ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়?
ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয় জানুন। ব্লগ থেকে আপনি বিভিন্ন উপায়ে আয় করতে পারবেন। তবে আয় করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে। আয় করার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় নীতিমালা মানতে হবে। তবে এপ্রুভাল পাবেন।
তবে এপ্রুভাল পাবেন।আপনি ধাপে ধাপে এই স্টিপগুলো ফলো করে ব্লগিং শিখতে পারবেন। ব্লগে যে কনটেন্ট গুলো পাবলিশ করা হবে সে কন্টেন্ট গুলো যেন
গুনগত মান এমন ব্লগার প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে। তাহলে চলুন দেরি না করে এই
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র: ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়
- ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়
- ব্লগ কি?
- ব্লগিং কি? ব্লগিং করে আয়
- ব্লগার কি? ব্লগার কাকে বলে?
- Blogger অর্থ কি?
- ব্লগ থেকে আয় করা যায় এর সহজ উপায়
- ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?
- গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় সম্পর্কে
- ব্লগের মূল চালিকা শক্তি কি?
- ব্লগ লেখার নিয়ম: কিভাবে ব্লক লিখলে গুগলের র্যাঙ্ক করবে
- ব্লগিং কিভাবে শিখব? ব্লগিং শেখার উপায়
- FAQs(ব্লগ দিয়ে কি ধরনের আয় হয়)
- লেখকের মন্তব্য
ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়?
ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। ব্লগ থেকে ইনকাম করার জন্য প্রথমত আপনাকে একটি ব্লগার একাউন্ট খুলতে হবে। এবং সে ব্লগার একাউন্টে আর্টিকেল লিখতে হবে। আর্টিকেল গুলো গুণগত মানের হতে হবে। যাতে ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে এসে লেখা গুলো পড়ে মুগ্ধ হতে পারে।
এবং কোন কিছু খুঁজতে আপনার ওয়েবসাইটে তারা যেন আসে কারণ ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ভিজিটর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যত বেশি আনতে পারবেন ততই আপনার ব্লগিংয়ের জন্য ভালো এবং খুব তাড়াতাড়ি গুগল এডসেন্স আপনাকে এপ্রুভাল করে দিবে। এজন্য বলা যায় ব্লগিং এর ক্ষেত্রে আর্টিকেল গুলো মানসম্মত হতে হবে। এবং দর্শকদের মনমুগ্ধ করতে হবে।
এভাবে আপনি ব্লগ থেকে আয় করতে পারবেন। এজন্য গুগল এডসেন্স থেকে এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়ে থাকে। গুগল এডসেন্স থেকে এপ্রুভাল পেয়ে গেলে আপনার ইনকাম শুরু হবে। আপনি চাইলে একটি ওয়েবসাইটে ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
ব্লগ কি?
একটি ব্লগ হল একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েব পেজ, যা একজন ব্যক্তি বা ছোট দল দ্বারা পরিচালিত হয়। এর মাধ্যমে সাধারণত অনুষ্ঠানের মত। আলোচনার মূলক বা আন্তরিক স্টাইল লেখা প্রকাশিত হয়। উদাহরণ হিসেবে permanentit.com একটি অনলাইন ইনকাম ব্লগ সাইট। এখানে অনলাইন থেকে ইনকাম রিলেটেড বিভিন্ন টিপস ট্রিকস নিয়ে আলোচনা করা হয়।
ব্লগিং কি? ব্লগিং করে আয়
ব্লগিং কি ব্লগিং করে আয় ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। লগইন হলে তো অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার মন্তব্য, অনুভূতি জ্ঞান অভিজ্ঞতা টিপস টিউটোরিয়াল রিভিউ সার্ভে ইন্টারভিউ, কাহিনী কবিতা গান ছবি ভিডিও কোড অ্যানিমেশন গ্রাফিক্স ডিজাইন, সামাজিক প্রভাব ব্লগিং কমিটমেন্ট, এবং অন্যান্য ধারণা সময় সংক্রান্ত লেখা প্রকাশ করতে পারেন।
আরো পড়ুন: ফেসবুক বা ইউটিউবে মনিটাইজেশন পাওয়ার নিয়ম
এটি একটি আধুনিক উন্নত উপায় যেখানে আপনি অন্যান্য লোকদের সাথে আপনার ধারণা ভাগ করতে পারবেন। এছাড়া আপনি তাদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি ব্লগিং করে এর মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারবেন এতে আপনার passive ইনকাম হবে। ব্লগ থেকে কি ধরনের আয় হয় তা এই পোস্টটা আলোচনা করেছি। আপনি যদি ব্লগিং করে ইনকাম করতে চান তাহলে আমার পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকুন।
ব্লগার কি? ব্লগার কাকে বলে?
