার কোন আশঙ্কা থাকে না। নিজেকে এসব রোগ বা সমস্যা থেকে সমাধানও
জিনের অত্যাচার থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য বিড়াল পালন করতে পারেন। এছাড়া আরো কিছু
উপকারিতা হয়েছে নিচে দেওয়া হলো:
ঘুম ভালো হয়
মন ভালো থাকে
সুন্দর সময় কাটে
হৃদরোগ এবং মানসিক চাপ কমায়
একাকীত্ব দূর করে
স্নায়বিক ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু দেখে থেরাপি হিসেবে কাজ করে।
গবেষণায় দেখা গেছে যেসব বাচ্চারা বিড়ালের সাথে বড় হয় তাদের এলার্জি সমস্যা
অনেক অংশ কম হয়ে থাকে।
দায়িত্বশীল যত্নশীল হতে সাহায্য করে
হাড়ের নানা রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে
উচ্চ রক্তচাপের জন্য বিড়াল পালন করা একটি উত্তম মাধ্যম
বিড়াল বাসায় থাকলে ইঁদুরে যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে।
বিড়াল পালনের অপকারিতা
বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বিড়াল আমাদের
সবার পছন্দের জিনিস। বিড়াল পালনের অপকারিতার চেয়ে উপকারিতার বেশি। বিড়াল
পালনের তেমন কোন অপকারিতা লক্ষ্য করা যায় না। তবে বাইরে যে বিড়াল গুলো থাকে
তাদেরকে চিকিৎসা টিকা দেওয়া হয় না।
তাই তাদের দ্বারা যদি কোন মানুষ বা বাচ্চা আক্রান্ত হয় তাহলে জ্বলন্ত
টক্সিপ্লাজমোসিস এর মত রোগ হতে পারে। আবার বিড়ালের লোম মানুষের পেতে গেলে
ডায়রিয়া ও হাঁপানির মত হতে পারে। সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে যেন বিড়ালের লোম কোন
মতে পেটে না যায়। কিছু কিছু সময় বিড়াল ও প্রত্যাশিত আচরণ করতে পারে সেদিকে
লক্ষ্য রাখতে হবে।
বিড়ালের বাসস্থান খাদ্য চিকিৎসা
বিড়ালের বাসস্থান খাদ্য চিকিৎসা বিড়াল পালনের উপকারিতা ও
অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বিড়াল শান্ত প্রিয় প্রাণী তাই তারা
মানুষের কাছে থাকতে বেশি পছন্দ করে। রাতের বেলায় মানুষের বিছানায় এসে ঘুমাতে
পছন্দ করে বিড়াল। তারপরেও তাদের একটি সুন্দর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বাসস্থান করে
রাখতে হবে বাসের কোন এক সাইটে।
পাশাপাশি তাদের খাবার পত্র মল মূত্রত্যাগের জায়গা বিড়ালকে দেখিয়ে দিতে হবে এবং
সেভাবে পোষ মানাতে হবে। তাহলে তারা নিয়মিত খাবার জায়গায় খাবার গ্রহণ করবে আর
নিয়মিত মল-মূত্র ত্যাগ জায়গাতে তারা তাদের মলমূত্র ত্যাগ করবে। যদি আপনি
নিয়মিত কয়েকদিন বিড়ালকে দেখিয়ে দিয়ে অভ্যস্ত করতে পারেন তাহলে বিড়াল নিজে
নিজে সে জায়গাতে গিয়ে মলমূত্র ত্যাগ করবে।
আর যদি অভ্যাস না করেন তাহলে বাসা যেখানে সেখানে তারা মন মতো করে দিতে পারে এতে
বাসা বাড়ি অপরিষ্কার হতে পারে এবং বিরক্তবোধ হতে পারেন। তাই বাসায় বিড়াল রাখতে
চাইলে অবশ্যই তাদেরকে অভ্যস্ত করে নেওয়া উচিত। বিড়াল মাংসাশী প্রাণী। এ গরু
মুরগির গোস্ত মাছ ইত্যাদি খেতে বেশি পছন্দ করে।
