রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে যেসব খাবার খাওয়া ফলে বিস্তারিত জানুন
Suraiya
৯ জুন, ২০২৪
রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে যেসব খাবার খাওয়া ফলে বিস্তারিত জেনে নিন। যদি কারো
রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায় সে ক্ষেত্রে অন্য ব্যক্তিদের রক্ত নিয়ে
রক্তের ঘাটতে পূরণ করতে হয়। আর অন্যজনের কাছ থেকে রক্ত নেয়ার ব্যাপারটা একটু
কষ্টকর আমরা যদি হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবার।
এবং খাবার গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারি তাহলে আমাদের আর ভোগান্তিতে পড়তে
হবে না তাই চলুন দেরি না করে হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে এবং হিমোগ্লোবিন
স্বাভাবিক কত হিমোগ্লোবিন কত থাকা উচিত এই সম্পর্কে জানতে আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ
সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্র: রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে যেসব খাবার খাওয়া ফলে
রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলো জেনে নিন। রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্রা
সঠিক থাকা কতটা জরুরী এটা আমরা জানি না। আমরা যদি প্রথমে বুঝতে পারি যে আমাদের
শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যাচ্ছে তার সে অনুযায়ী আমরা চিকিৎসা গ্রহণ করতে
পারি। বা কোন খাবারগুলো গ্রহনের মাধ্যমে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ে সে বিষয়ের
পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারি।
বা কোন খাবারগুলো গ্রহণের মাধ্যমে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ে সে বিষয়ের পদক্ষেপ
গ্রহণ করতে পারে কিন্তু হিমোগ্লোবিন মাত্র কমে যাচ্ছে এ বিষয়টি জানার জন্য
আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যায় লক্ষণ গুলো সম্পর্কে অবশ্যই জানতে হবে। যেহেতু
হিমোগ্লোবিন রক্তের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাছাড়া আমাদের শরীরের অভ্যন্তরীণ
বিষয়গুলো আমরা দেখতে পাই না।
তবে আমরা অনুভব করতে পারে অথবা শারীরিক কিছু লক্ষণ দেখে বুঝতে পারি আমাদের কি হতে
চলেছে বা কি হতে পারে। তা শনিবার রক্ত হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলো
সম্পর্কে আলোচনা করা যায়। রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলো সম্পর্কে
বিস্তারিত নিচে দেওয়া হলো:
রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্রা কমে গেলে সাধারণত শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেয়।
মুখমণ্ডল ফ্যাকাশে বর্ণ ধারণ করতে পারে।
হঠাৎ করে মাথা দুই পাশে প্রচন্ড ব্যথা অনুভব শুরু হতে পারে।
এমনকি যেহেতু হিমোগ্লোবিন রক্ত অক্সিজেন পরিবহন করে থাকে কিন্তু যখন
হিমোগ্লোবিনের মাত্র কমে যায় তখন অক্সিজেন সঠিকভাবে পরিবাহিত হয় না যার কারণে
শ্বাসকষ্ট শুরু হয়ে যাওয়া সম্ভাবনা রয়েছে।
অনেকক্ষণ বসে থেকে হঠাৎ করে উঠে পড়লে মাথা ঘোরা বা ঝিম ধরা শুরু হয়।
এমন কি খাবারে অরুচি এবং বমি বমি ভাব হতে পারে।
কোন কারণ ছাড়াই দ্রুত হার্টবিট বেড়ে যায়।
ওপরে বর্ণিত কারণগুলো যদি আমাদের শরীরে পরিলক্ষিত হয় তাহলে আমাদের বুঝতে হবে
আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্র কমে গেছে। আর সেজন্য আমাদেরকে সঠিক পদ্ধতিকে পূরণ