ব্লগার শব্দটি ব্লক শব্দ থেকে নির্মিত এবং ব্লগ এ যারা আর্টিকেল প্রকাশ করে বা ওয়েবসাইটে লেখালেখি করে তাদেরকে ব্লগার বলা হয়। অর্থাৎ একজন ব্লগার তাদের বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখি বা পোস্ট করতে নিজের মতামত শেয়ার করতে এবং পাঠকদের সাথে আলোচনা করতে পারে।
সাধারণত ব্লগ ওয়েবসাইটে তারা নিজের জ্ঞান অভিজ্ঞতা মতামত কৌশল চিন্তা চেতনা ইত্যাদি সম্পর্কিত বিষয়ে লেখা প্রকাশ করেন। তারা অন্যত্রে পেশাদার লেখক হিসেবে বা ব্লগ প্ল্যাটফর্মে ব্লগ লেখক পোস্ট হিসেবে পরিচিত। একজন ব্লগার বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্লগ লিখতে পারে, যেমন আমি এই ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অনলাইন থেকে ইনকাম করার উদ্দেশ্যে লাইফস্টাইল নিয়ে বা অনেক কিছু।
Blogger অর্থ কি?
Blogger একটু ওয়েট প্ল্যাটফর্ম সেবা যা ব্লগ লেখকদের ব্লগ তৈরি করতে সাহায্য করে থাকে। এটি গুগল দ্বারা পরিচালিত এবং ব্লগ পোস্ট তৈরি করার জন্য ব্যবহার করা হয়। ব্লগার ব্লগ তৈরি এবং ব্লগ পোস্ট প্রকাশের জন্য সবথেকে সহজ ও বেসিক ওয়েব ডিজাইন জানলেই হয়। ব্লগার প্ল্যাটফর্ম সম্পূর্ণ ফ্রিতে ব্যবহারকারীদের ওয়েবসাইট তৈরি করার সুযোগ করে দেয়। এছাড়া যেসব ফিউচার দেওয়া হয়েছে তা নিচে দেওয়া হলো:
- ব্লগে বিনামূল্যে ওয়েব হোস্টিং
- কাস্টম ডোমেইন সাপোর্ট
- ব্লগ ডিজাইন এবং লেআউট নির্ধারণ
- পোস্ট এবং পেজের ব্যবস্থাপনা
- ব্লগে চিত্র ভিডিও এবং অন্যান্য মিডিয়া যোগ করার সুযোগ
- এছাড়া ব্লক টেম্পলেট সাপোর্ট
ব্লগ ব্যবহারকারীরা তাদের ব্লগ পোস্ট তৈরি করতে প্রকাশ করতে এবং পাঠকদের সাথে
সম্প্রচার করতে পারে এবং এটি বিশেষভাবে ফ্রিতে ব্লক তৈরির জন্য সবথেকে সহজ উপায়
হিসেবে বলা যায়।
ব্লগ থেকে আয় করা যায় এর সহজ উপায়
ব্লগ থেকে আর করা যায় এর সহজ উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বর্তমান সময়ে
ব্লগ থেকে বিশ হাজার থেকে শুরু করে মাসে তিন থেকে চার লাখ টাকা তারও বেশি ইনকাম
করা সম্ভব। তবে সেটার জন্য আপনার ব্লগ সাইডের ওপর নির্ভর করতে হবে। এবং ব্লগ থেকে
কি কি ধরনের আয় হয় সে সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
ব্লগ থেকে কি ধরনের আয় হয় তার সবগুলো বলা মুশকিল কারণ ব্লগ থেকে মানুষ বিভিন্ন
উপায় ইনকাম করছেন। তবে আজকে আমরা ব্লগ থেকে ইনকাম করার জন্য প্রিয় কিছু উপায়
নিয়ে আলোচনা করব। তবে অবশ্যই মনে রাখবেন ব্লগ থেকে ইনকাম করার জন্য আপনাকে
পরিশ্রম করতে হবে এবং ধৈর্য ধরতে হবে।
সঠিক উপায় কাজ করলে অবশ্য আপনি মাসে থেকে ১ থেকে ২ লাখ টাকা তারপরও বেশি বেশি
ইনকাম করতে পারবেন। ব্লক থেকে কি ধরনের আয় হয় কি কি উপায় ব্লক থেকে ইনকাম করা
যায় তা নিচে দেওয়া হলো:
- বিজ্ঞাপন
- অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
- পণ্য বিক্রয়
- সার্ভিস প্রদান
- সাবস্ক্রিপশন