যারা বিড়াল পালন করবেন তারা প্রতিদিন খাবার তালিকা গরু মুরগির গোস্ত মাছ এগুলো
খাবার গুলো রাখতে পারেন। অবশ্যই মাছ মাংস সিদ্ধ করে বিড়ালকে খেতে দিতে হবে।
কেননা কাঁচা মাছ গোস্ত অনেক ব্যাকটেরিয়া থাকে ফলে অনেক রোগের সম্ভাবনা থাকে।
পাশাপাশি বাজারে তৈরিকৃত বিড়ালের খাবার পাওয়া যায় সে খাবার খেতে তারা পছন্দ
করে।
বাজারে অনেক খাদ্য অপুষ্টিকর থাকে সেদিকে লক্ষ্য রেখে ভালো মানের কোম্পানির খাবার
ক্রয় করে বিড়ালকে খাওয়াবেন। যদি খাদ্যের মধ্যে কোন ভেজাল থাকে তাহলে বিড়াল
অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো হয় যদি আপনি নিজে মাছ গোস্ত
সেদ্ধ করে দশ ভাগের মত ভাত মিশিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করেন তাহলে কোন ভেজাল থাকবে
না।
বরং বিড়াল পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করবে। আর আমি নিজেই আমার বাড়িতে বিড়াল পালন
করি মাছ মাংস সিদ্ধ ভাত মিক্স করে খাওয়ায়। যারা বাসা বাড়িতে বিড়াল পালন করবেন
তাদেরকে বলব আপনার বিড়ালকে পরিচর্যা অপুষ্টিকর খাদ্যের পাশাপাশি নিয়মিত
টিকা।
এবং বিড়ালের কিছু চিকিৎসা রয়েছে সেগুলো দিয়ে দিবেন। কেননা বিড়াল আঁচড় দিলে
বা অসুস্থতা হলে উনার তাতে সমস্যা হতে পারে। তাই বিড়াল কে সুস্থ সবার রাখতে ভালো
রাখতে নিয়মিত পশু ডাক্তার বা বিড়ালের ডাক্তার পরামর্শ গ্রহণ করবেন।
বিড়াল কত বছর বেঁচে থাকতে পারে
বিড়াল কত বছর বেঁচে থাকতে পারে জেনে নিন। বিড়াল পালনের উপকারিতা ও
অপকারিতা বিড়াল পালনের অপকারিতা বিভিন্ন গবেষণা জানা গেছে যে বিড়াল
সাধারণত ১৫ থেকে ১৬ বছর বাঁচে। এক্ষেত্রে গৃহপালিত বিড়ালকে যত্ন করা নিয়মিত
চিকিৎসা বাসস্থান পুরস্কার পরিচ্ছন্ন পুষ্টিকর খাবার দেওয়া হয়।
ফলে এই বিড়াল গুলো বেশিরভাগ ২০ বছরের অধিক বেঁচে থাকে। আজ যে বিড়ালগুলো
গৃহপালিত নয় সে বিড়াল গুলি নিয়মের বাইরে চলাফেরা করে এবং কোন চিকিৎসা না
পাওয়ায় তারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে এক থেকে দশ বছর কিংবা সর্বোচ্চ ১৫ থেকে
১৬ বছর বেঁচে থাকতে পারে।
সাধারণত বিড়ালের ৭১ প্রজাতি দেখা যায় এই ৭১ প্রজাতির মধ্যে প্রজাতির ভেদে
বিড়ালের গড় আয়ু ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ভাবে দেখা যায় যে বিড়াল প্রায়
তার গড় আয়ু থেকে ১৪ থেকে ১৬ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকে।
বিড়াল বাড়িতে থাকলে কি হয়
বিড়াল বাড়িতে থাকলে কি হয় জেনে নিন। বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা
সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। পৃথিবীতে সবচেয়ে নিরীহ এবং আদরের প্রাণী হিসেবে
সবার কাছে পরিচিত বিড়াল।
বিড়াল পছন্দ করে না এমন মানুষ পাওয়া কঠিন। বাসা বাড়ির যেখান-সেখানে বিড়ালের