করতে হবে। অর্থাৎ রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে সে খাবারগুলো সম্পর্কে
ধারণা নিয়ে খাবার গুলো বেশি বেশি করে খেতে হবে।
রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে করণীয়
রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে করণীয় কি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। যদি আমরা
বুঝতে পারি যে আমাদের রক্ত হয় তো হিমোগ্লোবিনে মাত্র কমে গেছে তাহলে সর্বপ্রথম
আমাদের যে করণীয় বিষয়টি সেটি হল খুব বেশি ঘাবড়ে না যাওয়া। বা টেনশন না করে
সঠিক উপায় কিভাবে মাত্রা বাড়ানো যায় সে বিষয়ে জানতে হবে। ভিটামিন সি এর অভাব
রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্র কমে যেতে পারে।
ছেলেদের ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো বেশি বেশি করে খেতে হবে। যেহেতু রক্তে
আয়রনের উপস্থিত কম থাকার কারণে হিমোগ্লোবিন কমে যায় তা এবং সমৃদ্ধ খাবার গুলো
বেশি বেশি গ্রহণ করতে হবে। হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে বিষয়টি তাৎপর্য তা
অপরিহার্য। কেননা কোন খাবারে হিমোগ্লোবিন পরিমাণ বেশি সেগুলো জানলে আমাদের কখনো
রক্তের ঘাটতি পরবে না।
যদি কারো রক্ত হিমোগ্লোবিনের মাত্র কমে যায় সে ক্ষেত্রে অন্য ব্যক্তি থেকে রক্ত
নিয়ে রক্তের ঘাটতি পূরণ করতে হয়। আর অন্যজনের কাছ থেকে রক্ত নেওয়ার ব্যাপারটা
খুব একটু কষ্টকর। আমরা যদি হিমোগ্লোবিন দ্বারে কোন খাবারে এবং খাবার গুলো
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারে তাহলে আমাদের দেয়ার এই ভোগান্তিতে পড়তে হয়
না।
রক্তে ঘাটতি পূরণের জন্য অন্যজনের কাছ থেকে যখন রক্ত নেওয়া হয় তখন সেই ব্যক্তির
সাথে রক্তের গ্রুপ মিলাতে হয়। তাছাড়া রক্তে রাজি আছে কিনা অন্যান্য বিষয়
পরীক্ষা করার পর রক্ত দিতে হয় সে ক্ষেত্রে বিষয়গুলো সময় সাপেক্ষ এবং
কষ্টদায়ক। এজন্য আমাদের জানতে হবে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়ার লক্ষণ গুলো রক্তে
হিমোগ্লোবিন কমে গেলে করণীয় কি কি?
খাবার গুলো রক্ত বাড়বে রক্তে হিমোগ্লোবিনের কমে গেলে কি খাওয়া উচিত
গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিন দ্বারা কোন খাবারে হিমোগ্লোবিন কম থাকলে কি কি খাওয়া
উচিত হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক কত হিমোগ্লোবিন কতটা থাকা উচিত । হিমোগ্লোবিন বাইরে
কোন খাবারে এই তালিকা আয়রন সমৃদ্ধ খাবারগুলো যোগ করতে হবে। আয়রন সমৃদ্ধ খাবার
কোনগুলো সেগুলো সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব।
রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ কি
রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ কি জেনে নিন। হিমোগ্লোবিন একটি অক্সিজেন ও সমৃদ্ধ
মেন্টাল ও প্রোটিন যা কিনা মেরুদন্ডী প্রাণীদের রক্ত কণিকা এবং কিছু অমেরুদন্ডী
প্রাণীর কলাতে পাওয়া যায়। ডাক্তারদের মতো স্তন্যপায়ী প্রাণীদের ক্ষেত্রে লোহিত
রক্তকণিকা শুষ্ক ওজনের ৯৬-৯৭% হয়ে থাকে। হিমোগ্লোবিন প্রোটিনের অংশ বিশেষ পানি
সহ সেটির মোট ওজনের ৩৫%।
সাধারণ তু হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন বাকি অংশগুলোতে নিয়ে যায় এবং কোষের
ব্যবহারের জন্য মুক্ত করে। তাছাড়া আমরা আমাদের শরীর থেকে যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড
গ্যাস নির্গত করে থাকে সেটি পরিবহনে ও সাহায্য করে থাকে। পার গ্রাম হিমোগ্লোবিন
১.৩৬-১.৩৭(ml) অক্সিজেন ধারণ করতে পারে।
যা কিনা রক্তের অক্সিজেন পরিবহনের ক্ষমতা ৭০ গুণ বাড়িয়ে দেয়। মানুষের শরীরে
একাধিক হিমোগ্লোবিন জীন রয়েছে। হিমোগ্লোবিন A প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে উপস্থিত
থাকা হিমোগ্লোবিন জিন। তাছাড়া HBA1,HBA2,HBB দ্বারা হিমোগ্লোবিন জীন কোড করা
হয়। মানুষের শরীরের জন্য রক্ত যেমন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ঠিক তেমনি রক্তের
জন্য হিমোগ্লোবিনের উপস্থিত গুরুত্ব অপরিহার্য।
তাই আমাদের অবশ্য জানা উচিত যে হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে কারণ আমরা সাধারণত
খাবারের মাধ্যমে পুষ্টি উপাদান গুলো পেয়ে থাকি। ঠিক তেমনি অনেক খাবার রয়েছে
যেগুলোর মধ্যে রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্রা বাড়ে কিংবা ঘাটতি পূরণ হয়।
রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে
রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। আশা করি আপনারা
বুঝতে পেরেছেন যে হিমোগ্লোবিন জিনিসটা কি এবং এটি কোথায় থাকে আর হিমোগ্লোবিন কমে
গেলে মানবদেহে কি কি সমস্যা তৈরি হতে পারে।
পাশাপাশি এটাও জানতে পেরেছেন যে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়া লক্ষণ গুলো কি কি। যদি
আমরা বুঝতে পারি যে আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিন মাত্র কমে গেছে তাহলে অবশ্যই
হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবার এবং কোন খাবার গুলো বেশি বেশি খেলে আয়রন
রয়েছে।
সেই খাবারগুলো গ্রহণ করা উচিত। তাই চলুন দেরি না করে কোন খাবারগুলো পূরণের
মাধ্যমে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করা সম্ভব সেই সম্পর্কে পর্যায়ক্রমে বিস্তারিতভাবে
নিচে আলোচনা করা হলো:
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার
আমরা ইতিমধ্যে জানতে পেরেছি যে যে রক্তে আয়রনের যখন ঘাটতি হয় তখনই হিমোগ্লোবিন
মাত্র কমে যায়। আয়রন এবং হিমোগ্লোবিনের সাথে আয়রন এর সম্পর্ক রয়েছে। তাছাড়া
ভিটামিন সি এর অভাবে আয়রন সঠিকভাবে শোষণ হয় না। রক্ত হিমোগ্লোবিন বারে কোন
খাবারে এই তালিকাতে ভিটামিন সি ও আয়রন জাতীয় যুক্ত খাবার গুলো অবশ্যই রাখা
উচিত।
যদি আমরা খাবার গ্রহণের মাধ্যমে আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারি তাহলে
হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ও বৃদ্ধি পাবে। কেননা আয়রন হিমোগ্লোবিন তৈরি করে থাকে।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে হাঁস মুরগির কলিজা ঝিনুক ডিম আপেল ডোমর
কুমড়ার বিচি বেদানা তরমুজ খেজুর জলপাই কিস্নে সজনে ডাটা একটু লক্ষ্যযোগ্য আয়রন
সমৃদ্ধ খাবার।
ভিটামিন সি
অমৃত করবে জানতে পেরেছি যে ভিটামিন সি এর অভাবে রক্তে হিমোগ্লেমের মাত্রা কমে
যায়। তাই আমাদেরকে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো গ্রহণ করতে হবে। তাছাড়া ভিটামিন
সি এর অভাবে আয়রন সঠিকভাবে শোষণ হয় না।
তাড়াতাড়ি কোন খাবারের তালিকাতে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলো অবশ্যই রাখা উচিত।
কেননা ভিটামিন সি যুক্ত খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে কমলালেবু বাতাবি লেবু তেতুল
