ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার গড়ুন

ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার সম্পর্কে জেনে নিন। ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং একটি জনপ্রিয় পেশা। বর্তমান সময় শুধু নিজ দেশেই নয়, বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশের খাদ্য বিজ্ঞাপনের উপর বিশেষভাবে যোগ দেওয়া হয়েছে। কারণ বর্তমান সময় বিশ্বের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ।

ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার
তাই খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চয়তা বৃদ্ধির ব্লগকে এগিয়ে যেতে হলে খাদ্য প্রকৌশলী বা ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের প্রয়োজন রয়েছে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ফুড ইঞ্জিনিয়াররা সবচেয়ে কম খরচে সর্বোচ্চ পরিমাণ মানসম্মত খাদ্য উৎপাদন হয় এবং বাণিজ্যিকরণে নিরসল অবদান রেখে চলেছেন। তাই চলুন ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র:ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার 

একজন ফুড ইঞ্জিনিয়ার এর কাজ কি

একজন ফুড ইঞ্জিনিয়ার এর কাজ কি সম্পর্ক বিস্তারিত জেনে নিন। বাংলাদেশের সকল নাগরিকদের খাদ্যের চাহিদা মাথায় রেখে বৈজ্ঞানিক উপায় বিভিন্ন যন্ত্রকৌশল ব্যবহার করেও ভেজাল মুক্ত শাসন খাদ্য উৎপাদনে প্রক্রিয়াজাত করণে ফুড ইঞ্জিনিয়ার এর কাজ করে থাকে। এক কথায় উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে ভেজাল মুক্ত সেশন খাবার তৈরি। 

এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ ফুড ইঞ্জিনিয়ার এর প্রধান কাজ। খাদ্য প্রকৌশল হলো প্রকৌশল বিদ্যার শেষ শাখা যেখানে খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ সংরক্ষণ গুণগত মান নির্ণয় উৎপাদন ও বাজারজাতকরণ সংক্রান্ত তার থেকেও বাস্তবধর্মী জ্ঞান অর্জন এবং প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। বিশ্বজুড়ে ফুড ইঞ্জিনিয়াররা সবচেয়ে কম খরচে সর্বোচ্চ পরিমাণ মানসম্মত খাদ্য উৎপাদন এবং বাণিজ্যিকরণে নিরসল অবদান রেখে চলেছে। 

কোন পেশাদার ফুড টেকনোলজি টেকনিশিয়ান বা ইঞ্জিনিয়ারদের প্রধানত ফ্যাকচারিং প্রসেসিং ফিচার ভিশন প্যাকেজিং এবং ক্যানিংয়ের কাজ করতে হয়। আর যে বিশেষ কিছু বিষয়ে তাদের কাজ করতে হয় সেগুলো হলো সঠিক কোয়ালিটির কাছা মানুষ হচ্ছে কিনা ফুট প্রশিক্ষণের প্রতিটি ধাপ সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা সে বিষয়ে লক্ষ্য রাখা। 

আরো পড়ুন: সকালে খালি পেটে রসুন খাওয়ার উপকারিতা জেনে নিন

ফুট প্রসেসিং সংক্রান্ত যন্ত্রপাতির বিষয় নজর রাখার খাবারে যাতে কোন রকম ভেজাল বা অবাঞ্ছিত বস্তু নিচে না থাকে লক্ষ্য রাখার খাবারের পুষ্টিগুণ সঠিকভাবে বজায় থাকছে কিনা তা লক্ষ্য রাখা ইত্যাদি । এছাড়া ফুড প্রসেসিং এর অন্তর্গত আরো যে ধরনের পদে কাজ করতে হয় তা হলো: 

অর্গানিক কেমিস্ট: কাঁচা মাল থেকে খাদ্য প্রক্রিয়াকরণের রাসায়নিক প্রক্রিয়ার তত্ত্ব প্রধান করা।

বায়োকেমিস্ট: খাবারের ফ্লেভার টেক্সচার স্টোরেজ এবং কোয়ালিটি বিষয়টি নজর রাখতে হবে। 