কিভাবে এ পদ্ধতি গুলোর মাধ্যমে ব্যবহার করে ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারবেন বা করা
যে সে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
বিজ্ঞাপন:এড দেখিয়ে ব্লগিং করে আয়
আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখেন ইনকাম হলো সব থেকে সহজ ও লাভজনক উপায়।
আপনার ব্লগ সাইটে থাকা কন্টেন্টের সাথে যায় এমন বিভিন্ন কোম্পানি অথবা প্রোডাক্ট
এর বিজ্ঞাপন দেখে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ওয়েবসাইটে বিভিন্ন স্থানে
ইচ্ছামত অ্যাড দিতে পারবেন। এছাড়া আপনি চাইলে বিভিন্ন এড নেটওয়ার্কের সহায়তা
নিতে পারেন।
এর দ্বারা আপনার ওয়েবসাইটে কন্টেন্টের উপর ভিত্তি করে ভিজিটরদের বিজ্ঞাপন
দেখাবে। গুগল এডসেন্স একটি জনপ্রিয় এড নেটওয়ার্ক যার মাধ্যমে আপনি মাসে এক থেকে
দুই লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। গুগল এডসেন্স ভিজিটরদের মুভমেন্ট ও আপনার
কন্টেন্টের উপর নির্ভর করে ভিজিট বিজ্ঞাপন দেখায়।
যেমন কেউ যদি আপনার ওয়েবসাইটে মাছ ধরার কৌশল সম্পর্কে পোস্ট করে তাহলে গুগল
এডসেন্সে সে ভিজিটরকে মাছ ধরার ট্রেলার মাছ ধরার মাছ ধরতে যে বিষয়গুলো প্রয়োজন
সে এড গুলো দেখাবে। যার কারণে ক্লিক করা সম্ভব না বেশি থাকে।
এবং আপনার ইনকাম অনেক বেশি হয়। গুগল এডসেন্স ছাড়া অনেক জনপ্রিয় এড নেটওয়ার্ক
রয়েছে আপনি সেগুলোর মাধ্যমে আপনার ব্লক সাইট থেকে ইনকাম করতে পারবেন। আসুন দেখে
নেওয়া যা গুগল এডসেন্স ছাড়া আর কি কি জনপ্রিয় নেটওয়ার্ক রয়েছে। ব্লগ থেকে
আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়।
- Google AdSense
- Media.net
- Infolinks
- Propeller Ads
- AdMod
- Adcase
- Adsterra
এর মধ্যে যে কোন একটি এড নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে আপনি আপনার ব্লগ সাইটের ইনকাম
আরো বৃদ্ধি করতে পারবেন। এগুলো ব্যবহার করে খুব সহজে অল্প সময়ের মধ্যে সেটআপ
করা সম্ভব।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: পণ্য বা সেবা প্রচার করে আয়
এফিলিয়েট মার্কেটিং হলে ইনকাম করার উপায় যেখানে আপনি পণ্য বা সেবা প্রচার করে
ক্লায়েন্টদেরকে এ পণ্য বা সেবা কিন্তু উৎসাহিত্য করেন। এবং তার বিক্রয়ের জন্য
কিছু কমিশন আপনি নিজে পাবেন। ব্লগ ইন করে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে
ইনকাম করা অত্যন্ত সহজ একটি কার্যকরী উপায়।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনি মাসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটের উদাহরণ হিসেবে মনে করেন আপনি কোন একটা প্রোডাক্ট ক্রয়
করলেন। এবং সেটা ব্যবহার করলেন তারপর ভিউয়ার্সদের সেটা ক্রয় করার জন্য সে
বিষয়ে উৎসাহিত করলেন। তারপর আপনার ব্লগে এসে ভিজিটররা যদি সে প্রোডাক্ট তুই
কিনলে আপনি সেখান থেকে কিছু অর্থ কমিশন পাবেন।
ব্লগের মাধ্যমে আপনি ইনকাম করতে পারবেন। ব্লক থেকে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আপনাকে