আমলকি কামরাঙ্গা জাম লটকন ফল টমেটো স্ট্রবেরি উল্লেখযোগ্য ভিটামিন সি যুক্ত
খাবার।
সামুদ্রিক মাছ
সামুদ্রিক মাছ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং পাশাপাশি রয়েছে অন্যান্য খনিজ
উপাদান বা হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। যারা এনিমিয়া
বা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীর তাদেরকে নিয়মিত সামগ্রিক
চিংড়ি কাকড়া সামুদ্রিক কুড়াল মাছ লইট্টা মাছও আরো যেগুলো সামাজিক মাছ রয়েছে
সেগুলো খেতে হবে।
আর এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে রক্ত আয়রনের ঘাটতি পূরণ হবে এবং সে অনুযায়ী
হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি পাবে। আর এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে রক্ত আয়রনের ঘাটতি পূরণ হবে
এবং সে অনুযায়ী হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া আমাদের দেশীয় অনেক মাস রয়েছে
যেগুলো খাওয়ার মাধ্যমে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। যেমন কেসকি মাছ চান্দা মাছ
টেংরা পটি গুচ্চি ময়া মাছ উল্লেখযোগ্য।
মাংস
ডাক্তারদের মতে মাংস থেকে পাওয়া প্রোটিন রক্তের দ্রুত হিমোগ্লোবিন বাড়াতে
সাহায্য করে থাকে। সাধারণত সব ধরনের লাল মাংস প্রোটিনের উৎস তাই যদি আমরা বুঝতে
পারি যে আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিন মাত্র কমে গেছে তাহলে অবশ্যই সপ্তাহে একদিন
গরুর মাংস খাসির মাংস অথবা গরুর কলিজা খেতে হবে।
তাছাড়া হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে এই তালিকা থেকে মুরগির মাংস রাখা উচিত বা
রাখতে পারেন। কারণ মুরগির মাংসে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং আয়রন।
তাছাড়া মুরগির মাংসে কোন রকম চর্বি না থাকায় যে কোন মানুষ মুরগির মাংস খাবার
হিসেবে গ্রহণের মাধ্যমে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করতে পারে।
শাকসবজি
শাকসবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভাইবার যা কিনা মানবদেহের হজমে সাহায্য করে।
পাশাপাশি এমন কিছু শাকসবজি রয়েছে যেগুলো তো প্রচুর পরিমাণে আয়রন পাওয়া যায়।
আর আমাদের মূল লক্ষ্যই হচ্ছে আয়রনের ঘাটতি পূরণ কর এবং আয়রনের ঘাটতি পূরণ হলে
আমাদের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে।
আয়রন সমৃদ্ধ শাকসবজির মধ্যে কচু শাক অন্যতম। এমনকি কচুর লতিতে প্রচুর পরিমাণে
আয়রনের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়। তাই আমরা যদি হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়া লক্ষণ
বুঝতে পারি তাহলে অবশ্যই বেশি বেশি কচু শাকের ভর্তা কিংবা কচুর লতি ছোট মাছ দিয়ে
রান্না করে খেতে পারি। এতে করে কচুর লতি এবং ছোট মাছ উভয় থেকে আমরা আয়রনের
ঘাটতি পূরণ করতে পারি।
কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার
রক্তশূন্যতার বুক যে অথবা হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে গেলে আমাদের কে
কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার গুলো খেতে হয়। কেননা কার্বোহাইড্রেট হিমোগ্লোবিনের
মাত্রা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। তার পরিমাণ মতো ভাত গমের
রুটি, কিংবা ওটস খাওয়া যেতে পারে এবং সেটির মাধ্যমেও আমরা আয়রনের এবং
কার্বোহাইড্রেট এর ঘাটতি পূরণ করতে পারে।
ফল এবং ফলের রস
