শসা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা – শসা খাওয়ার অপকারিতা
শসা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা শসা খাওয়ার অপকারিতা জেনে নিন। শসা খেতে পছন্দ করেন না এমন কোন মানুষ নাই। শসা ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত কার্যকরী একটি খাবার। আজকের আর্টিকেলে শসা খাওয়ার উপকারিতা সহ শসা সম্পর্কিত বিষয় আলোচনা করা হবে তা এই সকল বিষয়ে জানতে চাইলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
শসা পানি জাতীয় ফল তাই এটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। কিন্তু শসা খাওয়ার উপকারিতা কি তা হয়তো অনেকে জানেন না! এবং শসার মধ্যে কি কি পুষ্টিগুণ রয়েছে সেটাও জানেন না তা আজকের আর্টিকেল থেকে সকল বিষয় বিস্তারিতভাবে জেনে নিতে পারবেন।পোস্ট সূচিপত্র: শসা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা শসা খাওয়ার অপকারিতা
শসা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা
শসা খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ নাই। কিন্তু এই শসা খাওয়ার কত উপকারিতা হয়েছে তা হয়তো আমাদের অনেকেরই অজানা। আমরা বিভিন্নভাবে খেয়ে থাকি যেমন অনেকে শালাত তৈরি করে খায় আবার অনেকে তরকারি রান্না করে খায়। আসুন এবার জেনে নেয়া যাক শসা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা গুলো সম্পর্কে।
- উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
- পানি শূন্যতা পূরণ করে
- কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে
- শরীর ঠান্ডা রাখে
- হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
- দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
- কিডনি ভালো রাখে
- লিভার ভালো রাখে
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে
- বদহজম এসিডিটি দূর করে
- প্রদাহ জনিত সমস্যা দূর করে
- ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
- নখ, দাঁত চুলের সমস্যা দূর করে
- বাতের ব্যথা উপশম করে
- ওজন কমায়
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে
উচ্চ রক্তচাপের মত সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখতে শসা অনেক উপকারী। তাই কারো যদি উচ্চ
রক্তচাপের মত সমস্যা থেকে থাকে তার নিয়মিত শসা খেতে পারেন তাহলে উচ্চ রক্তচাপের
সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
পানি শূন্যতা পূরণ করে
আমাদের শরীরে অনেক সময় পানির শূন্যতা দেখা দেয় আর এই পানি শূন্যতা পূরণ করতে
শসা অনেক উপকারী। কার সাথে একটু পানি জাতীয় ফল এতে করে শসা খাওয়ার ফলে আমাদের
শরীরের পানি শূন্যতা পূরণ হয় এবং শরীর সুস্থ থাকে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে
আমাদের শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি হয়ে যাওয়ার ফলে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা
দিয়ে থাকে আর এ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে শসা অনেক উপকারী। তাই শরীর খারাপ
করলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য নিয়মিত শসা খেতে পারেন।
শরীর ঠান্ডা রাখে
বিশেষ করে গর্ভের সময় আমাদের শরীরে অনেক গরম হয়ে থাকে আর শরীর ঠান্ডা রাখতে
চাইলে শসা জুড়ে মেলানো ভার। গরমের সময় শরীর ঠান্ডা রাখতে চাইলে ঠান্ডা জিনিস
খাওয়ার প্রয়োজন হয় তাই আপনি যদি শসা খান তাহলে তো করে শরীর ঠান্ডা
থাকবে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
শসা খাওয়ার উপকারিতার ভেতর একটি উপকারিতা হলো হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য
করে। অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন খাবার খাওয়ার পর সেগুলো হজম হতে চাই না কারণ