প্রোডাক্ট সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিতে হবে এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কে সকল ইনফরমেশন
তুলে ধরতে হবে। এবং প্রোডাক্ট বা সেবা সম্পর্কে কোন ভুল তথ্য অথবা আপনার কথা শুনে
কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হয় এমন কনটেন্ট লেখা যাবে না।
এছাড়া আপনার পাঠকদের জন্য বিশ্বস্ত এবং আস্থা থাকা গুরুত্বপূর্ণ। এটা আপনার
পাঠকদের প্রতি আপনার বিশ্বাস ও আস্থা দেখাতে সাহায্য করে। এবং আপনাকে মনে রাখতে
হবে আপনার ব্লগের ক্ষেত্রে বজায় রাখতে আপনাকে অবশ্যই ভালো প্রোডাক্ট বাছাই ও
সঠিক পরামর্শ সবার কাছে তুলে ধরতে হবে।
পণ্য বিক্রয়: ব্লগ থেকে ইনকাম করতে জিনিস বিক্রি করুন
আপনি আপনার ব্লগে সরাসরি বা ডিজিটাল প্লাটফর্মে বর্ণ বিক্রি করে টাকা উপার্জন
করতে পারেন। এটি একটি আধুনিক উন্নত পদক্ষেপ। তবে এটি করতে একটি কার্যকর প্ল্যান
করা প্রয়োজন। আপনার ব্লগের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করার জন্য কিছু বিষয় অবশ্যই
খেয়াল রাখতে হবে। যেমন আপনি কোন প্রকারের পণ্য বাসে বা বিক্রি করতে চান তা
নির্ধারণ করতে হবে।
তারপর আপনার নির্ধারণ প্রোডাক্ট তৈরি করুন এতে হতে পারে ফিজিক্যাল পণ্য বা
ডিজিটাল প্রোডাক্ট যেমন ই-বুক ওয়ে বিনা ইউটিউব ভিডিও ইত্যাদি। প্রোডাক্ট প্রচার
করুন। আপনি একটা প্রোডাক্ট এর পরিচয় দিতে হবে এটি কেন গুরুত্বপূর্ণ এবং কেমন কাজ
করতে পারে তা প্রদর্শন করতে হবে। একটি পাঠকদের উৎসাহিত করবে এবং তাদের বিশ্বাস
করতে সাহায্য করবে।
আপনার ওয়েবসাইটে পেমেন্ট গেটে বা অন্য মাধ্যমে যুক্ত করাতে হবে। যার মাধ্যমে
কাস্টমার পেমেন্ট করতে পারবে। তারপর আপনার প্রোডাক্টের প্রচার করতে হবে। যেমন
ব্লগে সামাজিক মাধ্যমে ইমেইল নিউজ লেটার অর্থ বা অন্যান্য উপায়ে। যদি কেউ প্রশ্ন
করে বা সাহায্য সহায়তা চাই।
তা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তার সাথে যোগাযোগ করুন। আপনার কাস্টমারদের প্রয়োজন থাকে
তার সমাধান করতে পারবে এবং প্রয়োজন হলে প্রোডাক্টটি নতুন করে আপডেট করুন।
সার্ভিস প্রদান: আপনার ব্লগে সার্ভিস প্রদান করে ব্লগ থেকে ইনকাম
আপনি আপনার ব্লগে সার্ভিস প্রদান করে ব্লগ থেকে ইনকাম করতে পারবেন। তার জন্য
প্রথমে পদ দেখে বলে আপনি কোন সার্ভিস প্রদান করতে চান তা নির্ধারণ করতে হবে। আপনি
যেকোন কিছুতেই শুরু করতে পারেন যেমন ব্লগ লেখা থেকে শুরু গ্রাফিক্স ডিজাইন ওয়েব
ডেভেলপমেন্ট মার্কেটিং সেবা ইত্যাদি।
ব্লগে সার্ভিস প্রদান করে ব্লগ থেকে ইনকাম করতে আপনি একটি চমৎকার প্রোফাইল তৈরি
করুন এবং আপনার সার্ভিস গুলি সঠিক বর্ণনা দিন। আপনার দক্ষতা অভিজ্ঞতা এবং
বৈশিষ্ট্য গুলি সম্পর্কে তথ্য দিন। মূল্য নির্ধারণ করুন। আপনি আপনার সার্ভিসের
জন্য কত টাকা চাচ্ছেন এটি নির্ধারণ করুন। এতে আপনার কাজের সময় দক্ষতা এবং
ব্যক্তিগত সংস্থার ধরে নির্ভর করতে পারে।