রক্ত হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে তালিকাতে ফল অবশ্যই রাখতে হবে। সুস্থ এবং
অসুস্থ ব্যক্তিদের জন্য ফল খাওয়ার উপকারিতা গুলো অপরিসীম। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার
যা হজমের ব্যাপক ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই আমাদের সকলের নিয়মিত সিজেন অনুযায়ী
ফলগুলো খাওয়া উচিত।
যদি কেউ ফল খেতে না চায় তাহলে ফলের রস করে খেতে পারেন। ফল চিবিয়ে খাওয়ার
উপকারিতায় বেশি। তাছাড়া ভিটামিন সি যুক্ত ফলগুলো খাওয়ার মাধ্যমে হিমোগ্লোবিনের
ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। ভিটামিন সি আয়রন শোষিত করে থাকে এবং যার মাধ্যমে
হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়।
আর সিজনাল ফল হিসেবে আম জাম কাঁঠাল লিচু পেয়ারা বেদানা আপেল আঙ্গুর খেতে পারি।
তবে বেদানাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন তাই হিমোগ্লোবিন মাত্রা বৃদ্ধিতে বেশি
বেশি বেদানা ফল খাওয়া উচিত।
বিটরুটের জুস
এখন ডাক্তাররা বলেছেন যে হিমোগ্লোবিন বাইরে কোন খাবারে তাহলে খেতে অবশ্যই বিট
রুটকে রাখতে হবে। কেননা বেডরুট এমন একটি ফল যেটির মাধ্যমে আয়োজনের ঘাটতি খুব
দ্রুত পূরণ করা সম্ভব হয়। ছোট শিশু থেকে পূর্ণবয়স্ক মানুষ সকলে বিট রুট অথবা
বিট রুটের জুস খেতে পারেন।
এটি খাওয়ার মাধ্যমিকের মাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি যদি কারো খাবার হচ্ছে কিংবা
অনিহা থাকে সেটা ঠিক হয়ে যাবে। তাই আমাদের অবশ্য বিট রুটের জুস অথবা সরাসরি বিট
রুট শালাত হিসেবে খাওয়া উচিত। আপনার এখন বুঝতে পেরেছেন যে কি কি খাবার খেলে রক্ত
হিমোগ্লোবিন বাড়তে পারে।
তাই যদি আমরা রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়া লক্ষণ এবং আমাদের শরীরে ঘাটতির হয়েছে
বুঝতে পারি তাহলে অবশ্যই উপরে বর্ণিত খাবার গুলো নিয়মিত খেতে পারি এবং রক্তে
হিমোগ্লোবিন বাড়াতে পারে।
গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে
গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
সাধারণত গর্ভাবস্থায় মহিলাদের হিমোগ্লোবিন মাত্রায় স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক
কমে যায়। তাই আমাদের মনে বারবার প্রশ্ন আসতে পারে যে গর্ভাবস্থায় অবস্থায়
হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবার এ বিষয়টি নিয়ে জানতে। তাছাড়া গর্ভে পালিত শিশুর
জন্যেও গর্ভবতী মায়েদের সব সময় আয়রন যুক্ত খাবার গুলো খেতে হয়।
এই সময়টাতে গর্ভবতী মায়েরা প্রথম অবস্থায় খুব বেশি খেতে পারে না সব সময় বমি
বমি ভাব হয়। ডাক্তারেরা সব সময় গর্ভবতী মায়েদের হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির লক্ষ্য
বেশি বেশি কচু শাক এবং কচুর লতি খেতে বলেন। তাছাড়া ভিটামিন সি যুক্ত খাবার
কমলালেবু আঙ্গুর জলপাই আমলকি বিটরুট ব্রকলি ইত্যাদি খাবারের মাধ্যমে
গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের রক্ত হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ানো সম্ভব।
তবে অবশ্যই গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী মায়েদের যদি রক্ত হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়া
লক্ষণ পরিলক্ষিত এবং রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। তাহলে অবশ্যই ডাক্তার পরামর্শ