আয়নালিটিক্যাল কেমিস্ট্রি: ফুড প্রোডাক্ট এর কোয়ালিটি বিষয়ক লক্ষ রাখতে হবে। 

হোম ইকোনমিস্ট: এ পদে যিনি কাজ করবেন তাকে নিউট্রিশন এবং ডায়াটেটিক্সের বিষয়ে জানতে হবে এবং খাবার পুষ্টি এবং উপকারিতার দিকটা দেখতে হবে।

ইঞ্জিনিয়ার: ফুড প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রির প্ল্যানিং ডিজাইন ইম্প্রুভিং মেইনটেন্যান্স এবং প্রসেসিং সিস্টেম করার জন্য কেমিক্যাল মেকানিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইলেকট্রনিকেল এবং এগ্রিকালচার ইঞ্জিনিয়ারদের প্রয়োজন হয়। 

রিসাস সাইন্টিস্ট: খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ সংক্রান্ত যাবতীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষা অর্থাৎ খাবারের উৎপাদন গুণগত মান ৭ বিশিষ্ট পুষ্টিগত গুরুত্ব গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গবেষণা এবং উন্নয়নের কাজ করেন এ ধরনের গবেষক এবং বিজ্ঞানীরা। 

ম্যানেজার এবং একাউন্ট: administrative এবং financial কাজকর্ম এ দেশ দেখা শুনা করতে হবে। 

ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার 

ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার সম্পর্কে জেনে নিন। খাদ্য মানুষের একটি মৌলিক চাহিদা তাই খাদ্যের গুণ বর্তমান প্রস্তুগুণ বজায় রেখে মানুষের কাছে খাদ্য পরিচয় দেওয়া হলে পেশার মূল কথা। কাছের মানুষের কাছে মানসম্পন্ন খাদ্য পৌঁছে দেওয়া ছাড়া এর পেশা রয়েছে কাজের স্বাস্থ্য সমাপ্ত পরিবেশ এবং উজ্জ্বল ক্যারিয়ারের হাতছানি। 

আরো পড়ুন: আমেরিকায় ইঞ্জিনিয়ারদের বেতন কত ২০২৪

প্রবল ইচ্ছা শক্তি থাকলে সব প্রেসার ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। এক্ষেত্রে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং পেশার সহজে আপনি আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। কারণ কিছু সমীক্ষায় দেখা গেছে বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে ফুড প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রি সংখ্যা দিন দিন বাড়তেই থাকবে। তাছাড়া আগামী ২ থেকে ৩ বছর বাংলাদেশের ফুট প্রসেসিং ৭০ বাড়বে ১০ শতাংশের বেশি। তাই বুঝতে পারছেন ফুড ইঞ্জিনিয়ার এর ক্যারিয়ার কতটুকু সম্ভাবনা আপনার কাছে। 

ফুড ইঞ্জিনিয়ার পড়ার জন্য যোগ্যতা 

ফুড ড ইঞ্জিনিয়ার পড়ার জন্য যোগ্যতা সম্পর্কে জেনে নিন। সাধারণত গণিত রসায়ন পদার্থবিজ্ঞান এবং জীববিজ্ঞান বিষয়ে পারদর্শী শিক্ষার্থীরা ফুড ইঞ্জিনিয়ার পড়তে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন। বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বা খাদ্য প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক করতে চাইলে উচ্চমাধ্যমিক বিষয় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে নিয়ে উত্তীর্ণ হতে হয়। 

আরো পড়ুনকোন দেশগুলোর জন্য ইভিসা প্রযোজ্য জানুন

ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির ক্ষেত্রে ফুড টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এর উত্তীর্ণ হতে হয়। এরপর প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ভর্তি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে কৃতকার্য প্রথম সারের ভর্তি ইচ্ছুকরা স্নাতক পড়ার সুযোগ পান। 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কোথায় কোথায় ভর্তি হওয়া যায় 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কোথায় কোথায় ভর্তি হওয়া যায় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বাংলাদেশ ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পাকিস্তানী শিক্ষা সূচনা হয় ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ফুড টেকনোলজি এন্ড রুরাল ইন্ডাস্ট্রিজ বিভাগে ফুড টেকনোলজি নামক মাস্টার্স প্রোগ্রাম চালু করার মাধ্যমে। 