দেখা পাওয়া যায়। সে দেখা মেলে বললে হয়তো ভুল হবে কেননা মানুষের করা যে
প্রাণীটি মানুষের কাছে সবচেয়ে কাছাকাছি থাকে সেটা হচ্ছে নিঃসন্দেহ বলা যায়
বিড়াল।
ঘুম ভালো হয়
মন ভালো থাকে
সুন্দর সময় কাটে
হৃদরোগ এবং মানসিক চাপ কমায়
একাকীত্ব দূর করে
স্নায়বিক ক্ষেত্রে বিশেষ কিছু দেখে থেরাপি হিসেবে কাজ করে।
গবেষণায় দেখা গেছে যেসব বাচ্চারা বিড়ালের সাথে বড় হয় তাদের এলার্জি
সমস্যা অনেক অংশ কম হয়ে থাকে।
দায়িত্বশীল যত্নশীল হতে সাহায্য করে
হাড়ের নানা রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে
উচ্চ রক্তচাপের জন্য বিড়াল পালন করা একটি উত্তম মাধ্যম
বিড়াল বাসায় থাকলে ইঁদুরে যন্ত্রণা থেকে মুক্তি মেলে।
বিড়াল পালন কি ক্ষতিকর
বিড়াল পালন কি ক্ষতিকর জেনে নিন। বিড়াল পছন্দ করে এবং বিড়ালের প্রতি
ভালোবাসা প্রায় প্রত্যেকটি মানুষের রয়েছে। অনেকে পছন্দের সেই প্রাণে গুলোর
মধ্যে সবচেয়ে আদর প্রাণী হলো বিড়ালের কথা নিঃসন্দেহ বলা যায়। এমনকি ইসলামের
ধর্মের দৃষ্টিকোণ থেকে বিড়াল পালনের বিষয়টি পরিলক্ষিত হয়।
শুধু ইসলাম ধর্ম বলে না সব ধর্মান্তে বিড়ালকে পবিত্র বলে মনে করা হয়। তবে
প্রাণীদের নানা রকম জীবাণু থাকতে পারে এই কথা বলার অবকাশ রাখে না। বিড়াল
পালানো অনেক সময় বাইপলার ডিসঅর্ডারসহ শ্রীজি ভিনার মত সমস্যা দেখা যায়।
বিড়াল বাড়িতে অনেক সময় আমাদের পছন্দের কারণ পোষা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের একদল
গবেষক এ নিয়ে বেশ কিছু গবেষণা চালিয়েছেন যা অত্যন্ত আশঙ্কা জনক ও বটে। সমস্যা
হল বিড়ালের লোম ঝরে পড়া। অনেকে মনে প্রশ্ন দেখা যায় যে বিড়ালের লোম ক্ষতি
হয় কিনা উত্তরের জানা উচিত যে বিড়ালের অত্যন্ত ক্ষতিকর কথা বলার অবকাশ রাখে
না।
বিড়ালের লোম পেতে গেলে ডায়রিয়া হাঁপানি থেকে শুরু করার অন্যান্য প্রকার
রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে। যা একে ধরে যেমন কষ্টদায়ক ঠিক তেমনি মারাত্মক।
তাই সবসময় বিড়ালের লোম থেকে দূরে থাকা ভালো।
বিড়ালের বৈশিষ্ট্য
বিড়ালের বৈশিষ্ট্য গুলো জেনে নিন। মানুষের সবচেয়ে আদর এবং কাছাকাছি পালিত
প্রাণীদের মধ্যে বিড়াল পালন দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করেছে। শান্ত স্বভাবের
প্রাণের পছন্দ পরিমাণে ভালোবাসা প্রমাণ এবং মানুষের আশেপাশে থাকতো বেশি পছন্দ
করে থাকে। বিশ্বের প্রায় সব দেশে বিড়াল পালন হয়ে থাকে। আমার নিজের অনেক
বিড়াল পছন্দ।
বিড়ালে রয়েছে মানুষকে খুব তাড়াতাড়ি আপন করে নেওয়ার এক অত্যন্ত ক্ষমতা। এই
আদুরে প্রাণীটি বিড়াল মানুষের শরীর এবং মনকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। তবে
কোথায় আছে প্রত্যেকের উপকার এবং অপকার রয়েছে। এদের থেকে বিড়াল খুব একটা
উপকারীর নাম হলো কিছু কিছু ক্ষেত্রে সচেতনতায় পারে এর অপকারিতা দিক থেকে
বাঁচাতে।
