মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত
মালয়েশিয়ার কোম্পানি ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত টাকা এবং ফ্যাক্টরির ভিসার জন্য আবেদন করার নিয়ম অনেকেই জানেন না। মালয়েশিয়ায় অনেক কাজের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। আমাদের দেশের অনেকে মালয়েশিয়া গিয়ে থাকেন কাজ করে থাকেন টাকা ইনকাম করার জন্য।
আজকের এই পোস্টটা আপনাদের সাথে মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরি ভিসার জন্য আবেদন করার নিয়ম এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। আপনি যদি মালয়েশিয়ার কোন ভিসা ভালো এ প্রশ্ন কাউকে জিজ্ঞাসা করেন তাহলে অবশ্যই উত্তর হবে ফ্যাক্টরির ভিসা ভালো। তাহলে চলুন দেরি না করে মালয়েশিয়ার ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।
পোস্ট সূচিপত্র:মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত
- মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা
- মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত
- মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার দাম কত
- মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার আবেদন ফি কত
- মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা আবেদন
- মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা আবেদন করার নিয়ম
- মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসায় যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
- মালয়েশিয়া কোন কাজের কোন ভিসা
- মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসার দাম কত
- মালয়েশিয়া কোন ভিসা ভালো
- লেখকের মন্তব্য
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বর্তমানে ৩,২৯,৮৪৫ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের দেশ মালয়েশিয়াতে সরকারিভাবে অসংখ্য শ্রমিক নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কোম্পানির ফ্যাক্টরিতে অসংখ্য কাজের সুযোগ রয়েছে। সরকারি বেসরকারিভাবে এ সকল ফ্যাক্টরিতে প্রতিবছর অসংখ্য শ্রমিক নিয়োগ করা হয়ে থাকে।
বর্তমান সময়ে অনেকে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আসতে যাওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার উন্নত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে মালয়েশিয়া অন্যতম। যার ফলে মালয়েশিয়া যাওয়ার চাহিদা অনেক বেশি রয়েছে। মালয়েশিয়ার বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে অনেক ধরনের কাজ পাওয়া যায়।
বাংলাদেশ থেকে অসংখ্য শ্রমিক মালয়েশিয়ার বিভিন্ন ফ্যাক্টরিতে কর্মরত রয়েছেন। অনেকে আবার মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করার জন্য মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার জন্য আবেদন করেছেন। বাংলাদেশ ও বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে।
আমাদের দেশের অনেকে মালয়েশিয়া গিয়ে থাকেন কাজ করে থাকেন টাকা ইনকাম করার জন্য। যারা বিভিন্ন কোম্পানির ফ্যাক্টরিতে কাজ করার জন্য মালয়েশিয়া গিয়ে থাকেন তারা সাধারণত যে বিষয়ে মাল যান সেটির নাম মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা Malaysia Factory Visa।
অর্থাৎ যারা মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরিতে কাজ করার জন্য গিয়ে থাকেন তাদের উক্ত ভিসার নাম হচ্ছে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা। ফ্যাক্টরি ভিসা কিনা তা জানা হল। এখন চলুন মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত দেয় কত কি বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মালয়েশিয়াতে বিভিন্ন ধরনের ফ্যাক্টরি রয়েছে। প্রত্যেকটি ফ্যাক্টরি নির্দিষ্ট একটি কোম্পানির তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হয়। মালয়েশিয়াতে বিভিন্ন কোম্পানির অসংখ্য নির্দিষ্ট ফ্যাক্টরি রয়েছে। মালয়েশিয়া নিয়ে সকল কোম্পানি ফ্যাক্টরিতে কাজ করতে হলে আপনাকে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