কালের পরিক্রমায় একই বিভাগ ২০০২ সালে দেশের প্রথম ইঞ্জিনিয়ারিং স্নাতক প্রোগ্রামে ছাত্র-ছাত্রীরা ভর্তি করে। এধার আজ অব্দি ও গৌরবে চলমান রয়েছে। যুগের চাহিদা একে একে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং অন্যান্য সাম্রাজ্যপূর্ণ নামে দেশের সনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয় গুলো ডিগ্রী প্রধান শুরু করে। 


এর মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ফুড এন্ড প্রসেস ইঞ্জিনিয়ারিং প্রযুক্তি) বিশ্ববিদ্যালয় (ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং), শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি), জার্মানি ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিষয়ে স্নাতক ডিগ্রি দিয়ে থাকে। 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কি কি বিষয় পড়তে হয় 

ইঞ্জিনিয়ারদের কি কি বিষয় পড়তে হয় ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। ওর ইঞ্জিনিয়ার গলায় একটি মাল্টি ডিসিপ্লিনারি প্রোগ্রাম। অর্থাৎ আধুনিক প্রকৌশল বিদ্যার প্রায় সব অঙ্গনারী কিছু না কিছু পড়াশোনা এখানে জরুরী রয়েছে।

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কি কি বিষয় পড়তে হয়
উদাহরণস্বরূপ স্নাতকের বিভিন্ন বয়সের একজন ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার্থী কে স্ট্রাকচারাল ইলেকট্রনিক্যাল কম্পিউটার সাইন্স মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রবৃত্তি নানাবিধ কোর্স সম্পূর্ণ করতে হয়। 

আর বিভাগীয় কোর্সের মধ্যে প্রধান হিসেবে গণ্য হয়ে থাকে বায়োকেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ফুড অ্যান্ড মাইক্রোবায়োলজি প্রসেস ডিজাইন ফুড সেফটি ম্যানেজমেন্ট, কোয়ালিটি অ্যাস্ট্যুরেন্স ইত্যাদি। এছাড়া স্নাতক শেষ করছে বাধ্যতামূলকভাবে একটি রিসার্চ প্রজেক্ট এবং একটি ইন্টার্নশিপ অথবা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং সম্পন্ন করতে হয়। 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কাজের ক্ষেত্র 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কাজের ক্ষেত্র সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। খাদ্য নিরাপত্তা এবং নিরাপদ খাদ্য একটি দেশে শোক সমৃদ্ধ এবং উন্নয়নের অন্যতম চাবিকাঠি স্বরূপ। আয়তন না বাড়লে প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে বাংলাদেশের জনসংখ্যা। বর্ধিত জনগোষ্ঠীর জন্য অতিরিক্ত খাদ্য যোগাড় নিয়ে পাশাপাশি সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের দায়িত্ব এবং কর্তব্যের মধ্যে প্রধান হল খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ মূল্যায়ন এবং সংরক্ষণ ও ভূমিকা রাখা। কাজের একটি জনবহুল দেশ নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণে ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের অবদান অনস্বীকার্য। এমতাবস্তায় নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ এর আলোকে ২০১৫ সালে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে দেশে ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের কাজের পরিধি আগের থেকে আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। 

বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশের দূরত্ব গঠিত ফুট প্রসেসিং ইন্ড্রাস্ট্রিটির সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে এবং তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে এ পেশার কাজের সুযোগ। ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী অর্জনের পর দেশের বড় বড় সেন ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। 

এছাড়া আছে বিভিন্ন এনজিও যেমন এফডিএ ডাব্লু এইচ ইউ এনডিপি ইত্যাদি আন্তর্জাতিক সংস্থা কাজ করার সুযোগ। দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশেও রয়েছে এ পেশা চাকরির সুযোগ। ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার গড়ুন ।