আপনি ক্লায়েন্টের অর্ডারগুলি সঠিকভাবে প্রসেস করতে হবে। এবং সঠিক সময় সেবা
দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ক্লায়েন্টের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করুন একটি প্রতিটি
ক্লায়েন্টের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এভাবে আপনি আপনার ব্লগে সার্ভিস প্রদান করে ব্লগ
থেকে ইনকাম করতে পারবেন।
সাবস্ক্রিপশন: নির্দিষ্ট কন্টেনের জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা চার্জ করুন
সাবস্ক্রিপশন এর মাধ্যমে ব্লগিং থেকে আয় করে একটু জনপ্রি উপায় হল আপনি আপনার
পাঠকরা যদি একটি নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান বা কন্টেন সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়। তবে
সে ক্ষেত্রে সদস্যদের জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে টাকা চার্জ করতে বলেন। এই
সদস্যগুলো প্রতি মাসে অথবা বাৎসরিকভাবে আপনাকে পেমেন্ট করে এভাবে ব্লগ থেকে
উপার্জন করা যায়।
সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে ব্লগিং থেকে আয় করতে আপনি সাবস্ক্রিবনের জন্য কত টাকা
চান এটি নির্ধারণ করুন। আপনি মূলত মাসিক বার্ষিক সাবস্ক্রিপশন অফার করতে পারেন।
আপনি আপনার সাবস্ক্রাইব দের জন্য প্রতি মাসে উপযুক্ত এবং মৌলিক কন্টেন প্রদান
করতে হবে। এবং কোয়ালিটি কনটেন্ট প্রদানের জন্য সাবস্ক্রাইবদের উৎসাহিত করতে
হবে।
এবং সময় দিয়ে প্রতিটি সাবস্ক্রাইব এর জন্য উপযুক্ত সেবা প্রদান করতে হবে।
সাবস্ক্রাইব দের প্রশ্ন এবং প্রয়োজন হলে তার সমাধান করুন এবং সার্ভিস প্রদান
করুন। এই উপায়ে সাবস্ক্রাইব মডেলের মাধ্যমে আপনি ব্লগিং থেকে আয় করতে
পারবেন।
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায়?
ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। ব্লগিং একটি
জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজ। যেখানে লেখকরা তাদের শখের এবং জ্ঞানের মাধ্যমে
বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখি করে তা পাঠকদের সাথে ভাগ করে থাকে। এই কাজ করতে
নির্ধারিত কিছু দক্ষতা এবং সময় প্রয়োজন হয়। তবে আপনি ব্লগিং থেকে টাকা উপার্জন
করতে পারবেন।
তবে ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় তা জানার জন্য আগে জানতে ব্লগ থেকে কি ধরনের
আয় হয়। আজকে আমি ব্লগিং করে কত টাকা আয় করা যায় সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা
করব। রবিন করে কত টাকা আয় করা যায় তা নির্ভর করে আপনার ব্লগের উপর যেমন আপনার
ব্লগে জনপ্রিয়তা কেমন আপনার ব্লগে কোন ধরনের ভিজিটর আসে।
এবং আপনি কোন বিষয়ে আর্টিকেল লিখেন সেটার উপর নির্ভর করে বোঝা যাবে। ব্লগিং করে
কত টাকা আয় করা যায়। তবে সাধারণত বাংলা ব্লগ সাইট থেকে মাসে ২০ হাজার থেকে ১
লক্ষ টাকা বা তার বেশি ইনকাম করা সম্ভব। এবং ইংরেজি ব্লগসাইট থেকে মাসে ৫০ হাজার
থেকে দুই তিন লক্ষ বা তার বেশি ইনকাম করা সম্ভব।