আমাদের অনেকের হজমের শক্তি কম তাই আপনি বৃদ্ধি করতে চান তাহলে নিয়মিত শসা
খাবেন।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
দৃষ্টিশক্তি বা চোখের জ্যোতি বৃদ্ধি করতে শসা সবচেয়ে বেশি উপকারী। শেষের মধ্যে
রয়েছে পোস্টটি গুণ যার চোখে জ্যোতি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে শসা চোখে দৃষ্টি
শক্তি বা জ্যোতি বৃদ্ধি করতে চাইলে নিয়মিত শসা খাবেন।
কিডনি ভালো রাখে
আমাদের বেঁচে থাকার জন্য কিডনি ভালো রাখা খুবই জরুরী। কারণ এগুলো যদি একবার নষ্ট
হয়ে যায় তাহলে আপনি মৃত্যুবরণ করবেন। লিভার কিডনি ভালো রাখতে অনেক উপকারে
নিয়মিত শসা খাবেন।
লিভার ভালো রাখে
আমাদের বেঁচে থাকার জন্য লিভার ও অনেক জরুরী। কারণ এগুলো যদি একবার নষ্ট হয়ে
যায় তাহলে আপনার আমার সবার মৃত্যুবরণ হবে। সেজন্য লিভার ভালো রাখতে চাইলে
নিয়মিত শসা খেতে হবে। শসার অনেক উপকারিতা রয়েছে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখে
যাদের ডায়াবেটিসের মত সমস্যা হয়েছে তাদের জন্য শসার উপকারিতা অনেক বেশি। নিয়ম
তো শেষে খেতে পারলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। এমনকি শষা একটি পানি
জাতীয় ফল বলে পানি চাহিদা পূরণ করে সে সাথে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
বদহজম এসিডিটি দূর করে
শসা খাওয়ার উপকারিতা গুলোর মধ্যে আর একটি উপকারিতা হলো আমাদের অনেকের বদহজমের
সমস্যা রয়েছে এবং গ্যাস্ট্রিকেরও সমস্যা রয়েছে। সেজন্য শসা খেলে বদ হজমে সমস্যা
এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার দূর হয়ে যায়। তাই নিয়মিত শসা খেতে পারেন।
প্রদাহ জনিত সমস্যা দূর করে
অনেক সময় দেহে বিভিন্ন রকম প্রদাহ জনিত সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। আরে প্রদাহ জনিত
সমস্যা দূর করতে শসা খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। সেজন্য এই সমস্যা দূর করতে
নিয়মে শসা খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করবে।
ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
ক্যান্সার একটি মরণব্যাধি রোগ যেটি একবার হলে ভালো হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।
আর ক্যান্সার প্রতিরোধ করার জন্য শসা অনেক উপকারী। আপনি যদি নিয়মিত বেশি বেশি
শসা খেতে পারেন তাহলে ক্যান্সার হওয়া থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন।
নখ দাঁত চুলের সমস্যা দূর করে
অনেক সময় আমাদের দাঁত নখ এবং চুলের বিভিন্ন রকম সমস্যা দিয়ে থাকে যা অনেক
কষ্টদায়ক হয়ে থাকে। তাই চুল নখ দাঁতের সমস্যা দূর করতে চাইলে শসা খাওয়ার
অভ্যাস তৈরি করতে পারবেন। এগুলো সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে।
আরো পড়ুনঃ select plus শ্যাম্পুর গুনাগুণ অপকারিতা
বাতের ব্যাথা উপশম
আপনার যদি বাতের ব্যথা থাকে অথবা শরীরের বিভিন্ন জয়েন্ট ব্যথা করে তাহলে ব্যথা
গুলো ভালো করার জন্য শসা হতে পারে অনেক উপকারী একটি ফল। তাই আপনার যদি কোন সমস্যা
থাকে তাহলে বেশি বেশি শসা খাবেন। নিয়মিত শসা খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন।
ওজন কমায়
শসার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন পুষ্টিগুণ যার ফলে প্রচুর পরিমাণে পানি রয়েছে সেজন্য
নিয়মিত শসা খাওয়ার ফলে ওজন অনেকটা কমানো যায়। তবে যাদের ওজন একটু বেশি তাদের
ওজন কমাতে পারে যাদের ওজন কম তাদের ওজন কমা সম্ভাবনা নেই সেজন্য সবাই শসা খেতে
পারবেন।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
শসা খাওয়ার উপকারিতার মধ্যে আরেকটি ভালো উপকারিতা হলো কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে
সাহায্য করে। যাদের কষ্ট কাটানোর মত সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত শসা খাবেন তাহলে