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের পড়ার খরচ কেমন 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের পড়ার খরচ কেমন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে অন্যান্য ডিগ্রীর মতো নামমাত্র খরচে। স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন সম্ভব। আর স্বীকৃত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সাধারণত আড়াই থেকে ৫ লাখ টাকার মত স্নাতক পড়াশোনা সম্পন্ন করা যায়। যেখানে ভালো ফলাফলের ভিত্তিতে অনেক সময় পড়াশোনা খরচ কমিয়ে আনা সম্ভব রয়েছে।

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের উচ্চশিক্ষার সুযোগ সুবিধা 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ সুবিধা ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার  সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বাংলাদেশের যেসব বিশ্ববিদ্যালয় ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং স্নাতক ডিগ্রী দেয় তাদের অধিকাংশ স্নানকোওর করতো মাস্টার্স ডিগ্রি দিয়ে থাকে। এর মধ্যে কিছু বিশ্ববিদ্যালয় পিএসডি ডিগ্রী হওয়ার জন্য সুযোগ রয়েছে। ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি বাংলাদেশের তুলনামূলকভাবে নতুন হলে বহির্বিশ্বে বহু আগ থেকে ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং। 

বা সামাজিক সম্পন্ন ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাপক শিক্ষা গবেষণা কার্যক্রম চালু আছে। যুক্তরাষ্ট্র কানাডা যুক্তরাজ্য বেলজিয়াম জার্মানি ইটালির চীন দক্ষিণ কোরিয়া জাপান অস্ট্রেলিয়া নেদারল্যান্ড এবং বিশ্বের বহু দেশে পূর্ণাঙ্গ শিক্ষাবৃত্তি সহ উচ্চশিক্ষা র সুবিধা রয়েছে। 

আরো পড়ুন: মেরিন ইঞ্জিনিয়ার এর বেতন কত ২০২৪

প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে উল্লেখ্যযোগ্য সংখ্যক ফুড ইঞ্জিনিয়ারিং গ্যাজুয়েট এসব সম্মানজনক স্কলারশিপ নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমাচ্ছেন। দেশ এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরিপ্রেক্ষিতে স্নাতক ফলাফল ভাষায় দক্ষতা জিআর স্কোর গবেষণা পত্র ইত্যাদির ভিত্তিতে স্কলারশিপ প্রাপ্তি বিবেচনা করা হয়। 

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের আয় সমূহ

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের আয় সমূহ ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার  সম্পর্কে জেনে নিন। ফুড ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পেশার নতুন অবস্থায় শুরুতে ২৫ হাজার বা তার বেশি টাকা বেতন পেতে পারেন। তবে প্রতিষ্ঠান হতে পারে ৪০ হাজারের টাকা বা তারও বেশি।

ফুড ইঞ্জিনিয়ারদের আয় সমূহ
তবে পর্যায়ক্রমে চাকরিতে অবস্থায় বেতনের পরিমাণ বাড়তে পারে। তাছাড়া বিদেশে ভিসা রয়েছে আকর্ষণীয় বেতন ভাতা। তাই আপনি চাইলে ফুড ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে পেশাতে চাকরি করতে পারেন। কেননা এই চাকরিতে ভাল বেতন পাওয়া যায়।

লেখকের মন্তব্য 

ফুড ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে ক্যারিয়ার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। বিশ্বজুড়ে ফুড ইঞ্জিনিয়াররা সবচেয়ে কম খরচে সর্বোচ্চ পরিমাণ মানসম্মত খাদ্য উপাদান এবং বাণিজ্য করনে অবদান রেখে চলেছেন। বর্তমান সময়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতকরণ। বর্তমান সময় শুধু নিউজ দেশে নয় বিশ্বের বিভিন্ন উন্নত দেশীয় খাদ্যবিজ্ঞানের উপর বিশেষভাবে জোর দেওয়া হচ্ছে।

আর হ্যাঁ আজকে পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত মানুষদের সাথে একটু শেয়ার করে দিয়ে তাদের উপকৃত করুন। বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url