অনুযায়ী রক্ত স্যালাইন কিংবা অন্য কারো কাছ থেকে রক্ত নিয়ে রক্ত
হিমোগ্লোবিনের ঘাটতি পূরণ করতে হয়।
হিমোগ্লোবিন একটি অক্সিজেন ও সমৃদ্ধ মেন্টাল ও প্রোটিন যা কিনা মেরুদন্ডী
প্রাণীদের রক্ত কণিকা এবং কিছু অমেরুদন্ডী প্রাণীর কলাতে পাওয়া যায়।
ডাক্তারদের মতো স্তন্যপায়ী প্রাণীদের ক্ষেত্রে লোহিত রক্তকণিকা শুষ্ক ওজনের
৯৬-৯৭% হয়ে থাকে। হিমোগ্লোবিন প্রোটিনের অংশ বিশেষ পানি সহ সেটির মোট ওজনের
৩৫%।
সাধারণ তু হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন বাকি অংশগুলোতে নিয়ে যায় এবং
কোষের ব্যবহারের জন্য মুক্ত করে। তাছাড়া আমরা আমাদের শরীর থেকে যে
কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস নির্গত করে থাকে সেটি পরিবহনে ও সাহায্য করে থাকে।
পার গ্রাম হিমোগ্লোবিন ১.৩৬-১.৩৭(ml) অক্সিজেন ধারণ করতে পারে।
যা কিনা রক্তের অক্সিজেন পরিবহনের ক্ষমতা ৭০ গুণ বাড়িয়ে দেয়। মানুষের শরীরে
একাধিক হিমোগ্লোবিন জীন রয়েছে। হিমোগ্লোবিন A প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে উপস্থিত
থাকা হিমোগ্লোবিন জিন। তাছাড়া HBA1,HBA2,HBB দ্বারা হিমোগ্লোবিন জীন কোড করা
হয়। মানুষের শরীরের জন্য রক্ত যেমন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
ঠিক তেমনি রক্তের জন্য হিমোগ্লোবিনের উপস্থিত গুরুত্ব অপরিহার্য। তাই আমাদের
অবশ্য জানা উচিত যে হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে কারণ আমরা সাধারণত খাবারের
মাধ্যমে পুষ্টি উপাদান গুলো পেয়ে থাকি। ঠিক তেমনি অনেক খাবার রয়েছে যেগুলোর
মধ্যে রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্রা বাড়ে কিংবা ঘাটতি পূরণ হয়।
রক্ত হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি খাওয়া উচিত
রক্ত হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি খাওয়া উচিত জেনে নিন। আমরা উপরে বিস্তারিতভাবে
আলোচনা করেছি যে রক্ত হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি কি খাওয়া উচিত। অবশ্যই আমাদেরকে
আয়রনযুক্ত খাবার গুলোই খাওয়া উচিত। কেননা আয়রনের মাধ্যমে রক্তে হিমোগ্লোবিন
মাত্রা বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও এর পাশাপাশি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেতে
পারেন।
কারণ ভিটামিন সি শরীরের আয়রন শোষণ করতে সাহায্য করে। তাড়াতে হিমোগ্লোবিন কমে
গেলে সর্বপ্রথম ই ওষুধ সেবন না করে প্রাকৃতিক খাবারগুলো গ্রহণ করা উচিত। নিয়মিত
শারীরিক চর্চা করতে হয় এবং পরবর্তী খাবার গুলো নিয়মিত খেতে হবে। বেশি বেশি
বেদানা ফল এবং বিটরুটের জুস খাওয়া খুবই জরুরী। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে
রপ্তানি হিমোগ্লোবিন কমে গেলে কি খাওয়া উচিত।
হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন মাছে
হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন মাছে জেনে নিন। আমরা হিমোগ্লোবিন বাইরে কোন খাবারে
তালিকাতে কোন মাছগুলো খাওয়ার মাধ্যমে ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব পাশাপাশি সম্পর্কে
উপরে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সাধারণত আয়রনের ঘাটতি পূরণের জন্য অবশ্যই সামুদ্রিক মাছ খেতে হবে পাশাপাশি
আমাদের দেশে ছোট ছোট যেগুলো মাছ রয়েছে।
সেগুলো খাওয়ার মাধ্যমে আয়রনের ঘাটতি