অল্প কিছু টাকা আবেদন ফ্রি প্রদান করার মাধ্যম মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরের ভিসা পাওয়া যায়। মালয়েশিয়ার বিভিন্ন কোম্পানির ফ্যাক্টরিতে কাজ করে অনেক টাকা ইনকাম করা সম্ভব। মালয়েশিয়াতে একজন ফ্যাক্টরি শ্রমিকের সর্বনিম্ন মূল্য ২৫ হাজার থেকে ৪০ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে।
আরো পড়ুন: রোমানিয়া ভিসার দাম কত ২০২৪
আবার একই কোম্পানিতে বেশি দিন কাজ করলে বেতন সর্বনিম্ন প্রায় ৪০ হাজার টাকা থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। অপরদিকে আপনি যদি কোন কাজ দক্ষ হয়ে থাকেন ফ্যাক্টরিতে পূর্ব অভিজ্ঞতার সাথে কাজ করেন তাহলে আপনি সর্বনিম্ন প্রায় ৫০ হাজার থেকে ৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন পেতে পারেন তা আপনার উপর নির্ভর করবে।
মালয়েশিয়াতে এক এক জন একেক অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ফ্যাক্টরি শ্রমিকের মাসিক নূন্যতম বেতন প্রায় ৭০ হাজার থেকে আশি হাজার টাকা পর্যন্ত হতে পারে। মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা আবেদন ৪০ হাজার থেকে শুরু করে ৯০ হাজার পর্যন্ত হয়ে থাকে। কাজের ভিত্তিক বেতনের পরিমাণ বেশি হয়ে থাকে।
যেমন আপনি যদি ব্লগ ফ্যাক্টরিতে যান সে ক্ষেত্রে আপনার বেতন হবে চল্লিশ হাজার থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা পর্যন্ত। এছাড়া অসংখ্য কোম্পানী রয়েছে মালয়েশিয়াতে আপনি যে সকল কোম্পানিতে গেলে ভালো বেতন পেতে পারেন। বর্তমানে মালয়েশিয়ার অল্প টাকায় কাজ করার জন্য সিংগাপুরকে পেছনে ফেলে দিয়েছে।
পূর্বে এই সকল কাজের জন্য সিঙ্গাপুর সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পেত। আর সিঙ্গাপুরকে দিয়ে অন্যান্য দেশে সকল কাজ করাত। তবে বর্তমানে অল্প টাকায় কাজ করার কারণে মালয়েশিয়া এ সকল কাজ বেশি পেয়ে থাকে। যদি ভালো থাকে তাহলে অনেক বেতন দিয়ে থাকে।
তার বর্তমান সময়ের সুবিধা হল মালয়েশিয়া সর্বনিম্ন বেতন ওভারটাইম দিয়ে আড়াই হাজার মালয়েশিয়ান টাকা করেছে। যা বাংলাদেশি টাকায় ৭০ হাজার টাকার উপর আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন মালয়েশিয়া এখন কাজের বেতন অনেক ভালো রয়েছে।
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার দাম কত
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার দাম মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বর্তমানে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা অনেক বেশি চাহিদা সম্পন্ন বিষয়গুলোর মধ্যে একটি। ফ্যাক্টরি ভিসা মালয়েশিয়া গিয়ে বিভিন্ন কোম্পানিতে সহজে চাকরি পাওয়া যায়। পূর্বে চায়না কম থাকায় মালয়েশিয়ার ফ্যাক্টরি ভিসা তৈরি করার সহজ হলো বর্তমানে ফ্যাক্টরের ভিসা তৈরি করা অনেক কঠিন।
সরকারি ও বেসরকারি দুই ভাবে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরির ভিসা তৈরি করা যায়। সরকারিভাবে ভিসা পেয়ে গেলে খরচ তুলনামূলক কম হয়। সরকারিভাবে ভিসা তৈরি করতে সর্বনিম্ন প্রায় পাঁচ লাখ টাকা থেকে 6 লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। অপরদিকে বেসরকারিভাবে বিভিন্ন এজেন্সি ও দালালের মাধ্যমে ভিসা তৈরি করতে গেলে সর্বনিম্ন প্রায় ৭ লাখ থেকে ৯ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