দেখবেন কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা অনেকটা ভালো হয়ে গেছে।
শসা খাওয়ার অপকারিতা
শসা খাওয়ার অপকারিতা জেনে নিন। শসা খাওয়ার অনেক উপকারিতা থাকলে শসা খাওয়ার
অপকারিতা কিছুটা রয়েছে। সেজন্য শসা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে শুধু জানলে হবে না
শসা খাওয়ার অপকারিতা গুলো কি কি সেগুলো সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে হবে। বেশি
পরিমাণে শসা খেলে কি কি ক্ষতি হতে পারে জেনে রাখুন।
- পেটে সমস্যা দূর করার জন্য শসা খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। কিন্তু বেশি পরিমাণ খেয়ে ফেললে এটা পেটে সমস্যা বৃদ্ধি করতে পারে। তাই কখনো অতিরিক্ত বেশি পরিমাণে শসা খাবেন না।
- অতিরিক্ত শসা খাওয়ার ফলে হজমে সমস্যা হতে পারে আর বদহজমের কারণে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দিবে তাই কখনো অতিরিক্ত পরিমাণ শসা খাবেন না।
- যাদের কাছ থেকে সমস্যা হয়েছে তাদের জন্য বিশেষ করে শসা খাওয়া অনেক সময় ক্ষতিকর কারণ হতে পারে। কেন আপনি যদি রাত্রেবেলা বেশি পরিমাণে শসা খান তাহলে তো করে গ্যাস্টিকের সমস্যা বেশি হয়ে যাবে।
- শসা একটি পানি জাতীয় ফল তাই আপনি যদি বেশি পরিমাণে শ্মশান তাহলে সবসময় মূএ চাপ আসবে যা হতে পারে সমস্যার কারণ।
- কিডনি ভালো রাতে শসা অনেক ভালো কাজ করে কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণ শসা খাওয়ার ফলে কিডনি সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই কখনো একসাথে অতিরিক্ত পরিমাণ বা রাতের বেলা শসা খাবেন না। কোন ক্ষতি হয় সম্ভাবনা নাই। আর যদি নিয়ম নামে অতিরিক্ত পরিমাণে একসাথে শসা খানেতে করে এখানে যেগুলো বলা হলো এগুলো ছাড়া অনেক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
শসা খাওয়ার নিয়ম
শসা খাওয়ার নিয়ম গুলো জেনে নিন। সুন্দর ভাবে পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন ধুয়ে
নেওয়ার পরে সালাতের মতো করে কেটে নিবেন। কেটে নেওয়া শেষ হলে যে কোন খাবারের
সাথে খেতে পারেন। তাহলে তো করে বেশি উপকার তো পাওয়া যাবে। আর শসা খাওয়ার সময়
হল সকালে খাবার খাওয়ার পরে দুপুরে খাবারের সাথে রাতে খাবারের সাথে শসা
খাবেন।
এছাড়া আপনি যেকোনো সময় শসা খেতে পারেন এবং শুধু যে শালা তৈরি করে খেতে হবে এটা
কোন কথা নেই আপনি যেভাবে শসা খাবেন সেভাবে উপকারিতা পাবেন। তাই নিয়ম মেনে পরিমান
মত শসা খাবেন। শসা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা শসা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে।
শসার পুষ্টিগুণ
শসার মধ্যে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে শসার পুষ্টিগুণ গুলো হলো: পটাশিয়াম
রিবোফ্লাভিন ভিটামিন ভিটামিন সি, ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন বি ক্যালোরি বিভিন্ন রকম
পুষ্টিগুণ রয়েছে শসার মধ্যে।
শসা খেলে কি ওজন কমে
শসা খেলে কি ওজন কমে সম্পর্কে জেনে নিন। শসা ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত কার্যকরী
একটি খাবার। শসার মধ্যে ক্যালরির পরিমাণ কম থাকে তাই শসা খাওয়ার ফলে অনেক ওজন
কমানো যায়।
ওজন কমানোর জন্য অনেকে বিভিন্ন রকম ডায়েট করে থাকেন তেমনি ওজন কমাতে চাইলে
ডায়েট হিসেবে শসা খেতে পারেন। এতে করে ওজন অনেক রকম হবে শসা খাওয়ার ফলে। শসা
খেলে হজম আস্তে আস্তে হয়ে থাকে সেজন্য শসা ওজন কমাতে অনেক কার্যকরী। এছাড়া
পেটের বিভিন্ন রকম সমস্যা দূর করতে শসা অনেক উপকারী।
সেজন্য ওজন কমাতে এবং শসার সকল উপকারিতা পেতে নিয়মিত শসা খাওয়ার অভ্যাস তৈরি
করুন। শসা বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় আপনি যেভাবে খাবেন সেভাবে উপকারিতা
পাবেন। শসা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা শসা খাওয়ার অপকারিতা রয়েছে।
শসা খাওয়ার সঠিক সময়