পূরণ করা সম্ভব হয়। আর আয়রনের ঘাটে পূরণ হলে আমাদের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ধীরে
ধীরে বৃদ্ধি পাবে। সামুদ্রিক মাছ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন এবং পাশাপাশি রয়েছে অন্যান্য খনিজ উপাদান বা হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে থাকে। যারা এনিমিয়া বা রক্তশূন্যতায় ভুগছেন থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীর তাদেরকে নিয়মিত সামগ্রিক চিংড়ি কাকড়া সামুদ্রিক কুড়াল মাছ লইট্টা মাছও আরো যেগুলো সামাজিক মাছ রয়েছে সেগুলো খেতে হবে।
আর এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে রক্ত আয়রনের ঘাটতি পূরণ হবে এবং সে অনুযায়ী হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি পাবে। আর এগুলো খাওয়ার মাধ্যমে রক্ত আয়রনের ঘাটতি পূরণ হবে এবং সে অনুযায়ী হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি পাবে। তাছাড়া আমাদের দেশীয় অনেক মাস রয়েছে যেগুলো খাওয়ার মাধ্যমে আয়রনের ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব। যেমন কেসকি মাছ চান্দা মাছ টেংরা পটি গুচ্চি ময়া মাছ উল্লেখযোগ্য।
কোন ফল খেলে রক্ত বাড়ে
কোন ফল খেলে রক্ত বাড়ে সম্পর্কে জেনে নিন। কোন ফল খেলে রক্ত বাড়ে এ প্রশ্নের
উত্তর খুঁজতে হলে আমাদেরকে বেশি বেশি ভিটামিন সি যুক্ত ফল খাওয়া দরকার। কেননা
আমরা ভিটামিন সি এর উৎস কমলা আঙ্গুর কামরাঙ্গা লেবু জলপাই আমলকি ইত্যাদি ফলগুলো
খেয়ে থাকে।
তবে বেদানাতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে যার ফলে আয়রন রক্ত বৃদ্ধিতে সহায়ক
ভূমিকা পালন করে থাকে। পাশাপাশি বিট রুটে শালাত কিংবা বিটরুট জুস খেতে হবে। এইসব
ফল খেলে রক্ত বাড়ে।
হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক কত
হিমোগ্লোবিন স্বাভাবিক কত জেনে নিন। হিমোগ্লোবিন সাধারণত রক্তকণিকা অবস্থিত
একপ্রকার প্রোটিন। যার মাধ্যমে আয়রন অক্সিজেন উপস্থিত থাকে। হিমোগ্লোবিনে
স্বাভাবিক মাত্রা হলো পুরুষদের ক্ষেত্রে রক্ত হিমোগ্লোকের মাত্রার প্রতি ডেসি
লিটারের ১৩.৫ থেকে ১৭.৫ গ্রাম। মহিলাদের ক্ষেত্রে রক্ত হিমোগ্লোবিন মাত্রা প্রতি
ডেসিলিটারে ১২ থেকে ১৫.৫ গ্রাম।
ইতি সাধারণত হিমোগ্লোবিনের স্বাভাবিক মাত্রায়। তবে এর একটু কম থাকলে সমস্যা নেই।
তবে কত কম গেলে তাকে রক্তশূন্যতা বলা হয় সে অনুযায়ী অন্য ব্যক্তি নিকটে রক্ত
গ্রহণ করতে হয় তা পরের প্যারায় আলোচনা করা হলো। হিমোগ্লোবিন একটি অক্সিজেন ও
সমৃদ্ধ মেন্টাল ও প্রোটিন যা কিনা মেরুদন্ডী প্রাণীদের রক্ত কণিকা এবং কিছু
অমেরুদন্ডী প্রাণীর কলাতে পাওয়া যায়।
ডাক্তারদের মতো স্তন্যপায়ী প্রাণীদের ক্ষেত্রে লোহিত রক্তকণিকা শুষ্ক ওজনের
৯৬-৯৭% হয়ে থাকে। হিমোগ্লোবিন প্রোটিনের অংশ বিশেষ পানি সহ সেটির মোট ওজনের ৩৫%।
সাধারণ তু হিমোগ্লোবিন ফুসফুস থেকে অক্সিজেন বাকি অংশগুলোতে নিয়ে যায় এবং কোষের
ব্যবহারের জন্য মুক্ত করে।
তাছাড়া আমরা আমাদের শরীর থেকে যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস নির্গত করে থাকে সেটি
পরিবহনে ও সাহায্য করে থাকে। পার গ্রাম হিমোগ্লোবিন ১.৩৬-১.৩৭(ml) অক্সিজেন ধারণ
করতে পারে। যা কিনা রক্তের অক্সিজেন পরিবহনের ক্ষমতা ৭০ গুণ বাড়িয়ে দেয়।
মানুষের শরীরে একাধিক হিমোগ্লোবিন জীন রয়েছে। হিমোগ্লোবিন A প্রাপ্তবয়স্কদের
মধ্যে উপস্থিত থাকা হিমোগ্লোবিন জিন। তাছাড়া HBA1,HBA2,HBB দ্বারা হিমোগ্লোবিন
