দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ কারণ এবং চিকিৎসা জেনে নিন

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ কারণ এবং চিকিৎসা ক্যান্সার হলে কতদিন বাঁচে জানুন। আমাদের সবার দেহের মধ্যে ক্যান্সার কোষ রয়েছে। যে আমাদের শরীরে ইমিউনিটি সিস্টেম তৈরি করতে ক্যান্সার কোষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ
ক্যান্সার একটি মারাত্মক ব্যাধি। ক্যান্সার কোষ থেকে আমাদের শরীরের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন পাওয়া যায়। ক্যান্সার থেকে যদি বাঁচতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র: দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ কারণ এবং চিকিৎসা

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ জানুন 

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ কারণ এবং চিকিৎসা জেনে নিন  কি কি জেনে নিন। আমাদের জীবনকালের কোন না কোন সময় অটোফেজি বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে যেটির কারণ আমাদের শরীরে ক্যান্সার দ্রুত বৃদ্ধি হতে থাকে এবং ধীরে ধীরে তাকে রূপান্তরিত হয় যেটির মাধ্যমে ক্যান্সার সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। 

যেসব দেখতে অনেক বেশি পরিমাণে ধূমপান বর্তমান তামাক জর্দা খান তাদের খুব দ্রুত ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা আমাদের দাঁতের মাড়িতে ঘা এবং ব্যাথা হলে আমরা খুব একটা পাত্তা দেয় না। 

এ সমস্যাগুলো হলে অল্প একটু যত্ন নিলেই সেরে যায়। তবে এই সমস্যাকে হালকা ভাবে নিলে গুরুত্ব সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে মুখের মধ্যে ঘা ও দাঁতের মাড়িতে ব্যথা অনুভূত হলে এটা ক্যান্সার রোগের পূর্বভাস হিসেবে ধরা হয়। নিচে দাঁতের মাড়ির ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো দেওয়া হলো: 

  • গলার মধ্যকার বিভিন্ন অংশে যেমন কণ্ঠনালী বা দাঁতের মাড়ি মুখ নাখের গর্ত লালা গ্রন্থ হিসেবে স্থানের গুলোতে সাইনাস ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা খুব একটা কম না। আমেরিকান সোসাইটি ফর ক্লিনিকাল অন কলজি তথ্য মতে সারা বিশ্বে তিন লক্ষ পঞ্চান্ন হাজার মানুষের ওপর আক্রান্ত হয়েছে যার ফলে তার মধ্যে ১ লক্ষ ৭৭ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করে ফেলেছেন। 
  • এখনকার বিশেষজ্ঞরা আরো বলেন যে এই রোগটি প্রাথমিক পর্যায়ে সনাক্ত করার গেলেও খুব দূরত্ব এটা নিরাময় করা যায়। তবে এই সমস্যাটা হালকাভাবে নিলে গুরুত্বের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে মুখের মধ্যে ঘা ও দাঁতের মাড়িতে ঘা অনুভূত হলে এটা ক্যান্সার রোগের পূর্বভ্যাস হিসেবে ধরা হয়। 
  • এখনকার বিশেষজ্ঞরা আরো বলেন যে এই রোগটি প্রাথমিক পর্যায়ে সনাক্ত করা গেলে খুব দ্রুত এটা নিরাময় করা যায়। আমাদের মুখে বা দাঁতের মারতে ক্যান্সার হওয়ার মূল কারণ হিসেবে ধরা হয় তামাক সেবন যেমন: গুল জর্দা সিগারেট চুরুট খাওয়ার ফলে। এবং অ্যালকোহল বা মদ্যপান করলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 
  • এবং অনেক গবেষণা পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখা গেছে নারীদের থেকে পুরুষের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণের মতে আমাদের মুখের গহব্বরে মুখে ক্যান্সার রোগের লক্ষণ হিসেবে প্রথমে খেয়াল রাখতে হবে যে অস্বাভাবিকভাবে মুখের অভ্যন্তরীণ কোন জায়গায় ফুলে যাচ্ছে নাকি। 
  • আমাদের মুখের ভেতরে কোন অংশ ছোট পিন্ডের মত কোন কিছু বের হলে এবং সেটির রং যদি সাদা বা লাল হয় কিংবা রং পরিবর্তন হয়ে যাও কে মুখোপাধ্যায়ের ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। বিভিন্ন সময় দেখা যায় মুখের ভেতরে একটি নির্দিষ্ট স্থানে হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করলে সেই স্থানটি খসখসে হয়ে গেছে মনে হয়। 
  • আমাদের দাঁতের মাড়ির কোন অংশে অস্বাভাবিকভাবে ভুলে যাওয়া রক্তক্ষরণ হওয়া ও দাঁতের মাড়ি নিচের দিকে দেবে যাও কে রোগের প্রধান লক্ষণ হিসেবে ধরা হয়। এ ক্যান্সার প্রথম পর্যায়ের ব্যথা অনেক কম থাকে সময়ের সাথে সাথে ঘা বেড়ে গেলে মুখের মধ্যে অস্বাভাবিক রকম ভাবে লালা তৈরি হয় মুখের বড় করে হা করা যায় না এবং মুখের ভিতরে নাড়াচাড়া করতে ভীষণ কষ্ট হয়।
  • পুরো মুখ কলা বা ঠোঁট মাঝে মাঝে অবশ হয়ে যেতে পারে দাঁতের মাড়িতে পছন্দ ব্যথা হতে পারে এতে দাঁত পড়ে যাওয়া অবশ হয়ে যাওয়া কানে অনেক ব্যথা সৃষ্ট হয় ছাড়া অনেক ওজন অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে অনেক পরিমাণে কমে যায়। 
  • বংশগত ইতিহাস থাকা। অর্থাৎ আপনার বংশে কারো যদি মারের ক্যান্সার বা যেকোন ক্যান্সার থাকে তবে আপনার উক্ত ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মালের ক্যান্সার যেমন করুন ক্যান্সার জরুরি ক্যান্সার ব্লাড ক্যান্সার কিংবা গলার ক্যান্সার হতে পারে। 
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকা সাধারণত আমাদের শরীরের যখন কোন ক্ষতি কর জীবাণু বা ভাইরাস আক্রমণ করে তখন আমাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তাকে বাধা দেয়। কিন্তু এ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি কমে যায় তখন আর জীবাণু বা ভাইরাসকে আটকানো সম্ভব হয় না। ফলে ক্যান্সার হয়ে থাকে। 
  • খাদ্য তালিকা এন্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন এর ঘাটতি ভিটামিন সি ভিটামিন এ এসব আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি এইসব ভিটামিনের ঘাটতি পড়ে যায় তবে সুরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায় যার ফলস্বরূপ ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