মালয়েশিয়া থেকে বের করতে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা দিয়ে তিন লক্ষ টাকা খরচ হয়ে থাকে। তবে ভিসার ক্যাটাগরি অনুসারে খরচের পরিমাণ কিছুটা কম বেশি হয়ে থাকে তবে ভিসার দাম আপনার হাতে না খেলে থাকলেও যখন আপনি মালয়েশিয়া যেতে যাবেন তখন সব মিলিয়ে আপনার খরচ হবে টোটাল ৫ লক্ষ থেকে ছয় লক্ষ টাকা তবে এখানে সবকিছু নির্ভর করে ভিসা ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করবে।
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার আবেদন ফি কত
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার আবেদন ফি কত মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বর্তমানে মালয়েশিয়াতে অভিজ্ঞতা ছাড়াতে কাজ করা যায়। ফ্যাক্টরিতে কাজ করে অভিজ্ঞতা সম্পন্ন হলে বেতন বৃদ্ধি পায়। যার কারনে বর্তমানে ফ্যাক্টরের ভিসার মালয়েশিয়া যাওয়ার চাহিদা বৃদ্ধি পেয়েছে।
বিভিন্ন কোম্পানির ফ্যাক্টরিতে কাজ করার জন্য সর্বপ্রথম ফ্যাক্টরির ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। ফ্যাক্টরি ভিসার আবেদন ফ্রি বাবদ কিছু টাকা প্রদান করতে হয়। ফ্যাক্টরির ভিসা তৈরি করতে সর্বনিম্ন প্রায় ১৮ হাজার টাকা আবেদন ফ্রি প্রদান করতে হয়। তবে এজেন্সিতে পরিচিত লোক থাকলে ১৫ হাজার টাকায় আবেদন কার্যক্রম সম্পন্ন করা যায়।
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা আবেদন
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মালয়েশিয়া ভিসা BMET থেকে আবেদন করে নিতে পারবেন। এখান থেকে বেশি আবেদন করলে তারা আপনাকে পক্ষে তাদের প্রতি দক্ষ বাণী এবং তার সার্টিফিকেট দিয়ে আপনাদের হিসেবে আবেদন করাবেন। বাংলাদেশের প্রায় ৪২ দের মত BMET প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
আপনি চাইলে তাদের মাধ্যমে আবেদন করে নিতে পারবেন। অনলাইনে আবেদন করার পর যদি আপনার সঠিক হয় তাহলে মোবাইলের মাধ্যমে তারা আপনাকে তা জানিয়ে দিবে। এ প্রতিষ্ঠানটি হচ্ছে সাধারণত একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র। এখানে বিভিন্ন কাজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় সরকারিভাবে। আবার এখানে থেকেই আপনি চাইলে বিশেষ যে কোন দেশে কাজের ভিসা নিয়ে যেতে পারবেন।
সে ক্ষেত্রে তারা আপনাকে যে কাজের সাথে বিদেশে পাঠাবে সেই কাজের প্রতি দক্ষ বানিয়ে তারপর তারা আপনার জন্য ভিসা আবেদন করবে। এতে করে আপনার বেতন ভালো থাকবে। এছাড়া আপনি যদি চান কোন ভেজাল না করে বেশি আবেদন করতে সেক্ষেত্রে আপনাকে দালালের শরণাপন্ন হতে হবে।
আরো পড়ুন: কোন দেশগুলোর জন্য ইভিসা প্রযোজ্য জানুন কত ২০২৪
অথবা মালয়েশিয়ায় থাকে এমন কোন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করতে হবে আপনাকে। যে তার কোম্পানিতে আপনার জন্য ভিসার ব্যবস্থা করতে পারবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনার পরিচিত কেউ থাকে তার মাধ্যমে আবেদন করা। সে ক্ষেত্রে আপনার পাসপোর্ট এর ফটোকপি ও ছবি লাগবে ৮ কপি।
আপনার ভিসা আবেদনের জন্য প্রথমে প্রয়োজন পাসপোর্ট এর এক স্ক্যান কপি। সাথে আপনার পাসপোর্ট সাইজের ৮ কপি রঙিন ছবি। এগুলোর মাধ্যমে আপনাকে প্রথম বিষয়ে আবেদন করে নিতে হবে। ভিসা আবেদনের সময় অবশ্য আপনার ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় ফি প্রদান করতে হবে। পিসা ফি দেয়ার পর আপনার আবেদন যখন কমপ্লিট হবে তারপর দুই মাসের মধ্যে আপনি আপনার ভিসা পেয়ে যাবেন।
এছাড়া আপনি সরকারি বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে তারা নিজেরাই সবকিছু করে দেবে। এজন্য আপনার প্রয়োজন হবে পাসপোর্ট এর স্ক্যান কপি ও আপনার ছবি। সেই সাথে অবশ্য আপনার ভিসা ফ্রি প্রদান করতে হবে। প্রদান করার পর তারা আপনার কাছ থেকে অল্প কিছুদিনের সময় নিবেন তবে আপনি ৬০ কর্ম দিবসের মধ্যে তা হাতে পেয়ে যাবেন।
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা আবেদন করার নিয়ম