জীন কোড করা হয়। মানুষের শরীরের জন্য রক্ত যেমন একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ঠিক
তেমনি রক্তের জন্য হিমোগ্লোবিনের উপস্থিত গুরুত্ব অপরিহার্য।
তাই আমাদের অবশ্য জানা উচিত যে হিমোগ্লোবিন বাড়ে কোন খাবারে কারণ আমরা সাধারণত
খাবারের মাধ্যমে পুষ্টি উপাদান গুলো পেয়ে থাকি। ঠিক তেমনি অনেক খাবার রয়েছে
যেগুলোর মধ্যে রক্তে হিমোগ্লোবিন মাত্রা বাড়ে কিংবা ঘাটতি পূরণ হয়।
হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয়
হিমোগ্লোবিন কত হলে রক্ত দিতে হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। যদি পুরুষদের
রক্ত হিমোগ্লোবিনের মাত্রা নয় এর নিচে চলে যায় তাহলে সেটিকে সাধারণভাবে রক্ত
শূন্যতা হিসেবে ধরা হয়। এবং ডাক্তারের পরামর্শের মাঝে রোগীকে রক্ত দেওয়া হয়ে
থাকে। আর মহিলাদের ক্ষেত্রে রক্ত হিমোগ্লোবিনের মাত্রা যদি হাটের নিচে নেমে
যায়।
তাহলে অবশ্যই তাকে অন্য ব্যক্তি নিকটে রক্ত দিতে হয়। তবে রক্ত দিতে হবে কিনা এ
বিষয়ে নির্ধারণ করবেন অভিজ্ঞ ডাক্তার যারা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রয়েছেন তারা। রক্ত
পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তারা বুঝতে পারবেন যে আসলে তাকে রক্ত দেওয়ার জরুরি
কিনা তাই এ বিষয়টি সম্পর্কে ডাক্তার পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডাক্তার যেটা বলবে
সেটাই গ্রহন করতে হবে।
রক্ত হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ওষুধ
রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। রক্তে হিমোগ্লোবিন
বৃদ্ধির ওষুধ দেওয়া যাবে কিনা সেটা সম্পর্কে একমাত্র ডাক্তাররা পরামর্শ ছাড়া
ওষুধ সেবন ঠিক হবে না। তবে আমাদের মতো রক্ত হিমোগ্লোবিন কমে যাওয়া লক্ষণ বোঝার
পরে ওষুধ জীবনের পূর্বে সর্বপ্রথম প্রাকৃতিক খাবার গুলো হওয়া উচিত।
আমাদের ওপরে বর্ণিত হিমোগ্লোবিন বারে কোন খাবারে এই তালিকা অনুযায়ী যদি কোন
ব্যক্তি সঠিকভাবে খাবারগুলো গ্রহণ করেন তাহলে অবশ্যই তারা ওষুধ সেবনের প্রয়োজন
নেই তবে বলে রাখা ভালো যে আপনার অবস্থা যদি বেশি খারাপ হয়ে যায় তাহলে অবশ্যই
ডাক্তারের একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া তারপর শরীরের রক্ত প্রদান করা।
লেখকের মন্তব্য
রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে যেসব খাবার খাওয়া ফলে বিস্তারিত জানুন এ সম্পর্কে
বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আপনারা হিমোগ্লোবিন কিসের মাধ্যমে বৃদ্ধি করা সম্ভব এর
সম্পর্কে জানতে পারলেন। আমরা সবসময় সঠিক তথ্যগুলো আমাদের আর্টিকেলের মাধ্যমে
পোস্ট করে থাকে। এবং তথ্যগুলো আমরা বিভিন্ন চিকিৎসা বিষয়ক অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা উইকিপিডিয়া
থেকে সংগ্রহ করে থাকে।
তাই আপনার কোন সমস্যা হলে যে কোন পদক্ষেপ নেওয়ার পূর্বে
অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।আপনার এবং আপনার পরিবারের সুস্থতা কামনা করছি। এই পোস্টটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন কিছু জানতে ইচ্ছে হয় তাহলে কমেন্টে জানাতে
পারেন এবং এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে শেয়ার করে
দিবেন বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentitওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url