গুগল এডসেন্স থেকে টাকা আয় সম্পর্কে
গুগল এডসেন্স থেকে টাকা সম্পর্কে জেনে নিন। বর্তমান সময় ব্লগ থেকে ইনকাম করার
সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায় হল গুগল এডসেন্স। এবং আপনার এখান যে ব্লগে আর্টিকেল
রিপোর্ট চান সেটা গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম করার উদ্দেশ্য তৈরি করা হয়েছে।
তবে ব্লক থেকে কি ধরনের আয় হয় তা জানা বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
গুগল এডসেন্স হলে একটি বিজ্ঞাপন প্রোগ্রাম বা গুগল দ্বারা পরিচালিত। এটি
ওয়েবসাইট ও ব্লগ গুলির জন্য একটি বিজ্ঞাপন প্রোগ্রাম যা প্রযুক্তির মাধ্যমে
বিজ্ঞাপন প্রদান করে এবং ওয়েবসাইট মালিকদের টাকা উপার্জন করে দেয়। এ
প্রোগ্রামের মাধ্যমে ওয়েবসাইট অথবা ব্লগের বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয় এবং প্রতিবার
কেউ এ বিজ্ঞাপন গুলো দেখলে ওয়েবসাইট মালিকদের কাছে কিছু টাকা দেওয়া হয়।
গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই আপনার একটি ব্লগ সাইট থাকতে হবে এবং সে
ব্লক সাইট গুলো গুগল এডসেন্সের অ্যাপ্রুভাল থাকতে হবে। আপনার ব্লগ সাইটের যেখানে
বিজ্ঞাপন দেখাতে চান সেই জায়গায় গুগল দ্বারা প্রদত্ত কোড বসাতে হবে।
আপনি চান কি আপনার ওয়েবসাইট একটি বিজ্ঞাপন দেখে এবং ক্লিক করে তখন এ বিজ্ঞাপনের
জন্য আপনি টাকা পাবেন। এবং গুগল এডসেন্স থেকে আই বলে আপনার ব্যাঙ্ক একাউন্টের
প্রতি মাসে পাঠিয়ে দিবে।
ব্লগের মূল চালিকা শক্তি কি?
ব্লগের মূল চালিকা শক্তি কি জেনে নিন। একটি ব্লগের মূল চালিকাশক্তি তার লেখক এর
পরিশ্রম লেখার কলাকৌশল এবং আগ্রহ হতে পারে। ব্লগিং একটি কৌশলগত দক্ষতা এবং এটি
সংস্করণে তার লেখা এবং আলোচনা তার আগ্রহ থেকে উৎপন্ন হয়। একটি ব্লগের মূল চালিকা
শক্তি কি কি হতে পারে তার নিচে দেওয়া হলো:
- আগ্রহ এবং প্রার্থমিক উদ্দেশ্য: একজন লেখক যে বিষয় লিখতে চাই এবং তার জন্য কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ তা বোঝা দরকার।
- লেখার কৌশল: একজন ভালো ব্লগার সঠিক লেখা কৌশল ব্যবহার করে তার আলোচনা-আলোচনা করে থাকে। এটি উপযুক্ত শিরোনাম প্যারাগ্রাফ ব্যবহারের মাধ্যমে তার মন্তব্যগুলো বিন্যাস করতে সাহায্য করে।
- গুরুত্বপূর্ণ কন্টেন্ট: একজন সফল ব্লগার তার পাঠকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং গুরুত্বপূর্ণ কনটেন্ট তৈরি করে থাকে যা তার পাঠকদের জন্য প্রয়োজনীয় এবং দরকারি উপকারী।
- পাঠকদের সাথে সংবাদ এবং সংযোগ: একজন ব্লগার তার পাঠকদের মন্তব্য এবং প্রশ্নের জন্য সময় দেখা দেয়। এবং তাদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করে থাকে।
- নিয়মিত আপডেট: একটি ব্লগ নিয়মিতভাবে আপডেট করা এবং পাঠকদের জন্য নতুন এবং দরকারি তথ্য প্রদান করা হয়।
এই মূল চালিকা শক্তির মাধ্যমে লেখকরা তাদের ব্লক থেকে পাঠকদের মনে রাখতে এবং
তাদের সাথে একত্রিত থাকতে পারে। একই পাঠকদের মধ্যে উৎসাহ প্রেরণা এবং আগ্রহ