শসা খাওয়ার সঠিক সময় জেনে নিন। শসা খাওয়ার উপকারিতা এবং শসা খাওয়ার অপকারিতা
দুটো রয়েছে সেজন্য নিয়ম মেনে এবং সঠিক সময় শসা খেতে হবে তাহলে সঠিক সময় কিলো
উপকারিতা বেশি পাওয়া যাবে। শসা খাওয়ার সঠিক সময় হল সকালের নাস্তা খাওয়ার পরে
খেতে হবে। অথবা দুপুরে খাবার খাওয়ার সময় খাবারের সাথে সালাত হিসেবে খেতে পারেন
শসা।
তার অনেক বেশি উপকারিতা পাওয়া যাবে। তাই বলবো শসা খাওয়ার সঠিক সময় হলো সকাল
নাস্তা খাওয়ার পর এবং দুপুরে খাবার খাওয়ার সাথে সাথে রাতের বেলা শসা খেলে
বিভিন্ন রকম সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে তাই রাতের বেলা শসা না খাওয়াই ভালো। এভাবে
যদি নিয়ম মেনে সঠিক সময় শসা খান তাহলে তার জন্য স্বাস্থ্যের অনেক উপকারী হবে।
রাতে শসা খাওয়ার উপকারিতা
রাতে শসা খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন। রাতে শসা খাওয়ার উপকারিতা তেমন একটা নেই
কারণ রাতের বেলা শসা খেলে গ্যাস্টিকের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এবং রাতে শসা
খেলেও হজমে সমস্যা হয়ে থাকে। তাই রাতের বেলা শসা না খাওয়াই ভালো বলে মনে করি।
শসা খাওয়ার সঠিক সময় হলে সকাল এবং দুপুরে সেজন্য রাতের বেলা শসা খাবেন
না।
আশা করি বুঝতে পারলেন রাতে শসা খাওয়ার কোন উপকারিতা রয়েছে কিনা। আমার মতে রাতে
শসা খাওয়ার উপকারিতা থেকে অপকারিতা বেশি। তাই আমরা অনেকের না জানার কারণে রাতের
বেলা শেষে খেয়ে থাকি যা মোটেও ঠিক না এর জন্য সমস্যা সৃষ্টি হয়। তাই নিয়মিত
সঠিক নিয়মে শসা খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন।
অতিরিক্ত শসা খেলে কি হয়
অতিরিক্ত শশা খেলে কি হয় জেনে নিন। অন্য খাবার কম খেয়ে সারা দিন বা অতিরিক্ত
পরিমাণে শসা খেতে থাকলে বা ক্ষুধা লাগলে শসা খেলে বদ হজম গ্যাসে সমস্যা সহ পেট
ফাঁপা পেট ব্যথা বমি বমি ভাব ইত্যাদি দেখা দেয়। প্রায় এক মাস ধরে ওজন কমাতে
সারাক্ষণ শসা খেলে ঘটবে নানা বিপত্তি।
শরীরের পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে শরীরে ভীষণ দুর্বল হয়ে যাবে। কাজ করার শক্তি
পাবেন না। তাই আমার মধ্যে নিয়মিত শসা নিয়ম মেনে খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত শসা না
খেয়ে যতটুকু খাওয়া প্রয়োজন ততটুকুই খাবেন।
চোখে শসা দিলে কি হয়
চোখে শসা দিলে কি হয় জেনে নিন। চোখের উপর শসা রাখেন তাহলে এগুলো জেনে নিন। চোখের
উপর শসার টুকরো ফেসিয়াল হোক বা রূপচর্চা চোখের উপর শসা টুকরো অনেকে দিয়ে রাখেন।
দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কার্যকর অনেক ভিটামিন খনিজ আছে। চোখের ফোলা কমায়, ক্লান্তি
দূর করে, চোখের ডার্ক সার্কেল দূর করে, প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার এর মত কাজ করে।
এমনকি ত্বকের স্থাপকতা বজায় রাখতে সাহায্য করে শসা।
শসা আমাদের জন্য অনেক বেশি উপকারী। চোখে যত্নে অন্যতম কার্যকর উপাদান হিসেবে মনে
করা হয় শসা কে। চোখের ক্লান্তি ভাব দূর করতে এবং চোখের সতেজতা আনতে সাহায্য করে
শসা।
লেখকের মন্তব্য
শসা খাওয়ার ১৬টি উপকারিতা শসা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা
করেছি। শসা খাওয়ার উপকারিতা শসার পুষ্টি শসা খাওয়ার নিয়ম শসা খেলে কি ওজন কমে
শসা খাওয়ার সঠিক নিয়ম সকালে খালি পেটে শসা খেলে কি হয় খালি পেটে শসা খাওয়ার
উপকারিতা রাতে শসা খাওয়ার উপকারিতা শসা খাওয়ার উপকারিতা আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করি আপনি সকল বেশি ভালোভাবে জানতে পেরেছেন তারপরও যদি এ বিষয়ে আরো কোন কিছু
জানা থাকে তাহলে কমেন্ট করে আমাদের জানাতে পারেন আর এই আর্টিকেলটা যদি ভালো লেগে
থাকে তাহলে অন্যদের সাথে শেয়ার করে তাদের উপকৃত করবেন। বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url