উপরে উল্লেখিত এগুলা হচ্ছে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণসমূহ। এ লক্ষণ গুলো দেখা দিলে বুঝতে হবে যে ক্যান্সার হয়েছে। একটা বেশি মাথায় রাখতে হবে দাঁতে দীর্ঘদিন যাবৎ ব্যাথা থাকলে বা মাটিতে ব্যথা থাকলে অবশ্যই হেলাফেলা করা যাবে না ক্যান্সার হলে ব্যথা শুরু হয়ে যায়। এমন কোন লক্ষণ পরিলক্ষিত বলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হওয়ার কারণ

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হওয়ার কারণ জেনে নিন। দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সার হওয়ার সবচেয়ে বড় কারণ হলো তামাকের ব্যবহার। তাহাদের দোয়া জীবাণু তামাক গুল ইত্যাদি দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তামাকে ধোয়া মারের কোষগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি করতে পারে। অতিরিক্ত মদ্যপান ও দাঁতের মাটিতে ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। 

আমলকি খাওয়ার ২0টি উপকারিতা – আমলকি খাওয়ার অপকারিতা

মদ্যপান মাড়িতে বোধহয় এবং সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। যা ক্যান্সারের কোষের বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। এছাড়াও নিয়মিত দাঁত ব্রাশ না করলে দাঁতের ফাঁকে ময়লা জমে দাঁত ক্ষয় হয় এবং সেই জায়গায় বিভিন্ন জীবাণু বাসা বাঁধে। সেখানে থেকে দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের হবে। দাঁতের মারতে ক্যান্সার হলে অনেকেই শুধু সাধারণত দাঁতের সমস্যা ভেবে থাকেন। 

কিন্তু দাঁতের মাড়ি থেকে ক্যান্সার পুরো শরীরের ছড়িয়ে যেতে পারে। দাঁতের ব্যথা বেঁধে আমাকে ডাক্তারের কাছে যান না কিন্তু এ ব্যথা যে শুধু ব্যথা না এবং ক্যান্সারের কারণ ব্যথা হয় তা অনেকে বুঝে উঠতে পারেন না। ফলে এক সময় অনেক বড় রূপ ধারণ করে ফেলা যা নিরাময় করার দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। 

দাঁতের মাড়ির ক্যান্সারের চিকিৎসা 

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ কারণ এবং চিকিৎসা জেনে নিন। দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করছে চিকিৎসা নিতে হবে। কারণ একবার মারতে ক্যান্সার পুরো শরীর ছড়িয়ে পড়বে সঠিক সময় যদি ক্যান্সার চিকিৎসা না নেয়া হয়। 