তৈরি করতে সাহায্য করে।
ব্লগ লেখার নিয়ম: কিভাবে ব্লক লিখলে গুগলের র্যাঙ্ক করবে
ইতিমধ্যে ব্লগ দিয়ে কি ধরনের আয় হয় সেই সম্পর্কে আমরা জেনেছি। এখন ব্লক থেকে
ইনকাম করতে হবে অবশ্য ব্লগ লেখা নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে তাই আজকে আমারা ব্লগ
লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানব। ব্লগ লেখার জন্য নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে
যার মাধ্যমে আপনার ব্লগ থেকে এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ বলা যেতে পারে।
তাহলে চলো না আমরা শিখে নিয়ে একটি এসইও ফ্রেন্ড লেখার নিয়ম। ব্লক লেখার প্রথম
ধাপ হলে একটি উপযুক্ত এবং পাঠকদের জন্য প্রয়োজন এবং কার্য করে বিষয়ে পছন্দ করা।
লেখার বিষয়ে আপনার পছন্দের হতে হবে এবং সে বিষয়ে আপনার জ্ঞান থাকতে হবে। এবং
আপনার পাঠকদের কাছে কিভাবে উপকারী হবে সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
একটি কার্যকর ছিল নাম্বারটা টাইটেল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি সংক্ষিপ্ত
স্পষ্ট এবং আকর্ষণীয় হতে হবে। যদি সম্ভব হয় লেখার সাথে ছবি চ্যাট ভিডিও বা অন্য
মাল্টিমিডিয়া যোগ করুন। এর মাধ্যমে পাঠকদের বুঝতে সাহায্য হতে পারে। পাঠকদের
মতামত এবং প্রতিক্রিয়া জানাতে স্বাগত এবং উৎসাহী করুন। সঠিক ও নতুন তথ্য এবং
উপযুক্ত বিষয়গুলো নিয়ে নিয়মিত পোস্ট করুন।
ইতি পাঠকদের পুনরায় আপনার ব্লগে আসার আগ্রহ তৈরি করবে। ভাষা সঠিক ব্যবহার ও
পরিপূর্ণ হতে হবে। এই তুই পাঠকদের পূর্ণরূপ আপনার ব্লগে আসার আগ্রহ তৈরি করার ফলে
এই নিয়ম গুলো মনে রাখতে হয়। এবং লেখার প্রতিটি অংশ সহজ ভাষায় আলোচনা করতে যাতে
আপনার ব্লগে পড়তে কারো অসুবিধা না হয়।
ব্লগিং কিভাবে শিখব? ব্লগিং শেখার উপায়
ব্লগিং কিভাবে শিখবো ব্লগিং শেখার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বর্তমান
সময়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য ব্লক হচ্ছে সবচেয়ে সহজ লাভজনক উপায়।
হাওয়ায় বেশিরভাগ মানুষ ব্লগিং করতে আগ্রহে প্রকাশ করে। কিন্তু সঠিক পরামর্শ
তথ্য না জানার কারণে অল্প দিনে তাদের ব্লগের প্রতি ভুল ধারণা তৈরি করা হয়।
তাই আজকে আমি আপনাদের সব থেকে সঠিক ও কার্যকরী উপায় জানাবো যেগুলোর মাধ্যমে
আপনি খুব সহজে ব্লক শিখতে পারবেন। এবং অনলাইনে ইনকামও করতে পারবেন। কিভাবে ব্লগ
শিখা যায় তা জানতে বা শুনতে একটু কঠিন হলেও এটা শিখাবে সহজ। ব্লগিং কিভাবে
শিখতে তার সম্পূর্ণ ধারণা নিচে দেওয়া হলো:
- নামকরণ এবং আপনার ব্লগ ব্র্যান্ডিং সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
- ডোমেইন হোস্টিং সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে।
- একটি ওয়ার্ডপেস তৈরি করতে করা শিখতে হবে।
- ওয়ার্ডপেস ডাশবোর্ড পোস্ট এবং পেজ ওয়ার্ড পেজ থিম খোঁজা এবং ইনস্টল করা।
- একজন আদর্শ লেখক হতে হবে।