আসুন তবে আমরা বিড়ালের বৈশিষ্ট্য গুলো কি কি রয়েছে জেনে নিই। বিড়াল শান্ত
স্বভাবের একটি প্রাণী। বিড়াল শান্তি স্বভাবের একটি প্রাণী হওয়ায় তার টেকনো
দাঁতের বিড়ালের মাধ্যমে দেখা যায়। এছাড়া এদের মাথায় খুবই ছোট থেকে মাজারের
ধরনের হয়ে থাকে।
গায়ের পশম নরম এবং তুলতুলে। এদের ডাক বেশ কয়েক ধরনের হয়ে থাকে। এদের সামনে
এবং পেছনের পায়ে যতক্ষণ পাঁচটি এবং চারটি করে নখ দেখা যায়। বিড়াল পছন্দ
প্রখর ঘ্রাণ সবচেয়ে বিশিষ্ট হয়ে থাকে। এরা অনেক বেশি কম্পাঙ্ক শব্দ অনয়াছে
আছে শুনতে পারে।
বিড়াল মূলত বসন্ত থেকে শরৎকালের মাঝামাঝি বাচ্চা প্রসব করে থাকে। দুইটি থেকে
পাঁচটি পর্যন্ত বাচ্চা দিয়ে থাকে বিড়াল। বিড়ালের ওজন ৪ থেকে ৫ কেজি হয়ে
থাকে। বিড়ালের দৈহিক গঠন মাঝারে আকৃতি হয়ে থাকলে স্ত্রী বিড়ালের যে
পুরুষ বিড়ালের আকৃতি কিছুটা বড় হয়ে থাকে।
বিড়াল কামড়ালে কি ভ্যাকসিন দিতে হয়
বিড়াল কামড়ালে কি ভ্যাকসিন দিতে হয় জেনে নিন। আমরা শখ করে বিড়াল পালন করে
থাকি। ইসলাম ধর্মে বিড়াল পালনের কোন বিধি নিষেধ নেই। তবে বিড়াল বারণ করতে হলে
সেক্ষেত্রে বিড়াল পালন করতে চাইলে সেই বিড়ালের যথেষ্ট যত্ন নিতে হবে। ইসলামে
বিড়ালকে একটি পবিত্র প্রাণী হিসেবে উল্লেখ্য করা হয়েছে।
এমনকি বিড়াল সম্পর্কে ইসলামে হাদিস রয়েছে। বিড়াল আদরের প্রাণী হলো কিছু কিছু
সময় বিড়াল আঁচল বা কামড় ও দিতে পারে। বিড়ালের আঁচল বা কামড় দিলে সেই স্থান
লাগানো যেতে পারে অনেক সময় সামনে পানি ব্যবহার করলে ভালই আক্রান্ত স্থানটি
ক্ষত যদি বেশি হয় তবে ডাক্তার পরামর্শ করতে হবে। বিড়াল পালনের উপকারিতা ও
অপকারিতা আছে।
লেখকের মন্তব্য
বিড়াল পালনের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। বিড়াল
আমাদের পছন্দের প্রাণী। আমরা শখ করে বিড়াল পালন করে থাকি। ইসলাম ধর্মে বিড়াল
পালনের কোন বিধি নিষেধ নেই। তবে বিড়াল বারণ করতে হলে সেক্ষেত্রে বিড়াল পালন
করতে চাইলে সেই বিড়ালের যথেষ্ট যত্ন নিতে হবে।
ইসলামে বিড়ালকে একটি পবিত্র প্রাণী হিসেবে উল্লেখ্য করা হয়েছে। এমনকি বিড়াল
সম্পর্কে ইসলামে হাদিস রয়েছে। বিড়াল আদরের প্রাণী হলো কিছু কিছু সময় বিড়াল
আঁচল বা কামড় ও দিতে পারে। বিড়ালের আঁচল বা কামড় দিলে সেই স্থান লাগানো যেতে
পারে অনেক সময় সামনে পানি ব্যবহার করলে ভালই আক্রান্ত স্থানটি ক্ষত যদি বেশি
হয় তবে ডাক্তার পরামর্শ করতে হবে।
আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করছি। এই পোস্টটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন কিছু জানতে ইচ্ছে হয় তাহলে কমেন্টে
জানাতে পারেন এবং এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করে
দিবেন বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentitওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url