তবে শেষ পর্যায়ে মৃত্যু অবধি ঘটতে পারে। তাই চলুন দেরি না করে দাঁতে মারে ক্যান্সারের চিকিৎসা গুলো সম্পর্কে জেনে নিন। দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের লক্ষণ দেখা দিলে এবং ক্যান্সার ধরা পড়ে যেসব চিকিৎসা নিতে হবে নিচে দেওয়া হলো:

  • ম্যান্ডিবুলেক্টমি: এক্ষেত্রে দাঁতের মাড়ি থেকে ক্যান্সার টিউমার বাদ দেওয়া হয়।
  • পার্সিয়ান মেক্সিলেক্টমি: মূর্ধা অথবা উপরের মাটিতে থাকা ক্যান্সার এই উপায়ে অপারেশন করে বাদ দেওয়া হয়। 
  • ম্যান্ডিবুলেক্টমি করতে হলে পায়ের হাড় মূলত ফিবুলা থেকে হারিয়ে মাটির হাড় পূর্ণ গঠন করা হয় মাইক্রোবাসকুলার সার্জারি মাধ্যমে।
  • ফাইনাল প্যাথলজি রিপোর্ট এর উপর ভিত্তি করে কে মোবাইল রেডিওথেরাপি হবে কিনা সেটা সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। 

মূলত এসব চিকিৎসা তখনই যা হয় যখন ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে পড়ে। কিন্তু আক্রান্ত হওয়ার পূর্বে বা আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে লক্ষণ দেখ খেয়ে চিকিৎসা নেওয়া হয়, তবে অনেক কম কষ্টে ক্যান্সার থেকে মুক্তি মিলবে। 

দাঁতের ক্ষয় হওয়ার কারণ গুলো কি কি 

দাঁতের ক্ষয় হওয়ার কারণ গুলো কি কি জেনে নিন। দাঁতের ক্ষয় যা ক্যারিস নামে পরিচিত। এমন একটি অবস্থাতে যাতে শক্ত বাইরের স্তর ভেঙ্গে দেয় যাকে এনামেল বলা হয়। এটি ঘটতে পারে যখন প্লেকের ব্যাকটেরিয়ার একটি আঠালো ফিল্ম দাঁতে তৈরি হয়। প্লেকের ব্যাকটেরিয়া এসিড তৈরি করে যায় এনামেল ভেঙ্গে দিতে পারবে। নিচে দাঁতের ক্ষয় হওয়ার কারণগুলো দেওয়া হলো:
দাঁতের ক্ষয় হওয়ার কারণ গুলো কি কি
  • ব্যাকটেরিয়া: দাঁতের ক্ষয় মুখের মধ্যে থাকা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হয়। এ ব্যাকটেরিয়া চিনি এবং ষ্টাচ খাওয়া এবং যখন তারা তা করে তারা এসিড তৈরি করে ফেলে। এই এসিড গুলো দাঁত কে আক্রমণ করে এবং গহ্বর সৃষ্টি করতে পারে।
  • লালা: লালা খাদ্য কণা এবং ব্যাকটেরিয়া ধুয়ে মুখ পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। যাইহোক আপনি যদি পর্যাপ্ত লালা তৈরি না করেন বা আপনার লালা যথেষ্ট অ্যাসিটিক না হয় তাহলে আপনার গহ্বর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
  • এনামেল: এনামেল হলো দাঁতের শক্ত বাইরের স্তর। এটি দাঁতকে ক্ষয় থেকে রক্ষা করে তবে এনামেল ক্ষতিগ্রস্ত হলে দাঁতের ক্ষয় হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 
  • জেনেটিক্স: কিছু লোক ওনাদের তুলনায় দাঁত ক্ষয় প্রবণতা বেশি দেখা যায়। এটি তাদের জেনেটিক্স বা তাদের খাদ্যের কারণে হতে পারে। 

এই টিপস গুলো ফলো করুন বা অনুসরণ করুন তাহলে আপনি আপনার দাঁতের ক্ষয় রোধ করতে এবং আপনার দাঁতকে আজীবন সুস্থ রাখতে সাহায্য করতে পারবেন। 