- গাইড এবং টিউটোরিয়াল সহ আপনার শ্রোতাদের শেখাতে হবে।
- সার্চ ইঞ্জিন বোঝা এসও এর জন্য সেটআপ করতে হবে।
- কিওয়ার্ড রিসার্চ করা শিখতে হবে।
- ওয়ার্ড প্রেসের জন্য এস ই ও প্লাগিন টাইটেল ও মিটার ডেসক্রিপশন অপটিমাইজ করা সম্পর্কে জানতে হবে।
- ইমেজ অপটিমাইজেশন করা শিখতে হবে।
- আপনার ব্লগে জন্য অফ পেজ এসইও করতে হবে এবং সামাজিক মাধ্যমে সহ বিভিন্ন জায়গায় আপনার ওয়েবসাইট প্রচার করতে হবে।
আপনি ধাপে ধাপে এই স্টিপগুলো ফলো করে ব্লগিং শিখতে পারবেন। প্রতিটা স্টেপ
শেখার জন্য গুগল অথবা ইউটিউবে সার্চ করতে পারেন। প্রতিটি স্টেপশিখা হয়ে গেলে
এ পেজটি সেভ করে রাখতে পারেন বন্ধুদের কাছে শেয়ার করতে পারেন।
FAQs(ব্লগ দিয়ে কি ধরনের আয় হয়)
প্রশ্ন: ব্লক থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয়?
উত্তর: ব্লগ থেকে আয় করার জন্য সাধারণভাবে কোন এপ্রুভাল প্রয়োজন হয় না।
তবে, কিছু এডভাইর্টজার বা এফিলিয়েট প্রোগ্রাম তাদের বিজ্ঞাপন ব্লগে প্রদর্শন
করার আগে এপ্রুভাল বা কিছু নির্দিষ্ট সত্যাবলি রাখতে পারে।
প্রশ্ন:ব্লগ অর্থ কি?
উত্তর: ব্লগ হলে ইন্টারনেটের তথ্য মতামত বা নির্বাচন প্রকাশ করার একটি
ডিজিটাল মাধ্যমে। এটি একটু ওয়েবসাইট হতে পারে যা প্রাসঙ্গিক বিষয়গুলো নিয়ে
লেখা এবং তার সাধারণ পাঠকদের পড়তে এবং মন্তব্য করতে দেয়।
প্রশ্ন:কিভাবে ব্লগিং শুরু করব?
উত্তর: ব্লগ শুরু করতে প্রথমে একটি ব্লগ প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করতে হবে
যেখানে আপনি আপনার ব্লক তৈরি করতে চান। পরবর্তীতে নিজের ব্লক তৈরি করতে হবে কোন
পোস্ট লিখতে হবে এবং তারপর প্রকাশ করতে হবে।
প্রশ্ন: ব্লগ কিভাবে তৈরি করে?
উত্তর: একটি ব্লগ তৈরি করলে প্রথম একটি ব্লগ প্ল্যাটফর্ম বেচে নিতে হবে
যেগুলো ব্লগ তৈরি করতে সাহায্য করে। কিছু প্ল্যাটফর্মে ব্লগ তৈরি করতে কোন
টেকনিক্যাল জ্ঞান প্রয়োজন নেই।
প্রশ্ন: কিভাবে ব্লগার হওয়া যায়?
উত্তর: ব্লগার হওয়ার সহজ। প্রথম একটি ব্লক প্ল্যাটফর্ম নির্বাচন করে
নিজের ব্লগ তৈরি করতে হবে। তারপর ভালোভাবে পোস্ট লিখতে হবে এবং তা প্রকাশ করতে
হবে। এরপর আপনি নিজেকে ব্লগার হিসেবে পরিচিত করতে পারবেন।
লেখকের মন্তব্য
ব্লগ থেকে আয় করার জন্য কিসের এপ্রুভাল প্রয়োজন হয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
পেরেছেন। ব্লগ করা অনেকে মানুষের লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করেছে আপনারা চাইলে
সঠিকভাবে পরিশ্রম করলে খুব তাড়াতাড়ি ইনকাম করতে পারবেন। একজন ব্লগার হতে হলে
অবশ্যই আপনাকে ব্লগিং সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখতে হবে।
আর হ্যাঁ আজকে পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত
মানুষদের সাথে একটু শেয়ার করে দিয়ে তাদের উপকৃত করুন। বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক
আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url