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বেশ কিছু ধাপে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার জন্য আবেদন করতে হয়। এর মধ্যে প্রথম ধাপে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসার আবেদন করার জন্য বি এম এ টি রেজিস্ট্রেশন করতে হয়। বিয়ে মেয়েটি রেজিস্ট্রেশন করার জন্য বি এম এ টি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন।
বি এম এ টি রেজিস্ট্রেশন হয়ে গেলে আপনাকে তিন দিনের একটি ট্রেনিং নিয়ে অংশগ্রহণ করতে হবে। ট্রেনিং এর পর বি এম এ টি থেকে একটি সার্টিফিকেট দেওয়া হবে। এ সার্টিফিকেটের সাহায্যে পরবর্তীতে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া আপনি চাইলে সহজে কোন এজেন্সির সাহায্যে ভিসা তৈরি করতে পারেন।
আরো পড়ুন: দুবাই কোম্পানি ভিসা বেতন আবেদন প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানুন
ফ্যাক্টরি ভিসা নেওয়ার জন্য আপনি বেসরকারি বিশেষ জিনিসের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। কিন্তু এতে করে সরকারিভাবে যেতে যে পরিমাণ টাকা খরচ হয় তার থেকে একটু বেশি খরচ হবে। ভিসা এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে আবেদন করতে হবে। ভিসা আবেদন করার পর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
তারপর আপনার ফ্যাক্টরি বিষয়টি তৈরি করে দিবেন অতঃপর আপনি ফ্যাক্টরের বিষয়ে মালয়েশিয়া যেতে পারবেন। এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে সহজে কম সময়ে ফ্যাক্টরি ভিসার জন্য আবেদন করে ভিসা নিয়ে মালয়েশিয়া চলে যেতে পারবেন।
মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসার দাম কত
মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসার দাম কত সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করার জন্য মালয়েশিয়া যেতে চেয়ে নেওয়া হয় সেটি হচ্ছে মালয়েশিয়ার কোম্পানি ভিসা। মালয়েশিয়া কোম্পানি বিষয়ে গিয়ে কাজ করে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়। কাজের দক্ষতা থাকলে অনেক ভালো বেতন পাওয়া যায়।
মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা আমাদের দেশে সহ বিভিন্ন দেশে বিশ্বের বিভিন্ন মানুষ মালয়েশিয়া গিয়ে থাকেন। আপনিও যদি মালয়েশিয়া কোম্পানি বিষয়ে যেতে চান তাহলে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন কোম্পানি সংক্রান্ত যেকোনো কাজে দক্ষতা অর্জন করুন। এরপর দক্ষতা অনুযায়ী মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসার জন্য আবেদন করুন।
মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা দাম চার লক্ষ থেকে শুরু করে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত। মালয়েশিয়া যেতে পাসপোর্ট তৈরি ভিসা আবেদন ফ্রি ভিসা প্রসেসিং ফি বিমানের টিকেট মেডিকেল রিপোর্ট পুলিশ ক্লিয়ার বিভিন্ন ৪ থেকে ৬ লক্ষ টাকা লাগে। বাংলাদেশ থেকে কোম্পানি ভিসা মালয়েশিয়া যেতে চাইলে মোট ৬ লক্ষ থেকে চার লক্ষ টাকা তো লাগবে দাঁড়ালে সহযোগিতা নিলে আরো বেশি টাকা লাগতে পারে তবে সরকারি ভাবে কোম্পানি ভিসা মালয়েশিয়া যেতে আরো কম খরচ লেগে থাকে।
মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসায় যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসায় যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসার ক্ষেত্রে কোম্পানি অনুযায়ী কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা কাগজপত্র কোম্পানির চাহিদা অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে। তবে যেসব কাগজপত্র লাগে সেগুলো নিচে দেওয়া হলো:
- জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি
- অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি
- পাসপোর্ট সাইজের সদ্য তোলা রঙিন ছবি
- কোম্পানির অনুমোদন পত্র
- ভিসা আবেদন ফরম
- ন্যূনতম ৬ মাস মেয়াদের পাসপোর্ট ইত্যাদি।
মালয়েশিয়া কোন কাজের কোন ভিসা
মালয়েশিয়া কোন কাজের কোন ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মালয়েশিয়া যাওয়ার একমাত্র উদ্দেশ্য যদি হয় কাজ করে টাকা ইনকাম করা, তবে মালয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাওয়াই উওম। এতে করে মালয়েশিয়া গিয়ে বেশি মেয়ের থেকে কাজ করে দেশের রেমিটেন্স পাঠাতে পারবেন।
কিন্তু আপনি যদি মালয়েশিয়া পড়ালেখা করার উদ্দেশ্যে যেতে চান তবে অবশ্যই আপনাকে স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে হবে। মানুষের ভালো বিশ্ববিদ্যালয় পড়ালেখা করার পাশাপাশি তখন পার্ট টাইম জব করে আপনার পড়ালেখার খরচ চালিয়ে নিতে পারবেন।
আরো পড়ুন: দক্ষিণ কোরিয়া বেতন কত টাকা ২০২৪
স্টুডেন্টদের জন্য তাই মালয়েশিয়া সবথেকে সেরা। আপনি যদি বিজনেস ব্যবসা বিজনেস ভিসা নিতে পারেন সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন কোন সমস্যা ছাড়াই। মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন যাদের ইমপোর্ট এবং এক্সপোর্ট এর বিজনেস আছে তার মালয়েশিয়া যেতে মালয়েশিয়া বিজনেস ভিসা পারেন।
মালয়েশিয়া কোন ভিসা ভালো
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন মালয়েশিয়া কোন ভিসা ভালো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য অনেক ভিসা রয়েছে। এগুলো হলো -স্টুডেন্ট ভিসা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বিজনেস ভিসা ভ্রমন বা ট্যুরিস্ট ভিসা। তবে আমাদের দেশে থেকে মালয়েশিয়ার বেশিরভাগ মানুষের ভিসা নিয়ে গিয়ে থাকে কারন মালয়েশিয়ায় অনেক কাজের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।
তাই সবাই পারমিট ভিসা নিয়ে গিয়ে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজ করে থাকেন। আপনিও যদি মালয়েশিয়া কাজ করার জন্য যেতে চান তবে আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে পারেন। এই ভিজে মানুষের বেশি মেয়াদে থাকতে পারবেন এবং ভালো বেতনের কাজ করতে পারবেন।
এছাড়া অনেকে মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে গিয়ে থাকেন। কারণ মালয়েশিয়া পড়ালেখার মান অনেক ভালো তাই আমাদের দেশ থেকে যেসব শিক্ষার্থী মালয়েশিয়া গিয়ে থাকে তারা স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যায় স্টুডেন্ট ভিসা পড়ালেখার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করা যায়।
তাই অনেকে মালয়েশিয়া স্টুডেন্ট ভিসা গিয়ে নিচে পড়ালেখার পাশাপাশি পার্ট টাইম জব করে নিজের পড়ালেখার খরচ নিজেই চালিয়ে নেই। আপনি মালয়েশিয়া যে উদ্দেশ্যেই যান না কেন সেই উদ্দেশ্যে আপনাকে ভিসা নিয়ে যেতে হবে।
লেখকের মন্তব্য
মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা বেতন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা আবেদন করতে হবে তা কোম্পানিতে চাকরি ক্যাটাগরি অভিজ্ঞতা দক্ষতা যোগ্যতা অবস্থানের উপর ভিত্তি করে নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। তবে মালয়েশিয়া অভিজ্ঞতা সম্পন্ন শ্রমিকের বেতন নতুনদের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। মালয়েশিয়া যাওয়ার পূর্বে প্রশিক্ষণ নিয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে।
আর হ্যাঁ আজকে পোস্টটি পড়ে যদি আপনার ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনার পরিচিত মানুষদের সাথে একটু শেয়ার করে দিয়ে তাদের উপকৃত করুন। বিভিন্ন রকম তথ্যমূলক আর্টিকেল পেতে আমাদের permanentit ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন।
পার্মানেন্ট আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url