দাঁতের ক্ষয় রোধ করার কিছু উপায় 

দাঁতের ক্ষয় রোধ করার কিছু উপায় জেনে নিন। দাঁতের ক্ষয় যা ক্যারিস নামে পরিচিত। এমন একটি অবস্থাতে যাতে শক্ত বাইরের স্তর ভেঙ্গে দেয় যাকে এনামেল বলা হয়। এটি ঘটতে পারে যখন প্লেকের ব্যাকটেরিয়ার একটি আঠালো ফিল্ম দাঁতে তৈরি হয়। প্লেকের ব্যাকটেরিয়া এসিড তৈরি করে যায় এনামেল ভেঙ্গে দিতে পারবে। দাঁতের ক্ষয় রোধ করার কিছু উপায় রয়েছে নিচে দেওয়া হলো:
  • প্রতিবাদ দুই মিনিট করে দিনে দুইবার দাঁত ব্রাশ করুন। 
  • একটি দাঁত থেকে প্লাক এবং খাদ্য কনা অপসারণ করে ফেলুন।
  • দিনে একবার আপনার দাঁত ফ্লস করুন। একটি দাঁতের মাঝখান থেকে প্লেক সরিয়ে দেয় সেখানে ব্রাশ করে পৌঁছানো যায় না।
  • ফ্লোরাইট টুথপেস্ট ব্যবহার করুন। তোরাই এনামেলকে শক্তিশালী করতে এবং এটিকে ক্ষয় প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। 
  • নিয়মিত চেকআপ এবং পরিষ্কারের জন্য আপনার দাঁতে ডাক্তার দেখান। আপনার ডেন্টিস্ট প্লাক এবং টারটার তৈরি করতে পারেন যা ব্রাশিং এবং ফ্লক পৌঁছাতে পারেনা।
  • চীনযুক্ত খাবার এবং পানি খাবার এড়িয়ে চলুন। চিনি প্লাক এর ব্যাকটেরিয়া খাওয়াইয়া ক্ষয় হতে পারে। আপনার এসিডির খাবার এবং পানিও গ্রহণ সীমিত করুন। এসিডি খাবার এবং পানি এনামেলের ক্ষতি করতে পারে।

দাঁতের মাড়িতে ফোড়া হলে কি ক্যান্সার হতে পারে 

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ কারণ ফোড়া হলে কি ক্যান্সার হতে পারে জেনে নিন। একটি ফোড়া হিসেবে পরিচিত। একটি নারীর ফোড়া হল একটি ফোলা পিন্ড যা আপনার মাড়িতে বিকশিত হয়। দরিদ্র তাতে স্বাস্থ্যবিধির খাদ্য কণা ফলক। 

এবং ক্ষয় তৈরি করতে দেয় যা সংক্রমণ তৈরি করা তৈরি করে। যা ফোড়া তৈরি করার ফলে আপনার মুখের মধ্যে একটি পিণ্ড খুঁজে পাওয়া সংক্রান্ত হতে পারে। এটা খুব কম সময় মুখের ক্যান্সার একটি উপসর্গ বলে বিবেচনা করা যায়। 

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ছবি 

দাঁতের ক্যান্সার মুখের ক্যান্সার বা মৌখিক গহব্বরে ক্যান্সার নামে পরিচিত। এটি একটি নির্দিষ্ট ধারণা ক্যান্সার নয় যা দাঁতকে প্রভাবিত করে। বরং এটি ক্যান্সার কে বোঝায় বা মৌখিক ইস্যুতে বিকাশ লাভ করে যার মধ্যে রয়েছে এবং শক্ত এবং নরম তালু। 
দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ছবি
কিছু মুখের ক্যান্সার দাঁতের আশেপাশে টিস্যুতে জড়িত হতে পারে এই কারণে বিভ্রান্তি দেখা দিতে পারে। দাঁতে চারপাশে টিস্যু সহ মুখে গোবর ক্যান্সার বিকাশ প্রাথমিকভাবে জেনেটিক এবং পরিবেশগত কারণগুলো সংমিশন জন্য দায়ী। 

এমন কি ক্যান্সারের বিকাশের সাথে যুক্ত কিছু সম্ভাব্যযুগের কারণ রয়েছে। যদি আপনার মৌখিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে উদ্বেগ থাকে বা কোন অস্বাভাবিকতা সন্দেহ থাকে তাহলে সঠিক রকম নির্ণয় এবং উপযুক্ত চিকিৎসার জন্য একজন স্বাস্থ্য সেবা পেশাদার যেমন একজন ডেন্টিস বা ওরাল সার্জন সাথে পরামর্শ করা ভালো।

লেখকের মন্তব্য 

দাঁতের মাড়িতে ক্যান্সারের ১২টি লক্ষণ কারণ এবং চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আনসার একটি মারাত্মক ব্যাধি এই রোগ হলে আমরা অনেকে দুশ্চিন্তায় পড়ে যাই যে আর হয়তো বেশি দিন বাঁচা সম্ভব না। 

তবে রোগটি আধুনিক বিশ্বে অনেক চিকিৎসা নেমে এসেছে যার ফলে চিকিৎসা নিয়ে ১০০% সুস্থ হয়ে রোগী সাধারণ জীবন যাপন করছেন আগের মত। এজন্য এ রোগটি হলে খুব দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করতে হবে।

আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করছি। এই পোস্টটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন কিছু জানতে ইচ্ছে হয় তাহলে কমেন্টে জানাতে পারেন এবং এই পোস্টটি যদি ভালো  লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করে দিবেন বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url